প্রাক দীপাবলিতে ধনতেরস উপলক্ষ্যে সেজে উঠেছে চন্দ্র অ্যান্ড সন্সও। সোনার দাম বেড়েছে গত কয়েক বছরে অনেকটাই। তবু মধ্যবিত্তের বাজেটের কথা মাথায় রেখে হাল্কা গয়না থেকে ভারী গয়নার নানা সম্ভার মিলবে এখানে।
অর্ধেক মাস উৎসবে কেটে গেল। অনেক উৎসবের আয়োজন এখনও বাকি। তবু তারই মাঝে কাজে ফিরছি আমরা ক্রমশ। আর কাজে ফেরা মানেই নিজের অনিয়মিত জীবনকে নিয়মের রুটিনে বেঁধে ফেলা। পুজোর দেদার মজার পর কাজে ফিরতে মোটে চায় না মন। তখন কী করবেন? মনোবিদ রোহিত মেহতা জানালেন উৎসব শেষ হলেই মনকে একটু একটু করে ট্রেন করতে হবে। তার কয়েকটা উপায় আছে।
পাহাড়ি গ্রাম ও সেখানকার দিনযাপনের আমেজই আলাদা। সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত যেন এক নিটোল গল্প। তেমনই এক নিস্তরঙ্গ গ্রাম তিনচুলে।
আগামী ২১ অক্টোবর থেকে শ্যাম সুন্দর কোং জুয়েলার্সে শুরু হচ্ছে ‘চমক ভরা ধনতেরস’। এই অফার চলবে ২ নভেম্বর পর্যন্ত। ১৩ দিন ধরে চলা এই বিশেষ ‘চমক ভরা ধনতেরস’-এ থাকছে এমনই কিছু বিশেষ ধরনের গয়নার সম্ভার।
সেনকো গোল্ড অ্যান্ড ডায়মন্ডস-এর নতুন উদ্যোগ— ‘সেনেস’। বিলাসবহুল পণ্যের দুনিয়ায় এই ব্র্যান্ড তৈরি করতে চায় এক ব্যতিক্রমী পরিচয়। সংস্থার ডিরেক্টর এবং বিপণন ও ডিজাইন বিভাগের প্রধান জয়িতা সেন বিষয়টি ব্যাখ্যা করলেন বিশদে।
বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দোরগোড়ায়। এই সময় নিজের সঙ্গে আপন ঘরটিকেও সাফসুতরো করে সাজিয়ে তুলতে হয়। কোন ঘর কীভাবে সাজিয়ে তুলবেন? রইল হদিশ।
পুজোর মরশুমে অফার চলছে আর চৌধুরী অ্যান্ড সন্স, বউবাজারের বিপণিতে। সংস্থার দুই কর্ণধার শ্রীপর্ণা চৌধুরী ও অপর্ণা দত্ত জানালেন, এই অফারে ২২ ক্যারেটের নতুন সব সোনার গয়নাই হলমার্কযুক্ত।
জঙ্গলের নীরবতা সুন্দর উপভোগ করা যায় এখানে। মধ্যপ্রদেশের এই অরণ্যের দিনরাত্রির মাধুর্য অন্যরকম।
গুজরাতি শিল্প ও পোশাক দিয়ে সেজে উঠেছে গড়িয়াহাট রোডের কল্যাণ জুয়েলার্সের কাছে সেনবাটি হল। এখানেই শুরু হয়েছে প্রদর্শনী ‘গরভি গুরজরি’। হ্যান্ডলুম ও হ্যান্ডক্রাফটের বিভিন্ন সামগ্রী পাবেন এখানে।
