আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
এদিন নির্বাচনের প্রস্তুতি হিসেবে নানা আলোচনা উঠে আসে। তৃণমূল সূত্রে জানা গিয়েছে, বাগদা বিধানসভা এলাকায় তৃণমূল শিক্ষক সেলের সঙ্গে যুক্ত যে সকল প্রাইমারি ও মাধ্যমিক শিক্ষক আছেন, তাঁদের নিয়ে এদিন আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। জেলা পরিষদের সভাধিপতি নারায়ণ গোস্বামী বলেন, অনেক শিক্ষক আছেন তৃণমূলের বিভিন্ন সভায় এসে ভিড় বাড়ান। কিন্তু সংগঠনের কোনও কাজে তাঁদের দেখা যায় না। এদিন সকলের কাছে দলের তরফে অনুরোধ করেছি, আপনারা নিজের এলাকায় নেতাদের সঙ্গে বাড়ি বাড়ি গিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়নের কথা তুলে ধরুন। অন্যদিকে শনিবার বাগদায় প্রচারে বেরিয়ে রাজনৈতিক সৌজন্যের নজির গড়লেন কংগ্রেস ও তৃণমূল প্রার্থী। প্রচারে বেরিয়ে বর্ষীয়ান কংগ্রেস প্রার্থীকে দেখে পায়ে হাত দিয়ে নমস্কার করেন তৃণমূলের নবীন প্রার্থী মধুপর্ণা। কংগ্রেস প্রার্থীও তাঁর সঙ্গে সৌজন্য বিনিময় করেন। এদিন হেলেঞ্চা এলাকায় ভোট প্রচার করছিলেন কংগ্রেস প্রার্থী অশোক হালদার। ওই এলাকাতেই প্রচার করছিলেন তৃণমূল প্রার্থী। কংগ্রেস প্রার্থীকে দেখে এগিয়ে যান মধুপর্ণা। কংগ্রেস প্রার্থীর পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করেন তিনি। কংগ্রেস প্রার্থীও তৃণমূল প্রার্থীকে কৃতজ্ঞতা জানান। মধুপর্ণা বলেন, প্রচারে ওঁকে দেখে প্রণাম করে আশীর্বাদ চাইলাম। উনি আমার বাবার মতো। কংগ্রেস প্রার্থী অশোক হালদার বলেন, তৃণমূল প্রার্থী আমার চেয়ে অনেক ছোট। সে প্রণাম করে আশীর্বাদ চেয়েছে। এটাই বাংলার সৌজন্য। রাজনীতির ময়দানে লড়াই থাকতেই পারে।