আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, যে জমি নিয়ে বিবাদ, সেটি স্থানীয়দের দাবি অনুযায়ী রেলের সম্পত্তি। গ্রামবাসীদের তরফে ডোমজুড় থানায় দায়ের করা অভিযোগ অনুযায়ী, ১৯৬২ সালে নতুন রেললাইন পাতার কাজ হচ্ছিল এই এলাকায়। তখন রাজ্য সরকার জমিটি অধিগ্রহণ করে রেলের হাতে তুলে দেয়। লাইন পাতার জন্য ওই জমি থেকে মাটিও কেটেছিল রেল। তারপর থেকেই জায়গাটি একটি জলাশয়ে পরিণত হয়েছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, এলাকার কিছু জমি মাফিয়া পুরনো পর্চা দেখিয়ে ওই জমি নিজেদের বলে দাবি করছে। একইসঙ্গে সেই জমি ভরাট করার চেষ্টা করছে। অথচ এই জমি বাঁকড়া ১ এবং ৩ নম্বর পঞ্চায়েত ও হাওড়া পুরসভার ৪৯ এবং ৪৭ নম্বর ওয়ার্ডের জল নিকাশির একমাত্র সংস্থান।
রবিবার টিন দিয়ে ঘিরে সেই জমি ভরাট করার কাজ শুরু হলে অশান্তির সূত্রপাত হয়। পুলিস ঘটনাস্থলে এসে গ্রামবাসীদের সরিয়ে দেয়। একই সঙ্গে জমি ভরাটের কাজও বন্ধ করে দেওয়া হয়। খুলে দেওয়া হয় ঘিরে রাখা টিনের বেড়া। গোটা বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ডোমজুড় থানার পুলিস। জমিটি সত্যিই রেলের কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পাশাপাশি কারা ওই জমি ভরাটের চেষ্টা করছিল, তাদের চিহ্নিত করার চেষ্টা চালাচ্ছেন তদন্তকারীরা।