Bartaman Patrika
বিকিকিনি
 

ওড়িশায় একফালি তিব্বত

প্রচারের আলো নেই ওড়িশার এই গ্রামে। আছে শুধু শান্ত স্নিগ্ধ পরিবেশ। জিরাং থেকে ঘুরে এসে লিখলেন নন্দিতা মিত্র।

সত্যিই ওড়িশায় এমন একটি জায়গা আছে! চারিদিকে সবুজের মাঝখান দিয়ে বাঁধানো রাস্তা আর অসাধারণ সুন্দর প্রকৃতির মাঝে অবস্থিত এক অপূর্ব মনাস্ট্রি। নাম জিরাং। স্বল্পপরিচিত, কিন্তু দারুণ সুন্দর এই মনাস্ট্রি। প্রায় ৪০০০ মানুষ বসবাস করেন এই গ্রামে যাঁরা সকলেই বৌদ্ধধর্মাবলম্বী এবং তিব্বতিদের বংশধর। এঁদের প্রধান জীবিকা ভুট্টাচাষ, পশুপালন, নানারকম উলের জিনিস আর দামি কার্পেট তৈরি করা। আগে গ্রামবাংলায় যেমন ধানের গোলা দেখা যেত, এখানে তেমনই দেখা যায় ভুট্টার গোলা। বেশ বড়সড় রংচঙে মনাস্ট্রির আশপাশে আছে ছোট বড় সুদৃশ্য চোর্তেন (শান্তি স্তূপ)। তিব্বতীয় শৈলীতে তৈরি বাড়ি এবং মানুষজন নিয়ে একটি গ্রাম বৌদ্ধ জীবন ও সংস্কৃতির ওপর নির্ভর করে গড়ে উঠেছে।
গোপালপুর থেকে গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে পড়লাম জিরাং-এর উদ্দেশ্যে। গজপতি জেলায় তিব্বতি জনপদ জিরাং। এখানে অবস্থিত মনাস্ট্রিকে নিয়েই গোটা অঞ্চলটিকে বলা হয় ‘ওড়িশার মিনি তিব্বত’। একঢালা কালো পিচের রাস্তার আশপাশে নারকেল গাছ আর শাল গাছের সারি স্বাগত জানায়। নিঝুম এলাকাটির একদিকের রাস্তা সোজা চলে গিয়েছে দারিংবাড়ির দিকে, যেটি শৈলশহর ‘ওড়িশার কাশ্মীর’ হিসেবে ইদানীং বেশ নাম করেছে। আশপাশেই রয়েছে মিদুবন্দা ঝরনা, হিলটপ ভিউ পয়েন্ট, খাসাদা ফলস, নেচারপার্ক প্রজাপতি পার্ক, এমু ফার্ম লাভার্স পয়েন্ট ইত্যাদি। শীতের দুপুরে নরম রোদে তখন হিমেল হওয়ার শিরশিরানি। ঘন জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে একসময় পৌঁছে গেলাম জিরাং মনাস্ট্রিতে যার পোশাকি নাম পদ্মসম্ভব বুদ্ধ মহাবিহার। এটি ওড়িশা-অন্ধ্রপ্রদেশ সীমান্ত অঞ্চল চন্দ্রগিরি গ্রামে অবস্থিত। অধিকাংশের কাছেই তা জিরাং মনাস্ট্রি বলে পরিচিত। একসময় দক্ষিণ এশিয়ার সবথেকে বড় মনাস্ট্রি ছিল এটি। বর্তমানে পূর্বভারতের বৃহত্তম তিব্বতি বৌদ্ধ বিহার। ধর্মসংস্কৃতি ছাড়াও বৌদ্ধ প্রশিক্ষণ কেন্দ্র হিসেবে এখানে সারা দেশ থেকে নবীন ভিক্ষুরা আসেন।
