পড়ে গিয়ে বা পথ দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্তির যোগ থাকায় সতর্ক হন। কর্মে উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। ... বিশদ
এক মহিলার স্বামী আচমকাই উধাও হয়ে যায়। তারপর থেকে শুরু হয় স্বামীর খোঁজ। পাতাল রেলের চালক ওই মহিলার নিরন্তর খুঁজতে থাকার কাহিনী নিয়েই এগিয়েছে ছবির গল্প। গোটা ছবিটাই সাদা-কালো। ‘আমাদের দেশে গত ১৫ বছরে প্রায় ৮০ হাজারের বেশি মানুষ উধাও হয়ে গিয়েছেন। আমি সেই হারিয়ে যাওয়া মানুষগুলোর পরিবারের কাহিনি নিয়ে ছবিটা তৈরি করেছি’, বলছিলেন আলেজান্দ্রো। পরিচালক নিজে এই উধাও হয়ে যাওয়ার পিছনের কারণ হিসেবে অনাহার, দারিদ্রকেই দায়ী করেন। তার পাশাপাশি রয়েছে মাফিয়ারাজ ও সংগঠিত অপরাধ জগতের হাতছানি।
আলেজান্দ্রোর ছবিতে মেট্রো রেল একটা আলাদা চরিত্রের কাজ করে। কেন? পরিচালক বলছিলেন, ‘আমি গাড়ি চালাতে পারি না বলে মেট্রোতেই যাতায়াত করি। একদিন হেঁটে মেট্রো স্টেশনে যাচ্ছিলাম। তখন এক প্রযোজক আমাকে ফোন করে বলেন, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব গল্প পাঠাতে। মেট্রো স্টেশনে নেমে দেখি এক মহিলা পাইলটের সিটে বসে আছেন। তখনই ভেবে নিই ছবির মূল চরিত্র ডালিয়াও মেট্রো পাইলট হবে।’ যদিও কলকাতার মেট্রো তাঁর চড়ে দেখা হয়নি। বলছিলেন, ‘আমি শুনেছি, এখানেও মেট্রো রয়েছে। আমি নিশ্চয়ই একদিন উঠব।’