সপ্তাহান্তের ভ্রমণের জন্য দুয়ারসিনির জঙ্গল আদর্শ। বর্ণনায় অমর নন্দী।
পেইন ম্যানেজমেন্ট হোক বা লাইফস্টাইল সংক্রান্ত অন্য রোগ, বৈদিক ভিলেজ-এ আছে উপশমের পথ। লিখছেন অন্বেষা দত্ত।
বন্ধুর এই পথে বাইকে করে যাওয়া যেন অনন্য এক অভিজ্ঞতা। এখানে বিপদ আর সৌন্দর্যের কোলাকুলি হয় সারাক্ষণ। রোমাঞ্চকর বর্ণনায় রঞ্জন চৌধুরী।
কীভাবে সম্ভব নিজে হাতে নেলপালিশ তৈরি করা? প্রস্তুতিই বা কেমন?
মাদার্স ডে উপলক্ষ্যে ৫ মে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা সখী একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। মহিলারা ওই দিন হলুদ পোশাকে সজ্জিত হয়ে উপস্থিত হন অনুষ্ঠানে। হলুদ বসন্তের রং।
রবীন্দ্রতীর্থ বলা যায় মংপু-কে। নির্জনতায় ঘেরা এই পাহাড়ি গ্রামের বর্ণনায় প্রীতম সরকার।
পয়লা বৈশাখ উদযাপন করল আইটিসি-র সানরাইজ পিওর মশলা। বাঙালির ঘরে একশো বছর ধরে সানরাইজ মশলার সমাদর। গত ৪ এপ্রিল থেকে ‘শাহী নববর্ষের শুভেচ্ছা’ উৎসব শুরু হয়। চলে ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত। এই উপলক্ষ্যে একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।
কিশোর ছেলেটি চেনে না তাঁকে। এমনকী, দীর্ঘকায়, ব্যারিটোন ভয়েসের মানুষটি যে ‘ফেলুদা’ নামের চরিত্রটি তৈরি করেছেন, তা পড়া তো দূর, নামই শোনেনি ছেলেটি। এদিকে সেই ঋজু ব্যক্তিত্বের মানুষটি তাঁকে সিনেমা করতে বলছেন!
প্রচারের আলো নেই ওড়িশার এই গ্রামে। আছে শুধু শান্ত স্নিগ্ধ পরিবেশ। জিরাং থেকে ঘুরে এসে লিখলেন নন্দিতা মিত্র।
লু বইছে চারদিকে। এই সময় সুস্থ থাকার অঙ্ক, মেপে খাওয়া ও শরীরকে ঠান্ডা রাখা। কী কী পানীয় থাকবে রুটিনে? হদিশ দিলেন মনীষা মুখোপাধ্যায়।
পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হল পাথুরিয়াঘাটা রাজবাড়ি। পুরনো বনেদি এই বাড়িকে বরাবর সংরক্ষণ করে রাখা হয়েছিল। কলকাতার প্রাচীন ঐতিহ্যকে আজও বহন করে আসছে পাথুরিয়াঘাটার খিলাত ভবন।
ঘরে বা পথেঘাটে পড়ে গিয়ে শরীরে বড় আঘাত পেতে পারেন। আমদানি রপ্তানির ব্যবসা ভালো হবে। ... বিশদ
মাতৃদিবস পালনে শ্যামসুন্দর অ্যান্ড কোং
কলকাতার ‘আলোর দিশা’ ও আগরতলার ‘সান্ধ্যনীড়’। নামেই বৃদ্ধাবাস, আসলে বহু মায়ের শেষ বয়সের ঠাঁই। মাতৃদিবসে ‘শ্রীচরণেষু মা’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে এই দুই সংস্থার হাতে মোট ১ লক্ষ ৩০ হাজার টাকার চেক তুলে দিল শ্যামসুন্দর কোং জুয়েলার্স। এই উপলক্ষে একটি কীর্তনের আসরও বসে এই দুই বৃদ্ধাশ্রমে। শ্যামসুন্দর কোং জুয়েলার্সের ডিরেক্টর রূপক সাহা বলেন, ‘মায়েদের ঋণ কখনও শোধ করা যায় না, কিন্তু স্বীকার করা যায়। গয়নার ব্যবসার পাশপাশি আমরা এমন অনেক কাজ করি, যা সামাজিক বার্তা বহন করে। এই দুই সংস্থায় ‘শ্রীচরণেষু মা’ উদযাপন করতে পেরে আমরা খুবই আনন্দিত। সংস্থার আর এক ডিরেক্টর অর্পিতা সাহা বলেন, ‘বয়সকালে মায়েরা নিজেদের সব দায়িত্ব নিতে পারেন না। প্রতি সন্তানের উচিত তাঁর দায়িত্ব নেওয়া। এই উৎসবে শামিল হয়ে আমরা আনন্দিত।’
