যারা বিদ্যার্থী তাদের মানসিক অস্থিরতা বৃদ্ধি পাবে। নানা বিষয়ে খুঁতখুঁতে ভাব জাগবে। গোপন প্রেম থাকলে ... বিশদ
বিজেপি বিরোধী জোট গঠনে সবথেকে উদ্যোগী হলেন অন্ধ্রপ্রদেশের মু্খ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডু। তেলুগু দেশম সুপ্রিমো ইতিমধ্যে রাহুল গান্ধী, মায়াবতী ও অখিলেশ যাদবের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। উত্তরপ্রদেশের ওই দুই নেতানেত্রীর জোট এবার দিল্লির সরকার গঠনের অন্যতম কারিগর। উত্তরপ্রদেশে বিজেপি ভালো ফল করতে না পারলে অখিলেশ-মায়াবতীর গুরুত্ব বেড়ে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। রবিবার সন্ধ্যায় সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গেও বৈঠক করেন চন্দ্রবাবু। পাশাপাশি সোমবার কলকাতায় গিয়ে তিনি পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বৈঠক করেন। এছাড়াও আপ নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়াল, এনসিপি প্রধান শারদ পাওয়ার, সিপিআই নেতা সুধাকর রেড্ডি, এলজেডি নেতা শারদ যাদবের সঙ্গেও বৈঠক করেছেন চন্দ্রবাবু।
তেলুগু দেশম সুপ্রিমোর এই তৎপরতা নিয়ে সামনায় লেখা হয়েছে, ‘বিরোধীরা ধরেই নিয়েছে বিজেপি ক্ষমতা আসবে না। বিজেপিকে ক্ষমতায় ফেরা ঠেকাতে সবরকম চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বিরোধীরা। সেই লক্ষে সমস্ত বিরোধীদের একজোট করতে তৎপর হয়েছেন চন্দ্রবাবু। কিন্তু এটাই বাস্তব যে, তিনি বৃথা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। ইতিমধ্যে দিল্লিতে এনসিপি সুপ্রিমো শারদ পাওয়ারের সঙ্গে দু’বার বৈঠকে বসেছেন চন্দ্রবাবু। কিন্তু তাঁকে জোট নিয়ে কোনও নিশ্চয়তা দেননি এনসিপি প্রধান। আগামী ২৩ মে রেজাল্টের পর যাবতীয় সিদ্ধান্ত নেবেন বলে টিডিপি প্রধানকে জানিয়ে দিয়েছে পাওয়ার।’ এদিকে চন্দ্রবাবু নাইডু অবশ্য কে চন্দ্রশেখর রাওয়ের সঙ্গে কথা বলেননি। নবীন পট্টনায়কও আগাম ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি বিজেপি ও কংগ্রেস উভয়ের থেকেই সমদূরত্ব বজায় রাখবেন। এই অবস্থায় চন্দ্রবাবুর প্রচেষ্টা কতটা ফলপ্রসূ হবে তার দিকেই তাকিয়ে রয়েছে রাজনৈতিক মহল।