পড়ে গিয়ে বা পথ দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্তির যোগ থাকায় সতর্ক হন। কর্মে উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। ... বিশদ
এদিন বিদ্যা অভিনীত প্রথম ছবি ‘ভালো থেকো’ দেখানো হয় চলচ্চিত্র উৎসবে। পরিচালনা করেছিলেন সদ্য প্রয়াত গৌতম হালদার। তাঁর স্মৃতির উদ্দেশে নীরবতা পালন করে শুরু হয় কথোপকথন। বিদ্যা বলেন, ‘আজ থেকে ঠিক ২১ বছর আগে এই ডিসেম্বরেই ‘ভালো থেকো’র প্রিমিয়ারে কলকাতায় এসেছিলাম। আজ গৌতমদা-চৈতিদির দেওয়া শাড়ি পরে এসেছি।’ ঠিক এইখানে বিদ্যা থামলেন। গলা শুকিয়ে এলো তাঁর। জল খেলেন। শিশির মঞ্চের একটি চেয়ারও তখন খালি নেই। অনেকেই দাঁড়িয়ে শুনছেন সঙ্গীতা দত্তের সঙ্গে তাঁর কথোপকথন। ‘মঞ্জুলিকা’র কণ্ঠে এ এক অভূতপূর্ব স্মৃতিচারণ। নায়িকা জানালেন, কলকাতায় একটি বিজ্ঞাপনের শ্যুটিং করতে এসেছিলেন। সেই সময় গৌতমবাবু অভিনেত্রী খুঁজছেন। দীনেশ রাউতের যোগাযোগে বাংলা ছবিতেই বিদ্যার ডেবিউ হয়। প্রথম শট ছিল সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে। ‘আমার নামের বাংলা উচ্চারণ যে ভিদ্যা নয় বিদ্যা, সেটা প্রথম এখানে এসে জানলাম’, বলছিলেন অভিনেত্রী। সেখান থেকে ‘পরিণীতা’, ‘কাহানি’ পেরিয়ে আজ ‘ভুল ভুলাইয়া ৩’। বিদ্যা বলছিলেন, ‘অনেক কমেডি ছবি করতে চাই। কারণ আমার ওই ধরনের ছবি দেখতে ভালো লাগে। করোনার পর এটা আরও বেশি বুঝেছি।’
দর্শকদের চাহিদা, বাংলা বলতে হবে। শুনেই বিদ্যার উত্তর, ‘কী বলব বলুন। আমি গোটা সাক্ষাৎকার বাংলায় দিতে পারি।’ দর্শকদের হাততালিতে তখন কান পাতা দায়। শিশির মঞ্চ থেকে উৎসবের প্রেস কর্নারে এলেন বিদ্যা। কথা শেষ করলেন গান দিয়ে। ‘তোমাতে আমাতে দেখা হয়েছিল’...।