শরীর-স্বাস্থ্যের আকস্মিক অবনতি। বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ আসতে পারে। সম্পত্তি নিয়ে পারিবারিক বিবাদ, ব্যবসায় নতুন সুযোগ ... বিশদ
ডেঙ্গু প্রতিরোধে এখন থেকেই ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে যে কাজ শুরু করেছেন স্বাস্থ্যকর্মীরা, সেই কাজের অগ্রগতি, অসুবিধে খতিয়ে দেখার জন্য প্রতি মাসে একটি করে বৈঠক করছেন ডেপুটি মেয়র তথা স্বাস্থ্য বিভাগের ভারপ্রাপ্ত অতীন ঘোষ। বুধবার পুরভবনে এই বৈঠক হয়। সেখানে প্রকৃতির খামখেয়ালিপনায় বিকেলের ঝড়বৃষ্টির কারণে ডেঙ্গুর মশার বংশবৃদ্ধি নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেন বিভাগীয় একাধিক কর্তা। তাই এলাকায় এলাকায় নজরদারি আরও বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে।
পাশাপাশি, এদিন পুরসভার জঞ্জাল অপসারণ, নিকাশি, উদ্যান সহ বিভিন্ন বিভাগের কর্তাদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, বেসরকারি সংস্থার জমি, বাড়ি বা উদ্যানে কোনও কাজ করার থাকলে তা যেন পুরসভাই করে দেয়। পরে খরচের বিল ধরিয়ে দেওয়া হবে সংশ্লিষ্ট মালিকপক্ষকে। শুধু তাই নয়, প্রশাসনিক জটিলতার কারণে নিকাশি বিভাগ কোনও কাজ হয়তো করতে পারছে না। কিন্তু সেখানে সমস্যা তৈরি হচ্ছে। সেক্ষেত্রে বিষয়টি স্বাস্থ্য বিভাগের নজরে আনলে সঙ্গে সঙ্গে সমাধান করা হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন অতীনবাবু। স্বাস্থ্য বিভাগের এক পদস্থ আধিকারিক বলেন, আমাদের লক্ষ্য হল, কোথাও আট থেকে ১০ দিন টানা জল জমে থাকতে না দেওয়া। যখনই বৃষ্টি হোক না কেন, আমাদের এই সতর্কতা অবলম্বন করে যেতে হবে। এখন পরিবেশের যে তাপমাত্রা, তার পাশাপাশি জমা জল পেলে ডেঙ্গুর মশা হবেই। তাই মানুষকে ব্যাপকভাবে সচেতন করতে হবে। এদিনের বৈঠক সম্পর্কে অতীনবাবু বলেন, নিবিড়ভাবে নজরদারি চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কোথাও জল যাতে টানা কয়েকদিন না জমে থাকে, তার জন্য সব বিভাগকেই নজর রাখতে বলা হয়েছে।
এদিকে, বুধবার চীনের কুনমিং প্রদেশের একটি প্রতিনিধিদল মেয়র ফিরহাদ হাকিমকে তাদের দেশে একটি পরিকাঠামো উন্নয়ন সংক্রান্ত কর্মশালায় উপস্থিত থাকার জন্য নিমন্ত্রণ করে যান। মেয়র তাঁদের জানিয়েছেন, নির্বাচন প্রক্রিয়া মিটলে তিনি বিষয়টি বিবেচনা করবেন।