সপ্তপদী মেলবন্ধন
ডিজাইনার অভিষেক রায়ের পোশাকের ব্র্যান্ড ‘বহুরূপী শান্তিনিকেতন’ নিয়ে এল নতুন কালেকশন ‘সপ্তপদী’। সেনকো গোল্ড অ্যান্ড ডায়মন্ডস-এর সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে তারা এই নতুন সম্ভার এনেছে। সম্প্রতি এই উদ্যোগ নিয়ে হয়ে গেল এক অনুষ্ঠান। যেখানে ব্রাহ্মমতে বিয়ের আসর দেখা গেল একটি ভিডিওয়। আশা অডিও প্রযোজিত ওই মিউজিক ভিডিওয় কনের সাজে ছিল ব্যতিক্রমী ছোঁয়া, বহুরূপী শান্তিনিকেতন-এর নকশা করা সাদা শাড়ি ও সেনকো গোল্ড অ্যান্ড ডায়মন্ডস-এর মানানসই গয়নায় দেখা গিয়েছে কনেরূপী অভিনেত্রী ঈশা সাহাকে। বরের বেশে হাজির ছিলেন অভিনেতা গৌরব রায়চৌধুরী। তাঁর পোশাকেও ছিল সাদার স্নিগ্ধ ছোঁয়া। অন্যরকম সাজে দম্পতিবেশে দু’জনেই খুব সুন্দরভাবে বিয়ের আমেজ তুলে ধরেছেন ভিডিওটিতে। সপ্তপদী অর্থাৎ সাতটি শপথ নেওয়ার আবহে ছিল সংস্কৃত মন্ত্রোচ্চারণ থেকে শুরু করে রবীন্দ্রসঙ্গীতের সুর। গানে ছিলেন ইমন চক্রবর্তী, দুর্নিবার সাহা এবং সৃজন চট্টোপাধ্যায়। সঙ্গীতায়োজনে ছিলেন রথীজিৎ ভট্টাচার্য।
আগুন ছাড়াই রান্না! জিএনআইএইচএম-এ
গুরুনানক ইনস্টিটিউট অব হোটেল ম্যানেজমেন্ট (জিএনআইএইচএম) নিয়ে এল আগুনবিহীন রান্নার কৌশল। পূর্ব ভারতে এই প্রথম আগুন ছাড়া রান্নার স্মার্ট কিচেন তৈরি করল তারা। ইদানীং আগুনের সাহায্য ছাড়া রান্না করার কৌশলের জনপ্রিয়তা বাড়ছে। বাড়ির খুদেরাও নানারকম রান্না করার চেষ্টা করে, তাদের জন্যও আগুন ছাড়া রান্না উপযোগী। তবে শুধু বাড়ির চৌহদ্দিইতে নয়, পাঁচতারা হোটেলগুলিও ধীরে ধীরে আগুনের ব্যবহার না করে রান্নার দিকে ঝুঁকছে। সেখানে দাঁড়িয়ে জিএনআইএইচএম-এর এই উদ্যোগ জনপ্রিয় হবে বলেই আশা কর্তৃপক্ষের। রান্নার উপকরণ থেকে পদ্ধতি, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদলাচ্ছে সবই। তা নিয়েই নিজের মত জানান সেলিব্রিটি শেফ কুণাল কাপুর। আগুন ছাড়া রান্না করার জন্য স্মার্ট কিচেনের কিছু উপযোগিতা আছে। বিশেষজ্ঞরা জানান, ফাইভ জি প্রযুক্তি ব্যবহার করে এভাবে রান্না করলে ভবিষ্যৎ পৃথিবীর জন্য শক্তি সঞ্চয় করা যায়। ভয়েস অ্যাক্টিভিটি কন্ট্রোল দিয়ে ওয়াইফাই সক্রিয় কিচেন অ্যাপ্লায়েন্স দিয়ে এখানকার স্মার্ট কিচেন সেজেছে।
শান্তনুর কলকাতানামা
