বদমেজাজ ও কঠিন ব্যবহারে ঘরে-বাইরে অশান্তি ও শত্রুতা। পেট ও বুকের সংক্রমণে দেহসুখের অভাব। কর্মে ... বিশদ
এ প্রসঙ্গে অল বেঙ্গল বাস মিনিবাস সমন্বয় সমিতির সাধারণ সম্পাদক রাহুল চট্টোপাধ্যায় বলেন, সরকারি চিঠি পেয়েছি। এর থেকে স্পষ্ট, রাজ্য সরকার স্বীকার করে নিল রাস্তায় বাস-মিনিবাসের সংখ্যা ক্রমেই কমছে। বেসরকারি এই বাস পরিবহণের সঙ্গে লক্ষ লক্ষ মানুষ প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে যুক্ত। স্বভাবতই এই ক্ষেত্রটি দুর্বল হয়ে পড়লে বিরাট অংশের মানুষ কার্যত কর্মহীন হয়ে পড়বেন। যার আর্থিক দায় এসে পড়বে সরকারের ঘাড়ে। রাহুলবাবুর আবেদন, গণ পরিবহণের হাল ফেরাতে সরকারের ইতিবাচক পদক্ষেপ করা উচিত। তিনি আরও বলেন, পরিবহণ দপ্তরের কাছেই সমস্ত রুটের ‘ফ্রিট স্ট্রেইন্থ’ সংক্রান্ত তথ্য রয়েছে। এই চিঠি দেওয়ার প্রকৃত কারণ সম্পর্কেও সন্ধিহান তিনি।
অন্যদিকে, বাস মালিক সংগঠনের বর্ষীয়ান নেতা তথা এন্টালির বিধায়ক স্বর্ণকমল সাহা বলেন, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে আমি বেঙ্গল বাস সিন্ডিকেটের যাবতীয় পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছি। কিন্তু দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি, ১০০ টাকা লিটার দরে ডিজেল কিনে গাড়ি চালানো সত্যিই সমস্যার। স্বর্ণকমলবাবুর প্রশ্ন, কোনও ব্যবসায়ী ঘরের টাকা লাগিয়ে লাভ তুলতে না পারলে কেন বাস চালাবে? পুরনো ভাড়ায় গাড়ি রাস্তায় নামানো মালিকদের পক্ষে রীতিমতো কষ্টকর বলেও মনে করেন রাজ্যের শাসকদলের এই প্রবীন বিধায়ক।