বনের গায়ে দুটো পাহাড়ি গ্রাম, জোড়াম্বা আর জোরাঙ্গা। তাদের মাঝামাঝি অবস্থান চন্দ্রগিরি। অমন ঘন জঙ্গল, পাহাড়ঘেরা চিরহরিৎ বৃক্ষের বেষ্টনীতে জিরাং গ্রাম গড়ে উঠেছে ষাট বছর ধরে। মাঝখানে রয়েছে চন্দ্রগিরির জিরাং বিহার। এই অঞ্চল গড়ে ওঠার পিছনে একটি ইতিহাসও রয়েছে। চীনের অত্যাচারে ১৯৫৯ সালে তৎকালীন তিব্বতের ধর্মগুরু ১৪তম দলাই লামা প্রায় ৮৫ হাজার তিব্বতি অনুগামীকে নিয়ে ভারত সরকারের কাছে আশ্রয়ভিক্ষা করেন। ভারত সরকার কোনও কোনও রাজ্যে তাদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করে দেয় এবং তাঁরা আলাদাভাবে সেইসব জায়গায় বৌদ্ধ জনপদ গড়ে তোলেন। প্রধান ধর্মগুরু দলাই লামা হিমাচল প্রদেশের ধরমশালায় থাকতে শুরু করেন। ভারত সরকার ওড়িশার গজপতি জেলার চন্দ্রগিরি নামক জায়গায় তিব্বতি সেই উদ্বাস্তুদের বেশ কিছুজনের জমির ব্যবস্থা করে দেয়। সারা ভারতের ৬টি ক্যাম্প বা সেটলমেন্ট-এর মধ্যে অন্যতম এই চন্দ্রগিরি। যে জায়গা তাঁদের দেওয়া হয়েছিল তার বেশ কিছু জায়গা জুড়ে স্কুল, মঠ আর বাড়ি বানান তাঁরা। আর বাকিটা চাষের কাজে লাগান। তিব্বতি শরণার্থী যাঁরা জিরাং গ্রামে বসবাস করেন (যা চন্দ্রগিরি নামে পরিচিত) তাঁরা এই জায়গাটিকে নিজস্ব ভাষায় বলেন ‘ফুন্টশলিং’, যার অর্থ প্রাচুর্য ও সুখের আবাস। ২০০৩ সালে এর ভিত্তিপ্রস্তর শুরু হয়ে প্রায় ৮ কোটি টাকার বিনিময়ে। ২০০৮ সালে এই মনাস্ট্রির কাজ সম্পূর্ণ হয়। তিব্বত, নেপাল আর ভূটানের স্থপতিরা এসেছিলেন এটি তৈরি করতে। ২০১০ সালে দলাই লামা এটির উদ্বোধন করেন। ধীরে ধীরে চতুর্দিকে ‘ওঁম মণিপদ্মে হুম’ এই মন্ত্রধ্বনি উচ্চারিত হতে থাকে সমগ্র চন্দ্রগিরিতে। এখানে একটি ছাত্রাবাসও রয়েছে যেখানে প্রায় ২০০ জন ছাত্র পড়াশোনা করে বিভিন্ন বিষয়ে। ২৩ ফুট উঁচু বুদ্ধ মূর্তি আর ১৭ ফুট উঁচু পদ্মসম্ভাবার অপূর্ব কারুকার্যময় মূর্তি আছে। সুন্দর এই মনাস্ট্রির প্রতি দেওয়ালে আর থামের রং-বেরঙের মনোরম কারুকাজ দেখে মুগ্ধ হতেই হবে।
মনাস্ট্রিতে আসার পথটিও খুব সুন্দর। চারিদিকে ছোট ছোট সবুজ পাহাড় আর জঙ্গল আর তার মধ্যে দিয়ে চলে গিয়েছে বাঁধানো মসৃণ রাস্তা। পথে যেতে যেতে চোখে পড়ে বৌদ্ধমন্ত্র সম্বলিত বিভিন্ন রঙের লুংদার (মন্ত্র লেখা পতাকা)। এরই মধ্যে এক নৈসর্গিক জায়গায় এই মনাস্ট্রির অবস্থান। গুটিকতক দোকান নিয়ে ছোট্ট গঞ্জ শহরটি শাল, মহুয়া, সেগুন গাছের ছায়ায় ঘেরা। গোটা অঞ্চলটি বিভিন্ন ধরনের শীতকালীন ফুলে ভরা। মনাস্ট্রির পিছনের দিকে গম্বুজের ওপর সূর্যের আলো পড়ে চকচক করছে।  