ডিজাইনার শান্তনু গুহঠাকুরতা ও তাঁর শিল্প সহযোগী উপেন্দ্র বিন উপস্থাপনা করলেন নতুন ব্র্যান্ড ‘কলকাতানামা’। প্রাণের ভিতর দিয়ে মরমে স্পর্শ করে যে শহর, সে আমাদের কলকাতা। আর এই কলকাতারই ঐতিহ্য পোশাকে ফুটিয়ে তোলার প্রয়াসের নাম কলকাতানামা। সল্টলেকের এই নতুন আউটলেট উদ্বোধনে উপস্থিত ছিলেন টলিউড অভিনেত্রী সুদীপ্তা বন্দ্যোপাধ্যায়, লাইফ কোচ ডঃ সোহিনী শাস্ত্রী এবং কলকাতার নামী মডেলরা। শাড়ি, পাঞ্জাবি ও নানা অ্যাক্সেসরিজ-এর সমাহারে সমৃদ্ধ এই স্টোর।
সুন্দরবনের পটচিত্রকে ডাক বিভাগের স্বীকৃতি
কলকাতা সোসাইটি ফর কালচারাল হেরিটেজ (কেএসসিএইচ)-এর তৎপরতায় সুন্দরবনের হারিয়ে যাওয়া পটচিত্রের পুনরুত্থান সম্ভব হয়েছে। এই পটচিত্রকে স্বীকৃতি দিতে ভারতীয় ডাক বিভাগের পক্ষ থেকে বিশেষ কভার উন্মোচন করা হল। ভারতীয় ডাক বিভাগের এই বিশেষ পোস্টাল কভার উদ্বোধনে উপস্থিত ছিলেন পোস্টমাস্টার জেনারেল আইপিএস সঞ্জীব রঞ্জন, সুন্দরবন (দক্ষিণ) বন বিভাগীয় প্রধান শ্রী মিলন মণ্ডল, কেএসসিএইচ-এর প্রতিষ্ঠাতা সৌরভ মুখোপাধ্যায়, সভাপতি অর্পিতা মুখোপাধ্যায় এবং অন্যান্যরা। পটচিত্র ভারত তথা বাংলার এক অনন্য শিল্প। যা কাপড়ভিত্তিক ভেষজ রং দিয়ে করা হয়। যাকে অনেক সময় স্ক্রল পেন্টিংও বলা হয়।
কলকাতার ‘আলোর দিশা’ ও আগরতলার ‘সান্ধ্যনীড়’। নামেই বৃদ্ধাবাস, আসলে বহু মায়ের শেষ বয়সের ঠাঁই। মাতৃদিবসে ‘শ্রীচরণেষু মা’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে এই দুই সংস্থার হাতে মোট ১ লক্ষ ৩০ হাজার টাকার চেক তুলে দিল শ্যামসুন্দর কোং জুয়েলার্স। এই উপলক্ষে একটি কীর্তনের আসরও বসে এই দুই বৃদ্ধাশ্রমে। শ্যামসুন্দর কোং জুয়েলার্সের ডিরেক্টর রূপক সাহা বলেন, ‘মায়েদের ঋণ কখনও শোধ করা যায় না, কিন্তু স্বীকার করা যায়। গয়নার ব্যবসার পাশপাশি আমরা এমন অনেক কাজ করি, যা সামাজিক বার্তা বহন করে। এই দুই সংস্থায় ‘শ্রীচরণেষু মা’ উদযাপন করতে পেরে আমরা খুবই আনন্দিত। সংস্থার আর এক ডিরেক্টর অর্পিতা সাহা বলেন, ‘বয়সকালে মায়েরা নিজেদের সব দায়িত্ব নিতে পারেন না। প্রতি সন্তানের উচিত তাঁর দায়িত্ব নেওয়া। এই উৎসবে শামিল হয়ে আমরা আনন্দিত।’
সপ্তপদী মেলবন্ধন
ডিজাইনার অভিষেক রায়ের পোশাকের ব্র্যান্ড ‘বহুরূপী শান্তিনিকেতন’ নিয়ে এল নতুন কালেকশন ‘সপ্তপদী’। সেনকো গোল্ড অ্যান্ড ডায়মন্ডস-এর সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে তারা এই নতুন সম্ভার এনেছে। সম্প্রতি এই উদ্যোগ নিয়ে হয়ে গেল এক অনুষ্ঠান। যেখানে ব্রাহ্মমতে বিয়ের আসর দেখা গেল একটি ভিডিওয়। আশা অডিও প্রযোজিত ওই মিউজিক ভিডিওয় কনের সাজে ছিল ব্যতিক্রমী ছোঁয়া, বহুরূপী শান্তিনিকেতন-এর নকশা করা সাদা শাড়ি ও সেনকো গোল্ড অ্যান্ড ডায়মন্ডস-এর মানানসই গয়নায় দেখা গিয়েছে কনেরূপী অভিনেত্রী ঈশা সাহাকে। বরের বেশে হাজির ছিলেন অভিনেতা গৌরব রায়চৌধুরী। তাঁর পোশাকেও ছিল সাদার স্নিগ্ধ ছোঁয়া। অন্যরকম সাজে দম্পতিবেশে দু’জনেই খুব সুন্দরভাবে বিয়ের আমেজ তুলে ধরেছেন ভিডিওটিতে। সপ্তপদী অর্থাৎ সাতটি শপথ নেওয়ার আবহে ছিল সংস্কৃত মন্ত্রোচ্চারণ থেকে শুরু করে রবীন্দ্রসঙ্গীতের সুর। গানে ছিলেন ইমন চক্রবর্তী, দুর্নিবার সাহা এবং সৃজন চট্টোপাধ্যায়। সঙ্গীতায়োজনে ছিলেন রথীজিৎ ভট্টাচার্য।
