শরীর-স্বাস্থ্যের আকস্মিক অবনতি। বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ আসতে পারে। সম্পত্তি নিয়ে পারিবারিক বিবাদ, ব্যবসায় নতুন সুযোগ ... বিশদ
প্রসঙ্গত, বামনগাছির সৌরভ চৌধুরি হত্যাকাণ্ডেরও সরকারি পক্ষের আইনজীবী ছিলেন বিপ্লববাবু। অন্যদিকে, নৃশংস হত্যাকাণ্ডের শিরোনামে উঠে আসা অনুপম সিংহ মামলার সরকারি আইনজীবীও ছিলেন তিনি। যে মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত হচ্ছে অনুপমেরই স্ত্রী মনুয়া মজুমদার। অনুপম সিংহের বন্ধু কৃষাণু ঘোষদস্তিদার সংবাদমাধ্যমকে বলেন, অনুপম হত্যার মামলাটির সাক্ষ্যগ্রহণ প্রায় শেষ। তদন্তকারী অফিসারের সাক্ষ্য চলছে। তারপর সওয়াল শুরু হবে। এই অবস্থায় বিপ্লববাবু সরে গেলে মামলার ক্ষতি হবে। কারণ, নতুন পিপি যিনি এই মামলার দায়িত্ব নেবেন, মামলা বুঝতেই তাঁর অনেকটা সময় চলে যাবে। তিনি বলেন, অনুপমের মা কল্পনারানি সিংহ বাংলাদেশ থেকে এসেছেন। এদিন তিনি কলকাতায় বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশন অফিসে পুরো বিষয়টি জানাবেন। অনুপমের মা বৃহস্পতিবার কালীঘাটে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে যাবেন। আমরাও তাঁর সঙ্গে যাব।
কিন্তু, কেন হঠাৎ পিপি প্যানেল থেকে সরিয়ে দেওয়া হল বিপ্লববাবুকে? এ ব্যাপারে বিপ্লববাবু বলেন, এক বিজেপির মহিলা কর্মীর স্বামীর বিরুদ্ধে একটি খুনের মামলা আছে। আমি সেই মামলায় ডিফেন্সের হয়ে লড়ছিলাম। সেই কারণে হতে পারে। কারণ, আমার ডিউটিতে আমি কোনওরকম ত্রুটি রাখি না।
এ ব্যাপারে সংবাদমাধ্যমের প্রশ্নের উত্তরে বারাসত জেলা আদালতের পিপি প্যানেলের চিফ শান্তময় বসু বলেন, বিপ্লব রায় সহ দু’জনের নাম পিপি প্যানেল থেকে বাদ গিয়েছে। কেন গিয়েছে তা সরকার বলতে পারবে। বিপ্লববাবুর হাতে থাকা সমস্ত মামলাগুলির কেস ডায়েরিগুলি আমার অফিসে জমা দিতে বলা হয়েছে। উনি যত তাড়াতাড়ি ওই কেস ডায়েরিগুলি জমা দেবেন, সংশ্লিষ্ট মামলাগুলিও তত তাড়াতাড়ি নিষ্পত্তি হবে।