Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

গুপ্ত রাজধানী: জাহান আরার সমাধি
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ পরব চলছে। আগ্রা জুড়ে উৎসবের উচ্ছ্বাস। এখন ১৬৪৪। বাদশাহ শাহজাহানের আগ্রা দুর্গে সবথেকে বেশি উজ্জ্বল আয়োজন। স্বাভাবিক। প্রতি বছর নভরোজের সময় আগ্রা দুর্গ এভাবেই সেজে ওঠে। সম্রাটের পুত্রকন্যারা এই সময়টায় পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হন। এরকমই নির্দেশ রয়েছে সম্রাটের। এই উৎসবের কয়েকদিন যেন গোটা পরিবারের কাছে একটি মিলনোৎসব। সেটা দেখতে পছন্দ করেন সম্রাট শাহজাহান। 
সবাই ডাকছে। দেরি হয়ে যাচ্ছে। শেহজাদী জাহান আরাকে তাঁর ব্যক্তিগত পরিচারিকারা আকুল হয়ে বলছেন। জাহান আরা শেষ মুহূর্তের সাজগোজ সম্পন্ন করছেন। যেতে হবে প্রাসাদের কেন্দ্রস্থলে। সেখানে আয়োজন করা হয়েছে অনুষ্ঠান। বড় পুত্র দারা শিকাহের প্রতি সম্রাট দুর্বল হলেও মাঝেমধ্যে অবশ্য মনে হয় যেন বেশি কাছের জাহান আরা। কারণ তিনি কিছু দাবি করলে আজ পর্যন্ত শাহজাহান অগ্রাহ্য করেননি। তাঁর স্নেহ এতটাই যে এই জ্যেষ্ঠ কন্যাটিকে তিনি কিছুতেই মন খারাপ হতে দিতে চান না। যা নিয়ে ছোট কন্যা রোশনারার হয়ত সামান্য ঈর্ষা রয়েছে।
জাহান আরা এবার অলিন্দ ধরে হাঁটছেন। সন্ধ্যা হয়েছে কিছুক্ষণ আগে। বাতিদানগুলিতে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে প্রদীপ শিখা। শেহজাদী একা নয়। তাঁর সঙ্গে পিছনে রয়েছে একঝাঁক পরিচারিকা এবং এক সর্বক্ষণের প্রহরায় থাকা এক বৃহন্নলা খিদমদগার। তার হাতে একটি লাঠি। মূল্যবান পাথর লাগানো। আর সোনার জলের মোড়ক। একেবারে নীচে ছোট ছোট কয়েকটি ঘন্টা। জাহান আরা একটি করে পা ফেলছেন, আর পিছনে থাকা  খিদমতগার সেই লাঠি মেঝেতে জোরে ঠুকে চিৎকার করছে, হোশিয়ার…খবরদার…। যাতে প্রত্যেকেই অবগত হয় যে সম্রাটের প্রিয়পাত্রী এবং মোগল সাম্রাজ্যের অন্যতম ক্ষমতাশালী নারী উপস্থিত হচ্ছেন। 
জাহান আরার পরনে মসলিনের পোশাক। এতটাই স্বচ্ছ যে, এই মসলিনের জামা একটি নয়, একের পর এক স্তরে পরতে হয়। প্রতিটি পোশাকের একটি করে নিজস্ব নাম। ওই নামের একই পোশাক আর পাওয়া যাবে না। তৈরি হয় না। কোনওটির নাম আব ই রাওয়ান। কোনও পোশাককে বলা হয়েছে শবনম। আবার কোনও নাম বাফত হাওয়া। 
মূল্যবান আতরের সুবাসে ভাসছে জাহান আরার যাত্রাপথ। হঠাৎ তাঁর সামান্য ভারসাম্য যেন নড়ে গেল। আর তৎক্ষণাৎ পাশেই থাকা বাতিদানে ঢুকে গেল তাঁর বহুমূল্য মসলিনের একাংশ। সঙ্গে সঙ্গে প্রদীপশিখার আগুন নিমেষের মধ্যে গোটা শরীরকে ঘিরে ধরল। কারণ মসলিন এবং আতর, দুইই দ্রুত দাহ্য। 
দুই পরিচারিকা জাপটে ধরল জাহান আরাকে। কিন্তু তাদের শরীরেও ধরে গেল আগুন। ছিটকে পড়ল তারা। আগুনের ভয়াবহতা এমনই যে, তাদের পরে মৃত্যু হয়। আর জাহান আরার গোটা শরীর অগ্নিদগ্ধ। অচেতন হয়ে গেলেন। 
