জমি, গৃহাদি বা যানবাহনাদি ক্রয়-বিক্রয়ে লাভ ভালো হবে। কাজকর্মে সুনাম। আর্থিকভাব শুভ। ... বিশদ
মামলা শুরুর আগে ১২ জন অভিযুক্তকে হাজির করা হয় জেলের নির্দিষ্ট কনফারেন্স রুমে। সেখান থেকেই আদালতের সঙ্গে ইন্টারনেট সংযোগ স্থাপনের মাধ্যমে চলে শুনানিপর্ব। মামলার বিশেষ সরকারি আইনজীবী মাধবী ঘোষ জানান, এদিন এই মামলায় সাক্ষ্য দেন কলকাতা পুলিসের একজন ফটোগ্রাফার। তিনি ঘটনাস্থলের যেসব ছবি তুলেছিলেন, সেগুলি আদালতে শনাক্ত করেন। পরবর্তী শুনানি ধার্য হয়েছে ২৩ জুলাই। আদালত সূত্রের খবর, ওইদিন আদালতে সাক্ষ্য দেওয়ার কথা মৃত ছাত্রের অভিযোগকারী বাবার।
আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, এই মামলায় জামিন পেতে অভিযুক্তরা একাধিকবার আদালতে জামিনের আর্জি জানান। কিন্তু বিচারক সেই আর্জি খারিজ করে দেন। ফলে জেল হেফাজতে রেখেই চলে ধৃতদের বিচার। উল্লেখ্য, এই মামলায় একবার অভিযুক্তদের কোর্টে হাজির করার সময় কোর্ট চত্বরে একজন উত্তেজিত হয়ে এক অভিযুক্ত সম্পর্কে কিছু কটূ মন্তব্য করেছিলেন। তা নিয়ে শোরগোল পড়ে। তারপর থেকেই এই মামলার শুনানি হয় ভিডিও কনফারেন্সে। আইনজীবীদের কথায়, এতে ঝুঁকি অনেক কম থাকে। বিশেষ করে জেল থেকে আদালতে অভিযুক্তদের নিয়ে আসা বা যাওয়ার কোনও সমস্যা থাকে না।