কাপড়ের ব্যবসায় অগ্রগতি। পেশাদার শিল্পীদের পক্ষে দিনটি শুভ। উচ্চ/উচ্চতর শিক্ষায় উন্নতি। ... বিশদ
পরিবারের সদস্য পার্থ মণ্ডল বলেন, ‘পূর্বপুরুষ রসময় মণ্ডল নবাবগঞ্জে ২১৫ বছর আগে ঘট দিয়ে পুজো শুরু করেন। পরবর্তীকালে তাঁর ছেলেরা ঠাকুরদালান নির্মাণ এবং প্রতিমা তৈরি করে পুজো করেন। রথের দিন কাঠামো পুজো করে মূর্তি তৈরি শুরু হয়। মহালয়ার মধ্যে প্রতিমা তৈরি হয়ে যায়। দ্বিতীয়াতে ঘট বসিয়ে পুজো শুরু। কোনও বলি বা কোনও ধরনের আমিষ কিছু থাকে না। পুজো হয় বৈষ্ণব মতে। এই ক’দিন ঠাকুর দালানেই থাকি। এলাকার বাসিন্দারা আমাদের সঙ্গে পুজো উপভোগ করেন।’ পরিবারের সদস্য শর্মিষ্ঠা মণ্ডল বলেন, ‘আমরা সারাবছর পুজোর আপেক্ষায় থাকি। আমাদের পরিবার শুধু নয় এলাকার মানুষ ও পরিবারের সবাই জড়িয়ে থাকেন। নবাবগঞ্জ এলাকায় বেশ কয়েকটি বনেদি বাড়ির পুজো হয়, তার মধ্যে রয়েছে মণ্ডল বাড়ির পুজো। এখানে বিসর্জনের আলাদা রীতি। দু’টো নৌকা করে প্রতিমা নিয়ে গিয়ে মাঝগঙ্গায় বিসর্জন হতো। এখন একটি নৌকাতেই হয়। আমাদের পরিবারের বিসর্জনের পর অন্যান্যদের প্রতিমা বিসর্জন হয়।’