সুফী সন্ত, হাকিম, কবিরাজ, ইরানি চিকিৎসক…কেউ বাকি রইল না। শাহজাহান দরবারে বসা বন্ধ করে দিলেন। তাঁর উন্মাদপ্রায় দশা। জাহান আরাকে সুস্থ করে তুলতেই হবে। শুধু চিকিৎসা নয়। মানুষের দোয়া চাই। গরিব, ভিখারি, ফকির, সাধু সন্তদের দিতে হবে দান। প্রিয় কন্যার জন্য সম্রাট শাহজাহান কী ব্যবস্থা করলেন? শয্যাশায়ী জাহান আবার বালিশের নীচে রাখা হল নগদ ৫ লক্ষ টাকা। কত? হ্যাঁ, ১৬৪৪ সালে ৫ লক্ষ টাকা!  কেন? কারণ, প্রতিদিন এক হাজার টাকা করে দান করবেন তিনি। সর্বত্র খবর গেল। আগ্রা, শাহজানাবাদ (দিল্লি), অওধ থেকে মানুষ ছুটে আসছে এই দান পেতে। 
অবশেষে আট মাস পর সম্পূর্ণ সুস্থ হলেন মোগল শেহজাদী জাহান আরা। পুরুষতান্ত্রিক মোগল দরবারেও ভাইয়েদের উচ্চকিত উপস্থিতি সত্ত্বেও আগে থেকেই জাহান আরা ছিলেন অত্যন্ত ক্ষমতাশালী। এবার সুস্থ হওয়ার পর সম্রাটের আরও স্নেহ ও আশীর্বাদ বর্ষিত হল তাঁর উপর। 
সম্রাট শাহজাহান প্রথম উপহার দিলেন ওজন উৎসব। অর্থাৎ জাহান আরাকে বসানো হল একটি পাল্লায়। অন্য পাল্লায় সোনা। তাঁর ওজনের সমতুল সোনা তাঁকে উপহার দেওয়া হল। এ পর্যন্ত এই উপহার পেয়েছে পুরুষেরা। এরপরের উপহার সুরাত বন্দর। সুরাত বন্দরের বাণিজ্য, সুরাত নগরীর শান ক্ষমতা, বন্দর ও নগরীর থেকে আয় হওয়া রাজস্ব সব জাহান আরা ভোগ করবেন। একটি নতুন জাহাজ দেওয়া হল তাঁকে। জাহাজের নাম সাহিবি। বিদেশি বণিক সুরাত বন্দরে যে বাণিজ্যই করবেন তার ফরমান নিতে হবে জাহান আরার থেকে। 
এই গোটা পর্বে একটি মানুষ নিজেকে ক্রমেই উপেক্ষিত ভাবছিলেন। তিনি স্পষ্ট বুঝতে পারছিলেন সম্রাটের তাঁর প্রতি কোনও স্নেহ অথবা কর্তব্য অবশিষ্ট নেই। সব স্নেহ দখল করে নিয়েছেন বড় পুত্র দারা শিকোহ। তাই এই মানুষটি যাঁর নাম আওরঙ্গজেব, বারংবার ভাবছেন এবার সব ছেড়ে  চলে যাবেন স্বেচ্ছা নির্বাসনে। তবে সেসব তাঁর নিছক কৌশল না তো? প্রকৃতপক্ষে তিনি গোপনে সুযোগই কি খুঁজছিলেন না যে, কীভাবে দারা শিকোকে পরাস্ত করা যায়? 
 যখনই আওরঙ্গজেব হতাশ বা ক্রুদ্ধ হয়েছেন, চিঠি লিখেছেন একমাত্র জাহান আরাকে। এই একজন নারীকে আওরঙ্গজেব চিরকাল গুরুত্ব দিয়ে এসেছেন। অথচ তিনি জানতেন তাঁর এবং দারা শিকোহের সিংহাসন দখলের লড়া‌ই঩য়ে বরাবর জাহান আরা দারা শিকোহের প্রতিই পক্ষপাত করেছেন। কিন্তু আওরঙ্গজেব চিঠি লেখা বন্ধ করেননি কখনও জাহান আরাকে। এমনকী নিজে যখন সিংহাসনে বসেছেন সব বাধা কাটিয়ে, দারাকে হত্যা করে, তারপরও কিন্তু শাহজাহানের আমলে অসীম ক্ষমতা ও ঐশ্বর্যের অধিকারী জাহান আরার প্রতি প্রকাশ্যে অসম্মান প্রদর্শন করেননি আওরঙ্গজেব। বার্ষিক কতটা টাকা বরাদ্দ করেছিলেন তিনি জাহান আরার জন্য? ১৭ লক্ষ টাকা! 
১৬৮১ সালে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত জাহান আরা শাহজানাবাদে থেকে গিয়েছেন। বিপুল ধনসম্পত্তির অধিকারিণী জাহান আরা নিজের সমাধির নকশা এবং কাঠামোর অবয়ব নিজেই নির্মাণ করে গিয়েছিলেন আগেই। লিখে গিয়েছিলেন নিজের সমাধিলিপিও। অঢেল টাকা ব্যয় করা সমাধি নয়। সামান্য সাধারণ মানুষের মতো সমাধিস্থল হয়েছে নিজের পূর্বনির্ধারিত স্থানে। ধর্মপ্রাণ জাহান আরা দিল্লির পবিত্র নিজাম উদ্দিন আউলিয়া দরগার অভ্যন্তরে সকলের চোখের আড়ালে একান্ত নির্জনে আজও শুয়ে আছেন সমাধিতে। 
যেখানে লেখা-‘আমার সমাধির উপরে যেন থাকে না কোনও আচ্ছাদন। সবুজ ঘাসের জন্ম হোক….’ 
10th  March, 2024
আজও রহস্য আকাশবাণীর অশরীরী
সমুদ্র বসু

