আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
ঘৃর্ণিঝড় রেমালের ধাক্কায় নির্ধারিত সময়ের অনেক আগেই কেরলের সঙ্গে উত্তর-পূর্ব ভারতে ৩০ মে বর্ষা প্রবেশ করে। তার পরের দিন উত্তরবঙ্গের হিমালয় সংলগ্ন পাঁচ জেলা ও দুই দিনাজপুরের কিছু অংশে বর্ষা ঢোকে। তারপর থেকে মৌসুমি অক্ষরেখার পূর্ব দিকের অংশ একেবারেই থমকে ছিল। পশ্চিম দিকের অংশের কিছুটা এগিয়েছিল। পশ্চিম প্রান্তের অংশের অগ্রগতি গত কয়েকদিন থমকে থাকার পর এদিন ফের সক্রিয় হয়েছে।
গুজরাত ও মহারাষ্ট্রে বর্ষার কিছুটা অগ্রগতি হয়েছে। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, এখন যা পরিস্থিতি তাতে উত্তর ভারতের দিকে মৌসুমি বায়ুর সক্রিয়তা বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। দক্ষিণবঙ্গের পুরো অংশে কবে বর্ষা ঢুকবে, তা নিয়ে কিছুটা অনিশ্চয়তা রয়েছে। দক্ষিণবঙ্গে বর্ষা বেশি সক্রিয় হওয়ার জন্য কোনও নিম্নচাপ বা ঘূর্ণাবর্ত নেই। বিহার ও উত্তরপ্রদেশের দিকে তা তৈরি হবে, ইঙ্গিত রয়েছে এমনই। পূর্ব বিহারের উপর একটি ঘূর্ণাবর্ত থাকার প্রভাবে উত্তরবঙ্গের হিমালয় সংলগ্ন এলাকায় ভারী বৃষ্টির অনুকূল পরিস্থিতি আপাতত থাকছে।