কর্মের উন্নতি হবে। হস্তশিল্পীদের পক্ষে সময়টা বিশেষ ভালো। ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারদের কর্মের প্রসার। আর্থিক দিকটি অনুকূল। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, কবি সুভাষ থেকে দক্ষিণেশ্বর রুটের যাত্রীরা এই বিশেষ পরিষেবা পাবেন। ১৫ মিনিট অন্তর স্পেশাল মেট্রো নর্থ-সাউথ করিডরে আপ-ডাউনে ছুটবে। কবি সুভাষ থেকে মঙ্গলবার এই স্পেশালগুলি ছাড়বে যথাক্রমে – রাত ৯টা ৪৮, ১০টা ৩ মিনিট এবং ১০টা ১৮ মিনিটে। একইভাবে রাত ৯টা ৫৫, ১০টা ১০ এবং ১০টা ২৫ মিনিটে দক্ষিণেশ্বর থেকে স্পেশাল মেট্রো যাত্রা করবে।
এর পাশাপাশি যাত্রীদের জন্য রাত ১০টা ৪০ মিনিটের নাইট সার্ভিস মেট্রোও থাকবে। যদিও কবি সুভাষ থেকে দমদম স্টেশনের মধ্যে এই পরিষেবা চলাচল করে। এই পরিষেবা নেওয়ার একাধিক শর্ত রয়েছে। যা কলকাতা মেট্রোর কমার্শিয়াল বিভাগের তরফে নেওয়া হয়েছে। ‘যাত্রী বিরোধী’ এই সিদ্ধান্ত নিয়ে খোদ মেট্রো রেলের অন্দরেই মতবিরোধ রয়েছে। কেন না রাত ১০টা ৪০ মিনিটের এই পরিষেবায় সমস্ত স্টেশনের টিকিট কাউন্টার বন্ধ থাকে। একমাত্র স্মার্ট কার্ড কিংবা মেশিনের টোকেন দিয়ে মেট্রোয় ওঠা যায়। যদিও বেশিরভাগ স্টেশনের মেশিন খারাপ থাকে বলে যাত্রীদের অভিযোগ। একইভাবে স্মার্ট কার্ড রিচার্জে পাঁচ শতাংশ বোনাসে কোপ দিয়েছে মেট্রো কর্তৃপক্ষ। শ্যামবাজারের বাসিন্দা সজল দাসের কথায়, ‘কোনও যাত্রীর একটি বাতিল হওয়া মোবাইল ফোন খোয়া গেলেও তা উদ্ধারের পর বিরাটভাবে প্রচার করে মেট্রো রেল। কিন্তু সাধারণ মানুষের করের টাকায় চলা এই সংস্থা যখন স্মার্ট কার্ডের বোনাস ১০ থেকে পাঁচ শতাংশে কমিয়ে আনে, তখন তা চুপিসারে করে।’ এ প্রসঙ্গে নর্থ-সাউথ রুটের এক স্টেশন ম্যানেজার বলেন, ‘মেট্রো ভবনের কিছু অসাধু অফিসার এই ধরনের সিদ্ধান্ত প্রচার করতে বারণ করেছিলেন। কিন্তু কাউন্টার তথা স্টেশনে যাত্রীদের ক্ষোভের মুখে আমাদের পড়তে হয়। ওঁরা সেই দায়িত্ব নেন না।’