রহস্য, ভৌতিক-অলৌকিক চিরকালই মানুষের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। বিশ্বাস-অবিশ্বাস, সত্যি-মিথ্যার দ্বন্দ্ব সত্ত্বেও এর কৌতূহল অনস্বীকার্য। আজকে আমরা জানব খাস কলকাতায় অবস্থিত তেমনই এক জায়গার কথা, অতীত  হয়েও যা বর্তমান। বিশদ

12th  May, 2024
অসমাপ্ত
সায়ন্তনী বসু চৌধুরী

মাতৃসঙ্ঘ ক্লাবের সামনে পৌঁছে মার্জিত ও অভ্যস্ত কণ্ঠে ক্যাব ড্রাইভার বলল, ‘লোকেশন এসে গিয়েছে ম্যাডাম।’  বিশদ

12th  May, 2024
গুপ্ত রাজধানী রহস্যময় লৌহস্তম্ভ
সমৃদ্ধ দত্ত

একটি লৌহস্তম্ভ কতটা পথ অতিক্রম করেছে? একটি লৌহস্তম্ভ কীভাবে একটি শহরের জন্মবৃত্তান্তকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে? একটি লৌহস্তম্ভ মরচে লেগে কেন পুরনো হয় না? একটি লৌহস্তম্ভ কবে প্রথম প্রোথিত হল? কোথায় তার জন্মস্থান? বিশদ

12th  May, 2024
জীবন যখন অনলাইন
অনিন্দিতা বসু সান্যাল

বেণী-সমেত লম্বা চুলের ডগাটা কাটতে কাটতেই ফোনটা এল। সকাল সাতটা। খবরের কাগজ অনেকক্ষণ আগেই ফেলে গিয়েছে চারতলার ফ্ল্যাটের বারান্দার সামনে। ভোরেই ওঠার অভ্যেস মন্দিরার। বিশদ

