আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
শেষ পর্যন্ত আসে সুযোগ। অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে সোমবার দমদম জেলে ইয়াসিন দেখা পান প্রেমিকার। দীর্ঘদিন বাদে দেখা। আবেগে দু’জনেই কেঁদে ফেলেন। তারপর চোখের জল মুছে ইয়াসিন চকোলেট, লাল গোলাপ এবং ছোট্ট একটি কাগজে অপটু হাতে আঁকা প্রেমিকার মুখের স্কেচটি উপহার দেন। আনন্দে আত্মহারা হয়ে পড়েন মহিলা। সময় দ্রুত গড়িয়ে গিয়েছে বুঝতেই পারেননি দু’জনে। কারারক্ষীদের কড়াকড়িতে ইয়াসিন জেল চত্বর ছাড়েন। বাংলাদেশের বাসিন্দা মহিলা ফিরে যান নিজের সেলে। ইয়াসিন বেশ কিছু সময় জেলের বাইরে বসেছিলেন। তারপর বাড়ির পথে পা বাড়ান। দুই কারারক্ষী বলেন, ‘ধন্য ভালোবাসা। দেখা হওয়ার পরও যুবকটি বাড়ি যেতে চাইছিলেন না।’ বসিরহাট আদালতে একদিন শুনানির পর জেলের গাড়িতে ওঠার সময় বাংলাদেশি প্রেমিকা তাঁর প্রেমিককে জানিয়েছিলেন, অনুপ্রবেশের মামলা শেষ হলেই আইনি গেরো কাটিয়ে তাঁরা বিয়ে করবেন। কিন্তু সেই শুভ সময় কবে আসবে, সেটা হয়ত সময়ই বলবে।