সৃজনশীল কর্মে উন্নতি ও প্রশংসালাভ। অপ্রয়োজনীয় ব্যয় যোগ। আধ্যাত্মিক ভাবের বৃদ্ধি ও আত্মিক তৃপ্তি। ... বিশদ
উল্লেখ্য শুক্রবার সকালে অ্যাক্রোপলিস মলে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। ঘটনায় কেউ হতাহত না হলেও তীব্র আতঙ্ক ছড়ায়। নিরাপত্তার কারণে বের করে আনা হয় মানুষকে। মলটিতে একাধিক অফিস রয়েছে। সেগুলিও খালি করে দেওয়া হয়। ঘটনার রেশ থাকল পরেরদিন, শনিবারও। উইকএন্ডেও বন্ধ রাখা হল অ্যাক্রোপলিস মল। সকাল থেকে মলের বাইরে নোটিস টাঙানো হয়। পাশাপাশি কর্তৃপক্ষ মলের দরজায় অতিরিক্ত নিরাপত্তারক্ষী মোতায়েন করে। সাধারণের জন্য বন্ধ রাখা হয় মলের দরজা। পাশাপাশি অফিসগুলির কাজকর্মও বন্ধ রাখা হয়। এদিন দুপুরে সেখানে যান দমকলের ডিজি। মলের ভিতরে আগুনের উৎসস্থল খতিয়ে দেখেন। কীভাবে আগুন লাগল? মলের অগ্নি নির্বাপন ব্যবস্থার কী অবস্থা ছিল? তার রিপোর্ট নেন। কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠকও করেন। সূত্রের খবর, অগ্নিকাণ্ড ভয়াবহ আকার ধারণ করার ঠিক আগের মুহূর্তের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ চেয়েছেন দমকলের আধিকারিকরা। সেই ফুটেজ দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
কলকাতা পুলিস সূত্রে খবর, দমকলের তরফে কোনও অভিযোগপত্র জমা পড়েনি। ডেপুটি কমিশনার (সাউথ সাবার্বান ডিভিশন) বিদিশা কলিতা জানিয়েছেন, শনিবার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন ফরেন্সিক বিভাগের আধিকারিকরা। কী কারণে আগুন লেগেছে তা জানতে ঘটনাস্থল থেকে নমুনা সংগ্রহ করেন তাঁরা। এ প্রসঙ্গে মলের সিনিয়র অপারেশন ম্যানেজার কৃষ্ণা ঝা বলেন, প্রাথমিকভাবে আগুন ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে আমাদের কর্মীরা ভালো কাজ করেছেন। সাধারণ মানুষের নিরাপত্তার বিষয় নিশ্চিত করে দ্রুত মলে প্রবেশাধিকার দেওয়া হবে। পুলিস ও দমকলের পাশাপাশি, মল কর্তৃপক্ষও অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার তদন্ত করছে। অন্যদিকে মলের আপতকালীন বাহির পথ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন মলে থাকা বিভিন্ন অফিসের কর্মীরা। অন্তরা মুখোপাধ্যায় নামে এক কর্মী বলেন, ওই পথটি নির্মাণ সামগ্রীর বস্তায় ভর্তি। গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা এমন সংকীর্ণ হলে যে কোনও সময় বড় বিপদ ঘটতে পারে।