28th  April, 2024
মেট্রোর দুপুর

সিঁড়ির শেষ ধাপে পৌঁছে দাঁড়িয়ে পড়ল দীপন। কারণ দুটো— এক, এতগুলো সিঁড়ি লাফিয়ে লাফিয়ে উঠে একটু না দাঁড়ালে আর পারা যাচ্ছিল না। দুই, সামনে মধ্য দুপুরের কলকাতা বৈশাখের রোদে ঝলসাচ্ছে। পা রাখার আগে এটাই শেষ সুযোগ। পকেট থেকে সেলফোনটা বের করল। বসে পড়ল মেট্রোর সিঁড়িতে। চোখ রাখল স্ক্রিনে। 
বিশদ

21st  April, 2024
অথ দাম্পত্যচরিতম
সোমজা দাস

যে লোকটা ফুলকুল্লি স্টেশনের লাগোয়া বিন্তিমাসির চায়ের দোকানে প্রতি সপ্তাহের মঙ্গল আর শুক্কুরবার বেলা এগারোটা থেকে সাড়ে বারোটা অবধি বসে থাকে, ওই যে যার মাথায় খড়খড়ে মরচে রঙের চুল, গালে চটামটা লালচে দাড়ি, উদাস চোখ, তার কথা বলছি। সে-ই দশানন দাস।    বিশদ

07th  April, 2024
ছোট গল্প: বন্ধনহীন গ্রন্থি
বিতস্তা ঘোষাল

—অনেকদিন তোমার পোস্ট আমার অ্যাকাউন্টে দেখাচ্ছে না। আজ একজন বললেন, তোমার হ্যাজব্যান্ড চলে গেলেন। তিনি তোমার পেজ শেয়ারও করলেন। আমি জানতাম না অনিকেত তোমার স্বামী। ওঁর সঙ্গে বহুদিন আগে আমার দেখা হয়েছিল। বিশদ

31st  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দারা শিকোহের গ্রন্থাগার
সমৃদ্ধ দত্ত

রামায়ণকে বুঝতে হলে, হিন্দু শাস্ত্রের অন্তর্নিহিত দর্শনকে আত্মস্থ করতে হলে, যোগ বশিষ্ট পাঠ করা দরকার। আর শুধু পাঠ করা নয়, প্রজাদের মধ্যেও ছড়িয়ে দেওয়া হবে। সম্রাট শাহজাহানের জ্যেষ্ঠ পুত্র দারা শিকোহকে একথা বলেছিলেন দরবারের অন্যতম হিন্দু পণ্ডিত চন্দ্রভান ব্রাহ্মণ। বিশদ

31st  March, 2024
অতীতের আয়না: হারিয়ে যাওয়া হাড়গিলে পাখি
অমিতাভ পুরকায়স্থ

নিউ মার্কেটের পূর্ব ও পশ্চিম গেটের একটু উপরের দিকে সবুজ বৃত্তাকার জায়গাটার দিকে কখনও নজর করেছেন? খেয়াল করলে দেখবেন একটি এমব্লেম বা প্রতীক। কলকাতা পৌরসংস্থার এই মোহরচিহ্ন শহরের প্রতীক হিসেবেও ব্যবহৃত হতো। বিশদ

31st  March, 2024
সম্পর্ক
অর্পিতা সরকার

 

ওদের তিনতলা বাড়ি, বাবা সরকারি চাকুরে। সুস্মিতা ওর বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। তারপরেও বাবার সাধারণ জীবনযাত্রার কারণেই স্কুল-কলেজে কখনও সেভাবে গর্ব করতে পারেনি সুস্মিতা। ওর বাবার মুখে একটাই কথা, ‘নিজে ইনকাম করো, তারপর বুঝবে রোজগার করতে কত কষ্ট করতে হয়। বিশদ

24th  March, 2024
তবু যেতে হয়

—কাজটা তালে ছেড়েই দিলি সুবি!
সুবি উত্তর দেয় না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে সে। লাঙলপোতা গ্রামের ছোট্ট বাড়ির মাটির বারান্দার এক কোণে দাঁড়িয়ে পায়ের উপর পা ঘষে সুবিনয়। এ তার দীর্ঘ দিনের অভ্যেস। ঘরের ভিতরে তার শয্যাশায়ী মা অলকা। শুয়ে শুয়েই সান্ত্বনা দেন।
বিশদ