মনাস্ট্রির মূল এলাকার সামনেই রয়েছে একটি বৃহৎ চোর্তেন। তার পাশেই সুন্দর ছোট ছোট ঘরবাড়ি ফুলের বাগানে সাজানো। প্রায় প্রত্যেক বাড়িতে আছে গৃহপালিত পশু এবং সামনের দিকে রয়েছে বেশ কিছুটা করে জমি যেখানে তাঁরা ভুট্টা, ধান, আলু আর বেশ কিছু সব্জির চাষ করেন। এখানে হস্তশিল্প তিব্বতিদের প্রধান জীবিকা। বহু বছর ধরে থাকার সুবাদে এখানে তাদের যে একটা আলাদা জগৎ গড়ে উঠেছে তা তাদের প্রত্যেকের ব্যবহারিক আচার-আচরণের মাধ্যমেই স্পষ্টভাবে ফুটে ওঠে। বৃহদাকার মনাস্ট্রি এবং মহাবিহারটি এখানকার প্রধানতম আকর্ষণ হলেও গোটা গ্রাম ঘুরতেও বেশ ভালো লাগে। মনাস্ট্রির সামনে অনেকটা জায়গা। পায়ে হাঁটা পথের দু’পাশে নানা বর্ণের ফুল এবং ঝাউগাছ। বাঁধানো রাস্তা ধরে কিছুটা গেলে দেখা যায় বেশ কয়েকটা সিঁড়ি ধীরে ধীরে ওপরের দিকে উঠে গিয়েছে প্যাগোডাধর্মী তিনতলার দিকে। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন চত্বরের তিন দিকে রয়েছে আবাসিক, অতিথি আর লামাদের জন্য নির্দিষ্ট ভবন। মূল মনাস্ট্রির ভিতরে গৌতম বুদ্ধের সোনালি রঙের বিরাট মূর্তি। দেওয়ালে নানা ধরনের ফ্রেস্কো পেন্টিং-এর মাধ্যমে বুদ্ধের জীবন বর্ণিত হয়েছে। বাইরের দেওয়ালেও নানা অলঙ্করণ সহ গুরুপদ্মসম্ভব এবং বুদ্ধদেবের শিষ্যদের খোদাই করা মূর্তি দেখা যায়। আমরা যখন পৌঁছই তখন দেখি লামারা তাঁদের রীতিনীতি মেনে পূজাপাঠের আয়োজন করছেন। সমগ্র পরিবেশে এক অপার শান্তি বিরাজ করছে অদ্ভুত নীরবতার সঙ্গে। এখানে কিছুক্ষণ থাকলে গভীর ভক্তি সহ এক প্রশান্তি জুড়ে বসে মনের অজান্তেই। তিব্বতি রুক্ষ অঞ্চল থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন স্থানে সবুজের মাঝে তিব্বতি জনপদ জিরাং এক নৈঃশব্দ্যের আখ্যান। প্রচার পায়নি বলে পর্যটকের ভিড় কম। তাই এখানকার পরিবেশ এখনও ব্যবসায়িক হয়ে ওঠেনি। এখানে ভ্রমণের স্মারক হিসেবে বেশ কিছু জিনিস সংগ্রহ করে যখন গাড়ির দিকে রওনা হই তখন মনাস্ট্রি থেকে বৌদ্ধ পুরোহিতদের মন্দ্রমধুর ধ্বনি আকাশে বাতাসে গুঞ্জরিত হচ্ছে ‘বুদ্ধং শরণং গচ্ছামি’।
কীভাবে যাবেন: যে কোনও ট্রেনে ব্রহ্মপুর। সেখান থেকে চন্দ্রগিরি ৮০কিমি। গোপালপুর থেকে দূরত্ব প্রায় ১০০ কিমি। 
মনাস্ট্রি খোলা থাকে: সকাল ৮:৩০ থেকে দুপুর ১২টা। আবার দুপুর ২টো থেকে বিকাল ৫:৩০টা পর্যন্ত।
 
