ঘরে বা পথেঘাটে পড়ে গিয়ে শরীরে বড় আঘাত পেতে পারেন। আমদানি রপ্তানির ব্যবসা ভালো হবে। ... বিশদ
এদিন সকালে পাটুলির হনুমান মন্দিরে পুজো দিয়ে জনসংযোগ শুরু করেন তিনি। জিপে ওঠার সময় বলছিলেন, ‘সেই সকালে প্রচারে বেরিয়েছিলাম। রাত পর্যন্ত চলছিল। তাই শরীরটা খারাপ হয়ে গিয়েছিল। এখন ভালো আছি।’ গাড়ি এগতেই রাস্তার দু’পাশে অসংখ্য মানুষকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। এক খুদে সায়নীকে দেখে পেন উপহার দেয়। কেউ দিল আবার চকোলেট! এক খুদেকে দেখে সায়নী বলেন, ‘তোমার সানগ্লাসটা দেবে আমায়?’ খুদে সটান বলে, ‘না।’ এক বৃদ্ধা ফুল-মালা নিয়ে সায়নীর দিকে এগিয়ে আসেন। প্রার্থীকে বলেন, ‘তুইই জিতবি মা। আমাদের কাজকর্ম করে দিস।’ সায়নী তাঁকে বলেন, ‘আমি তো ছিলাম না। এবার এলে তোমাদের সব কাজকর্ম করে দেব।’ আবার খানিকটা এগতেই এক ব্যক্তি বলেন, ‘আমাদের এম ব্লকে রাস্তা নিয়ে অনেকবার বলেছি।’ সমস্যা মিটিয়ে দেওয়ার আশ্বাস দেন সায়নী। আবার এক বৃদ্ধ এগিয়ে আসেন তাঁর দিকে। বলেন, ‘এবার তুমিই জিতে আসবে। আমাদের একটু দেখবে। এলাকাবাসীর তরফে তোমাকে সংবর্ধনা জানালাম।’ সকালে যাদবপুর বিধানসভায় প্রচার শেষে বিকেল থেকে তিনি সোনারপুর উত্তর বিধানসভা কেন্দ্রের খেয়াদহ, কামরাবাদ, বনহুগলি, বোড়াল এলাকায় জনসভা করেন।
অন্যদিকে, এদিন এই কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অনির্বাণ গঙ্গোপাধ্যায় এদিন সকালে বারুইপুর পূর্ব বিধানসভার বৃন্দাখালি এলাকায় প্রচার করেন। জয়কৃষ্ণ নগর আসতেই তিনি গাড়ি থেকে নেমে বাসিন্দাদের বাড়িতে দৌড়ে যান। সেখানে উঠোনে বসে শিশুদের সঙ্গে মজা করেন। প্রার্থীকে সামনে পেয়ে এলাকার বাসিন্দারা পানীয় জলের সমস্যা তুলে ধরেন। অনির্বাণ বলেন, সব জায়গাতেই একই সমস্যার কথা শুনছি। বিকেলে অনির্বাণ যাদবপুর ও ভাঙড়ের বিভিন্ন এলাকায় এদিন জনসংযোগ করেন।