17th  March, 2024
গুরুদ্বার সিস গঞ্জ

দিল্লি দেখতে এসে চাঁদনী চক যাওয়া হবে না? তা কীভাবে হয়? অতএব দেশ ও বিদেশের পর্যটকদের অত্যন্ত প্রিয় ভ্রমণস্থল চাঁদনী চক।
বিশদ

17th  March, 2024
দেখা যায় না, শোনা যায় পুতুল বাড়ি
 

আকর্ষণ, বিতর্ক, কৌতূহলের চিরন্তন কেন্দ্রবিন্দু অলৌকিক দুনিয়া। বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী দুই শিবিরেরই এব্যাপারে আগ্রহ ষোলোআনা। তাই ভৌতিক সাহিত্য হোক বা সিনেমা, বাজারে কাটতি বরাবরই বেশি।
বিশদ

17th  March, 2024
প্রস্থান
দীপারুণ ভট্টাচার্য

শববাহী গাড়িটা গেটের ভিতর ঢুকতেই অরুণবাবু চারপাশটা দেখলেন। বেঞ্চে পাশাপাশি বসে আছে তার ছেলে নীলাঞ্জন আর বউমা সুতপা। নীলাঞ্জন বড় চাকরি করে। সে ফোন পেয়েছিল অফিসে যাওয়ার পর। সুতপাকে বলেছিল, ‘বেরতে একটু সময় লাগবে। বিশদ

10th  March, 2024
একনজরে
মঙ্গলকোটের কাশেমনগরে নামী কোম্পানির লেবেল সাঁটা বোতলে ভরে নকল মোবিল বিক্রি হচ্ছিল। এমনকী, নামী কোম্পানির লেবেল সাঁটা বাইকের নকল যন্ত্রাংশও বিক্রি হতো। ...

ডেভেলপমেন্ট লিগ ফাইনালের আগে পারদ চড়ছে মুম্বইয়ে। আজ খেতাবি লড়াইয়ে লাল-হলুদ ব্রিগেডের প্রতিপক্ষ পাঞ্জাব এফসি। বিনো জর্জের দলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়তে তৈরি শঙ্করলাল চক্রবর্তীর পাঞ্জাব। অন্যদিকে ...

মথুয়ার কৃষ্ণ জন্মভূমি-শাহি ঈদগাহ মামলায় নয়া মোড়। হিন্দুপক্ষের দাবি, বিতর্কিত সম্পত্তির মালিকানা সংক্রান্ত কোন নথি মসজিদ কমিটি কিংবা ওয়াকফ বোর্ড জমা দেয়নি। বৃহস্পতিবার এলাহাবাদ হাইকোর্টে ...

গঙ্গার নীচ দিয়ে কীভাবে চলছে মেট্রো? বালিগঞ্জের বিড়লা ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড টেকনলোজিক্যাল মিউজিয়ামে (বিআইটিএম) গেলে তা দেখা যাবে। শনিবার বিশ্ব সংরক্ষণশালা দিবস। এই বিশেষ দিন উপলক্ষ্যে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