20th  April, 2024
জঙ্গলমহলের ডুয়ার্স

সপ্তাহান্তের ভ্রমণের জন্য দুয়ারসিনির জঙ্গল আদর্শ। বর্ণনায় অমর নন্দী। বিশদ

টুকরো খবর

কলকাতার ‘আলোর দিশা’ ও আগরতলার ‘সান্ধ্যনীড়’। নামেই বৃদ্ধাবাস, আসলে বহু মায়ের শেষ বয়সের ঠাঁই। মাতৃদিবসে ‘শ্রীচরণেষু মা’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে এই দুই সংস্থার হাতে মোট ১ লক্ষ ৩০ হাজার টাকার চেক তুলে দিল শ্যামসুন্দর কোং জুয়েলার্স। বিশদ

নিরাময়ের ঠিকানা

পেইন ম্যানেজমেন্ট হোক বা লাইফস্টাইল সংক্রান্ত অন্য রোগ, বৈদিক ভিলেজ-এ আছে উপশমের পথ। লিখছেন অন্বেষা দত্ত।   বিশদ

11th  May, 2024
অপরূপ খারদুংলা

বন্ধুর এই পথে বাইকে করে যাওয়া যেন অনন্য এক অভিজ্ঞতা। এখানে বিপদ আর সৌন্দর্যের কোলাকুলি হয় সারাক্ষণ। রোমাঞ্চকর বর্ণনায় রঞ্জন চৌধুরী। বিশদ

11th  May, 2024
প্রসাধনীর হাত ধরে স্বনির্ভর

কীভাবে সম্ভব নিজে হাতে নেলপালিশ তৈরি করা? প্রস্তুতিই বা কেমন?  বিশদ

11th  May, 2024
 টুকরো  খবর

মাদার্স ডে উপলক্ষ্যে ৫ মে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা সখী একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। মহিলারা ওই দিন হলুদ পোশাকে সজ্জিত হয়ে উপস্থিত হন অনুষ্ঠানে। হলুদ বসন্তের রং। বিশদ

11th  May, 2024
মংপুতে রবীন্দ্রনাথ

রবীন্দ্রতীর্থ বলা যায় মংপু-কে। নির্জনতায় ঘেরা এই পাহাড়ি গ্রামের বর্ণনায় প্রীতম সরকার। বিশদ

04th  May, 2024
সানরাইজ-এর পয়লা বরণ

পয়লা বৈশাখ উদযাপন করল আইটিসি-র সানরাইজ পিওর মশলা। বাঙালির ঘরে একশো বছর ধরে সানরাইজ মশলার সমাদর। গত ৪ এপ্রিল থেকে ‘শাহী নববর্ষের শুভেচ্ছা’ উৎসব শুরু হয়। চলে ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত। এই উপলক্ষ্যে একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। বিশদ

04th  May, 2024
টুকরো  খবর

কিশোর ছেলেটি চেনে না তাঁকে। এমনকী, দীর্ঘকায়, ব্যারিটোন ভয়েসের মানুষটি যে ‘ফেলুদা’ নামের চরিত্রটি তৈরি করেছেন, তা পড়া তো দূর, নামই শোনেনি ছেলেটি। এদিকে সেই ঋজু ব্যক্তিত্বের মানুষটি তাঁকে সিনেমা করতে বলছেন! বিশদ

04th  May, 2024
হাতে তৈরি নোটবুক

পকেট থেকে চিরকুটটা বের করে আলতো ধরল সুমন। নীল কালিতে লেখা চার লাইনের চিঠি। এই এসএমএস, হোয়াটসঅ্যাপের যুগে এমন চিঠি সচরাচর দেখা যায় না।
বিশদ