বিশিষ্ট রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী সুচিত্রা মিত্রর জন্মশতবর্ষে তাঁকে শ্রদ্ধা জানাল শ্যাম সুন্দর কোং জুয়েলার্স। সহযোগিতায় রয়েছে পূরবী। গত ১৬ সেপ্টেম্বর শ্যাম সুন্দর কোং জুয়েলার্সের গড়িয়াহাট শাখায় এই কিংবদন্তি শিল্পীর স্মৃতিতে প্রথম স্বর্ণমুদ্রা প্রকাশ করা হয়।
আগ্নেয়গিরি, বরফে ঢাকা পাহাড় চূড়া, ঘন জঙ্গল আর নাম না জানা রঙিন পাখির কলরব। দক্ষিণ আমেরিকার কিতোয় গেলে মন ভরে যাবে অজানাকে জানার আনন্দে।
পুজোর কেনাকাটা অনেকে সবে শুরু করলেন, কারও আবার শেষের পথে। কেউ হয়তো লিস্ট তৈরি করে খোঁজ নিচ্ছেন কোথায় কেমন জিনিস মিলবে। সকলের জন্যই রইল বিভিন্ন বিপণির খোঁজখবর।
নারীকেন্দ্রিক প্রতিষ্ঠান রঁদেভু-র উদ্যোগে সম্প্রতি আয়োজিত হয়েছিল ‘অক্ষরা ২০২৪ ফ্যাশন শো’। চার প্রতিষ্ঠাতা সদস্য অদিতি, দেবযানী, রুবিনা এবং শিখা ছিলেন এই আয়োজনে। শাড়ি ও কাফতান নিয়ে তাঁরা নিজেরাও নানা কাজ করেন।
কলকাতা ও জেলার বিপণিগুলিতে সাজ সাজ রব। সকলেই সাজিয়ে বসেছে পরসা। কোথায় কেমন দাম? কী মিলছে কোন দোকানে?
প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
পুজোর মরশুমে পসরা সাজিয়ে সেজে উঠেছে কলকাতার অন্যতম সেরা বস্ত্রপ্রতিষ্ঠান ‘সাহাবাবুর আদি ঢাকেশ্বরী প্রাইভেট লিমিটেড।’ প্রায় ১৪৭ বছরের পুরনো এই দোকানকে এগিয়ে নিয়ে চলেছেন কর্ণধার নিতাই সাহা ও তাঁর ভাই। তাঁদের সহযোগী নিতাইবাবুর পুত্র এবং দুই ভ্রাতুষ্পুত্র। সারা ভারতের সব প্রদেশের শাড়ি এখানে পাবেন। দূর-দূরান্ত থেকে সব রকমের শাড়ি তাঁরা সংগ্রহ করেন। ক্রেতার সাধ্যের মধ্যে ভালো শাড়ি তাঁদের হাতে তুলে দেওয়াই এই প্রতিষ্ঠানের উদ্দেশ্য। এখানে পাবেন বেনারসের মঙ্গল বেনারসি, রাজঘরানা বেনারসি, বেঙ্গালুরুর কাঞ্চিপুরম, রাশিপুরম, হায়দরাবাদের গাদোয়াল, ইক্কত, মঙ্গলগিরি, ছত্রিশগড়ের মাহেশ্বরী সিল্ক, ভাগলপুরি তসর, আমেদাবাদের ফ্যাশনেবল শাড়ি, সুরাতের নকশায় সস্তায় চমৎকার শাড়ি। বিষ্ণুপুরের বালুচরি, স্বর্ণচরি, বিশ্ববাংলা, সোনামুখী সিল্ক, শান্তিপুর ও ফুলিয়া থেকে আসা তাঁত এবং হ্যান্ডলুম। ক্রেতাদের সঙ্গে এই প্রতিষ্ঠানের সুসম্পর্কই এঁদের মূলধন। কলেজ স্ট্রিটে ৫টি, বর্ধমান, বহরমপুর, শিলিগুড়ি ও বাংলাদেশে ১টি করে মোট ৯টি আউটলেট রয়েছে সাহাবাবুর আদি ঢাকেশ্বরী প্রাইভেট লিমিটেড-এর। এবার পুজোয় বিভিন্ন শাড়ির কালেকশন দেখতে অবশ্যই আসতে পারেন এই বস্ত্রবিপণিতে।
