যারা বিদ্যার্থী তাদের মানসিক অস্থিরতা বৃদ্ধি পাবে। নানা বিষয়ে খুঁতখুঁতে ভাব জাগবে। গোপন প্রেম থাকলে ... বিশদ
দীর্ঘদিন ধরেই যোগী সরকারের বিরুদ্ধে সরব ছিলেন ওমপ্রকাশ রাজভর। লোকসভা নির্বাচনে রাজ্যের একাধিক আসনে বিজেপির বিরুদ্ধে প্রার্থীও দিয়েছিল তাঁর দল এসবিএসপি। প্রচারে বিজেপি ও রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে একের পর এক তোপ দেগেছিলেন রাজভর। শেষ দফা নির্বাচনের আগে বিজেপি নেতাদের জুতো ছুঁড়ে মারার নির্দেশও দিয়েছিলেন তিনি। স্বাভাবিকভাবেই নির্বাচন চলার সময় শরিকদলের এই আচরণে একেবারেই খুশি হয়নি গেরুয়া শিবির। ফলস্বরূপ এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে নেতৃত্বের তরফে জানানো হয়েছে। বিজেপির রাজ্য সভাপতি এই নিয়ে বলেন, ‘দল সব সময় শরিকদের পূর্ণ সম্মান দেয়। কিন্তু রাজভর যে আচরণ করেছেন তা জোট ধর্মকে শুধু আঘাত করেনি, ধ্বংস করে দিয়েছে।’ রবিবার সপ্তম তথা শেষ দফা নির্বাচনের পর বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম বুথ ফেরত সমীক্ষা প্রকাশ করেছে। তাতে বিজেপির ফের ক্ষমতায় আসার ইঙ্গিত মিলেছে। তারপরই উত্তরপ্রদেশে বিক্ষুব্ধ শরিক-নেতার বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নিলেন যোগী আদিত্যনাথ।