পেশাগত উচ্চবিদ্যার শিক্ষায় শুভ। সাহিত্যচর্চায় মানসিক আনন্দ। কর্মোন্নতি ও আয় বৃদ্ধির যোগ। ... বিশদ
ওয়েস্ট বেঙ্গল ইউনাইটেড ফিশারম্যান অ্যাসোসিয়েশনের সহ সম্পাদক বিজন মাইতি জানান, সরকারি আইন অনুযায়ী ২৩ সেন্টিমিটারের কম মাপের ইলিশ ধরা নিষেধ। এই মাপের ইলিশ সাধারণত ২৫০ গ্রাম অথবা তারও বেশি ওজনের হয়। কিছু মৎস্যজীবী ছোট ইলিশ মাছ ধরেন। তিনি বলেন, ‘অতীতে যাঁরা ছোট ইলিশ ধরেছিলেন প্রশাসন ও মৎস্যদপ্তর তাঁদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিয়েছিল। এখন যাঁরা আইন বিরোধী কাজে যুক্ত প্রশাসন তাঁদের বিরুদ্ধেও কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করুক এই দাবি আমাদের।’
অধিকাংশ মৎসজীবীর বক্তব্য, সমুদ্র থেকে এভাবে ছোট ইলিশ ধরে নিলে আগামী দিনে আর পাওয়াই যাবে না। মরশুমের প্রথম থেকে এই ঘটনা ঘটতে থাকলে ব্যবসায় বড় বিপর্যয় নেমে আসবে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে ছোট ইলিশ মাছ ধরা নিয়ে বারবার নিষেধ করা হয়েছে। কিন্তু এক শ্রেণির মৎস্যজীবী তা শোনেন না। মৎসজীবীদের দাবি, ইলিশ মাছ বাঁচিয়ে রাখতে অসাধু মৎস্যজীবীদের বিরুদ্ধে প্রশাসনকে আরও কড়া পদক্ষেপ নিতে হবে। প্রতিটি ট্রলারের মাছ ধরার জালগুলির দিকে প্রশাসনকে বাড়তি নজর দিতে হবে। সরকারি আইন অনুযায়ী ৯০ সেন্টিমিটারের থেকে ছোট ফাঁসের জাল ট্রলারগুলিতে ব্যবহার করা যায় না। কিন্তু এক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে এই আইন ঠিকমতো মেনে চলা হচ্ছে না। কারণ এত ছোট ইলিশ ছোট ফাঁসের জাল ছাড়া ধরা সম্ভব নয়।