আগুন ছাড়াই রান্না! জিএনআইএইচএম-এ
গুরুনানক ইনস্টিটিউট অব হোটেল ম্যানেজমেন্ট (জিএনআইএইচএম) নিয়ে এল আগুনবিহীন রান্নার কৌশল। পূর্ব ভারতে এই প্রথম আগুন ছাড়া রান্নার স্মার্ট কিচেন তৈরি করল তারা। ইদানীং আগুনের সাহায্য ছাড়া রান্না করার কৌশলের জনপ্রিয়তা বাড়ছে। বাড়ির খুদেরাও নানারকম রান্না করার চেষ্টা করে, তাদের জন্যও আগুন ছাড়া রান্না উপযোগী। তবে শুধু বাড়ির চৌহদ্দিইতে নয়, পাঁচতারা হোটেলগুলিও ধীরে ধীরে আগুনের ব্যবহার না করে রান্নার দিকে ঝুঁকছে। সেখানে দাঁড়িয়ে জিএনআইএইচএম-এর এই উদ্যোগ জনপ্রিয় হবে বলেই আশা কর্তৃপক্ষের। রান্নার উপকরণ থেকে পদ্ধতি, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদলাচ্ছে সবই। তা নিয়েই নিজের মত জানান সেলিব্রিটি শেফ কুণাল কাপুর। আগুন ছাড়া রান্না করার জন্য স্মার্ট কিচেনের কিছু উপযোগিতা আছে। বিশেষজ্ঞরা জানান, ফাইভ জি প্রযুক্তি ব্যবহার করে এভাবে রান্না করলে ভবিষ্যৎ পৃথিবীর জন্য শক্তি সঞ্চয় করা যায়। ভয়েস অ্যাক্টিভিটি কন্ট্রোল দিয়ে ওয়াইফাই সক্রিয় কিচেন অ্যাপ্লায়েন্স দিয়ে এখানকার স্মার্ট কিচেন সেজেছে।
শান্তনুর কলকাতানামা
ডিজাইনার শান্তনু গুহঠাকুরতা ও তাঁর শিল্প সহযোগী উপেন্দ্র বিন উপস্থাপনা করলেন নতুন ব্র্যান্ড ‘কলকাতানামা’। প্রাণের ভিতর দিয়ে মরমে স্পর্শ করে যে শহর, সে আমাদের কলকাতা। আর এই কলকাতারই ঐতিহ্য পোশাকে ফুটিয়ে তোলার প্রয়াসের নাম কলকাতানামা। সল্টলেকের এই নতুন আউটলেট উদ্বোধনে উপস্থিত ছিলেন টলিউড অভিনেত্রী সুদীপ্তা বন্দ্যোপাধ্যায়, লাইফ কোচ ডঃ সোহিনী শাস্ত্রী এবং কলকাতার নামী মডেলরা। শাড়ি, পাঞ্জাবি ও নানা অ্যাক্সেসরিজ-এর সমাহারে সমৃদ্ধ এই স্টোর।
সুন্দরবনের পটচিত্রকে ডাক বিভাগের স্বীকৃতি
কলকাতা সোসাইটি ফর কালচারাল হেরিটেজ (কেএসসিএইচ)-এর তৎপরতায় সুন্দরবনের হারিয়ে যাওয়া পটচিত্রের পুনরুত্থান সম্ভব হয়েছে। এই পটচিত্রকে স্বীকৃতি দিতে ভারতীয় ডাক বিভাগের পক্ষ থেকে বিশেষ কভার উন্মোচন করা হল। ভারতীয় ডাক বিভাগের এই বিশেষ পোস্টাল কভার উদ্বোধনে উপস্থিত ছিলেন পোস্টমাস্টার জেনারেল আইপিএস সঞ্জীব রঞ্জন, সুন্দরবন (দক্ষিণ) বন বিভাগীয় প্রধান শ্রী মিলন মণ্ডল, কেএসসিএইচ-এর প্রতিষ্ঠাতা সৌরভ মুখোপাধ্যায়, সভাপতি অর্পিতা মুখোপাধ্যায় এবং অন্যান্যরা। পটচিত্র ভারত তথা বাংলার এক অনন্য শিল্প। যা কাপড়ভিত্তিক ভেষজ রং দিয়ে করা হয়। যাকে অনেক সময় স্ক্রল পেন্টিংও বলা হয়।