ঘরে বা পথেঘাটে পড়ে গিয়ে শরীরে বড় আঘাত পেতে পারেন। আমদানি রপ্তানির ব্যবসা ভালো হবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস
১০৪৮: কবি ও দার্শনিক ওমর খৈয়ামের জন্ম
১৭৯৮: লর্ড ওয়েলেসলি গভর্নর জেনারেল হয়ে কলকাতায় আসেন
১৮০৪: ফ্রান্সের সংসদ সিনেটে এক আইন পাশের মধ্য দিয়ে নেপোলিয়ান বেনাপার্ট সেদেশের সম্রাট হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেন
১৮৬০: আব্রাহাম লিংকন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন
১৮৭২: ইংরেজ শিক্ষাবিদ,দার্শনিক ও লেখক বারট্রান্ড রাসেলের জন্ম
১৮৮৬: লেখক অক্ষয়কুমার দত্তের মৃত্যু
১৯১২: প্রথম ভারতীয় চলচ্চিত্র দাদাসাহেব নির্মিত শ্রী পুন্ডলিক মুক্তি পেল তৎকালিন বম্বেতে
১৯৩৩: ভারতের একাদশ প্রধানমন্ত্রী এইচ ডি দেবেগৌড়ার জন্ম
১৯৩৪: চারণ কবি মুকুন্দ দাসের মৃত্যু
১৯৪৩: বিশিষ্ট বাঙালি চিকিৎসক ও শিক্ষাবিদ নীলরতন সরকারের মৃত্যু
১৯৭৪: রাজস্থানের পোখরানের ভূগর্ভে সফলভাবে পরমাণু বিস্ফোরণ (‘স্মাইলিং বুদ্ধ’) ঘটিয়ে ভারত হল পরমাণু শক্তিধর দেশ 
১৯৯৯: বাংলা ছড়ার গানের জনপ্রিয় গায়িকা জপমালা ঘোষের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৬৮ টাকা ৮৪.৪২ টাকা
পাউন্ড ১০৪.০৩ টাকা ১০৭.৫০ টাকা
ইউরো ৮৯.১৭ টাকা ৯২.৩২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৩,৮৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,২০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭০,৫৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৬,৭৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৬,৮৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৪ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, শনিবার, ১৮ মে, ২০২৪। দশমী ১৬/০ দিবা ১১/২৩। উত্তরফল্গুনী নক্ষত্র ৪৮/৩১ রাত্রি ১২/২৩। সূর্যোদয় ৪/৫৯/৬, সূর্যাস্ত ৬/৭/৪। অমৃতযোগ দিবা ৩/২৯ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৬/৫১ গতে ৭/৩৪ মধ্যে পুনঃ ১১/১১ গতে ১/২১ মধ্যে পুনঃ ২/৪৯ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৫/৫১ মধ্যে পুনঃ ৯/২২ গতে ১১/৫৯ মধ্যে। বারবেলা ৬/৩৮ মধ্যে পুনঃ ১/১২ গতে ২/৫০ মধ্যে পুনঃ ৪/২৯ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৭/২৯ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৮ গতে উদয়াবধি। 
৪ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, শনিবার, ১৮ মে, ২০২৪। দশমী দিবা ১১/২৩। উত্তরফল্গুনী নক্ষত্র রাত্রি ১২/৩১। সূর্যোাদয় ৪/৫৯, সূর্যাস্ত ৬/৯। অমৃতযোগ দিবা ৩/৩৬ গতে ৬/৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/০ গতে ৭/৪২ মধ্যে ও ১১/১৬ গতে ১/২২ মধ্যে ও ২/৪৮ গতে ৪/৫৮ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৫/৪৮ মধ্যে ও ৯/২২ গতে ১২/৪ মধ্যে। কালবেলা ৬/৩৮ মধ্যে ও ১/১৩ গতে ২/৫১ মধ্যে ও ৪/৩০ গতে ৬/৯। কালরাত্রি ৭/৩০ মধ্যে ও ৩/৩৮ গতে ৪/৫৮ মধ্যে। 
৯ জেল্কদ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: চেন্নাইকে ২৭ রানে হারিয়ে ম্যাচ জিতল বেঙ্গালুরু

12:16:29 AM

আইপিএল: ২৫ রানে আউট ধোনি, চেন্নাই ১৯০/৭ (১৯.২ ওভার), টার্গেট ২১৯

12:00:57 AM

আইপিএল: ৩ রানে আউট মিচেল, চেন্নাই ১২৯/৬ (১৫ ওভার), টার্গেট ২১৯

11:32:57 PM

আইপিএল: ৭ রানে আউট দুবে, চেন্নাই ১১৯/৫ (১৩.৪ ওভার), টার্গেট ২১৯

11:32:53 PM

আইপিএল: ৬১ রানে আউট র‌্যাচিন রবীন্দ্র, চেন্নাই ১১৫/৪ (১৩ ওভার), টার্গেট ২১৯

11:29:14 PM

আইপিএল: চেন্নাই ৯১/৩ (১১ ওভার), টার্গেট ২১৯

11:19:52 PM