27th  April, 2024
টুকরো খবর

ম্যানগ্রোভ, রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার, নোনা জল — এই শব্দবন্ধগুলির সঙ্গে সুন্দরবন যেন ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে। চিত্র-ভাস্কর্যেও সুন্দরবনের জুড়ি মেলা ভার। তবে সময়ের নিয়মে হারিয়ে যেতে বসেছে সুন্দরবনের এক অনবদ্য চিত্রশিল্প
বিশদ

27th  April, 2024
প্রকৃতির টানে মুক্তেশ্বর

নৈঃশব্দ্যই এখানে আপনার সঙ্গী। পাহাড় আর প্রকৃতির মাঝে কয়েকটা দিন কাটিয়ে আসতে পারেন। উত্তরাখণ্ডের পাহাড়ি সৌন্দর্যের বর্ণনায় কমলিনী চক্রবর্তী।  
বিশদ

27th  April, 2024
শরবতে শীতল শরীর

লু বইছে চারদিকে। এই সময় সুস্থ থাকার অঙ্ক, মেপে খাওয়া ও শরীরকে ঠান্ডা রাখা। কী কী পানীয় থাকবে রুটিনে? হদিশ দিলেন মনীষা মুখোপাধ্যায়। বিশদ

20th  April, 2024
 টুকরো  খবর

পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হল পাথুরিয়াঘাটা রাজবাড়ি। পুরনো বনেদি এই বাড়িকে বরাবর সংরক্ষণ করে রাখা হয়েছিল। কলকাতার প্রাচীন ঐতিহ্যকে আজও বহন করে আসছে পাথুরিয়াঘাটার খিলাত ভবন। বিশদ

20th  April, 2024
একনজরে
কয়েকদিন ধরে নিখোঁজ ছিলেন মঙ্গোলিয়ার দুই পর্বতারোহী। গত রবিবার শেষ তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়েছিল। তখন তাঁরা এভারেস্টের চূড়া থেকে মাত্র ৩ হাজার ৩০০ ...

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে পড়ল ব্যানারা। উলুবেড়িয়ায় ভোট গ্রহণের তিনদিন আগে টাঙানো এই ব্যানার ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়াল ফুলেশ্বরের মনসাতলায়। ...

বরকত গনিখান চৌধুরীর আমলে রেল মানচিত্রে মালদহের উল্লেখযোগ্য স্থান ছিল। বর্তমানে বহু মেল, এক্সপ্রেস, সুপারফাস্ট ট্রেন মালদহের উপর দিয়ে যাতায়াত করে। ...

ডেভেলপমেন্ট লিগ ফাইনালের আগে পারদ চড়ছে মুম্বইয়ে। আজ খেতাবি লড়াইয়ে লাল-হলুদ ব্রিগেডের প্রতিপক্ষ পাঞ্জাব এফসি। বিনো জর্জের দলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়তে তৈরি শঙ্করলাল চক্রবর্তীর পাঞ্জাব। অন্যদিকে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

ঘরে বা পথেঘাটে পড়ে গিয়ে শরীরে বড় আঘাত পেতে পারেন। আমদানি রপ্তানির ব্যবসা ভালো হবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস
১০৪৮: কবি ও দার্শনিক ওমর খৈয়ামের জন্ম
১৭৯৮: লর্ড ওয়েলেসলি গভর্নর জেনারেল হয়ে কলকাতায় আসেন
১৮০৪: ফ্রান্সের সংসদ সিনেটে এক আইন পাশের মধ্য দিয়ে নেপোলিয়ান বেনাপার্ট সেদেশের সম্রাট হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেন
১৮৬০: আব্রাহাম লিংকন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন
১৮৭২: ইংরেজ শিক্ষাবিদ,দার্শনিক ও লেখক বারট্রান্ড রাসেলের জন্ম
১৮৮৬: লেখক অক্ষয়কুমার দত্তের মৃত্যু
১৯১২: প্রথম ভারতীয় চলচ্চিত্র দাদাসাহেব নির্মিত শ্রী পুন্ডলিক মুক্তি পেল তৎকালিন বম্বেতে
১৯৩৩: ভারতের একাদশ প্রধানমন্ত্রী এইচ ডি দেবেগৌড়ার জন্ম
১৯৩৪: চারণ কবি মুকুন্দ দাসের মৃত্যু
১৯৪৩: বিশিষ্ট বাঙালি চিকিৎসক ও শিক্ষাবিদ নীলরতন সরকারের মৃত্যু
১৯৭৪: রাজস্থানের পোখরানের ভূগর্ভে সফলভাবে পরমাণু বিস্ফোরণ (‘স্মাইলিং বুদ্ধ’) ঘটিয়ে ভারত হল পরমাণু শক্তিধর দেশ 
১৯৯৯: বাংলা ছড়ার গানের জনপ্রিয় গায়িকা জপমালা ঘোষের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৬৮ টাকা ৮৪.৪২ টাকা
পাউন্ড ১০৪.০৩ টাকা ১০৭.৫০ টাকা
ইউরো ৮৯.১৭ টাকা ৯২.৩২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৩,৮৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,২০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭০,৫৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৬,৭৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৬,৮৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৪ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, শনিবার, ১৮ মে, ২০২৪। দশমী ১৬/০ দিবা ১১/২৩। উত্তরফল্গুনী নক্ষত্র ৪৮/৩১ রাত্রি ১২/২৩। সূর্যোদয় ৪/৫৯/৬, সূর্যাস্ত ৬/৭/৪। অমৃতযোগ দিবা ৩/২৯ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৬/৫১ গতে ৭/৩৪ মধ্যে পুনঃ ১১/১১ গতে ১/২১ মধ্যে পুনঃ ২/৪৯ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৫/৫১ মধ্যে পুনঃ ৯/২২ গতে ১১/৫৯ মধ্যে। বারবেলা ৬/৩৮ মধ্যে পুনঃ ১/১২ গতে ২/৫০ মধ্যে পুনঃ ৪/২৯ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৭/২৯ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৮ গতে উদয়াবধি। 
৪ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, শনিবার, ১৮ মে, ২০২৪। দশমী দিবা ১১/২৩। উত্তরফল্গুনী নক্ষত্র রাত্রি ১২/৩১। সূর্যোাদয় ৪/৫৯, সূর্যাস্ত ৬/৯। অমৃতযোগ দিবা ৩/৩৬ গতে ৬/৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/০ গতে ৭/৪২ মধ্যে ও ১১/১৬ গতে ১/২২ মধ্যে ও ২/৪৮ গতে ৪/৫৮ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৫/৪৮ মধ্যে ও ৯/২২ গতে ১২/৪ মধ্যে। কালবেলা ৬/৩৮ মধ্যে ও ১/১৩ গতে ২/৫১ মধ্যে ও ৪/৩০ গতে ৬/৯। কালরাত্রি ৭/৩০ মধ্যে ও ৩/৩৮ গতে ৪/৫৮ মধ্যে। 
৯ জেল্কদ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: চেন্নাইকে ২৭ রানে হারিয়ে ম্যাচ জিতল বেঙ্গালুরু

12:16:29 AM

আইপিএল: ২৫ রানে আউট ধোনি, চেন্নাই ১৯০/৭ (১৯.২ ওভার), টার্গেট ২১৯

12:00:57 AM

আইপিএল: ৩ রানে আউট মিচেল, চেন্নাই ১২৯/৬ (১৫ ওভার), টার্গেট ২১৯

11:32:57 PM

আইপিএল: ৭ রানে আউট দুবে, চেন্নাই ১১৯/৫ (১৩.৪ ওভার), টার্গেট ২১৯

11:32:53 PM

আইপিএল: ৬১ রানে আউট র‌্যাচিন রবীন্দ্র, চেন্নাই ১১৫/৪ (১৩ ওভার), টার্গেট ২১৯

11:29:14 PM

আইপিএল: চেন্নাই ৯১/৩ (১১ ওভার), টার্গেট ২১৯

11:19:52 PM