Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

বিলম্বিত বোধোদয়

সোনিয়া গান্ধী এখন অসুস্থ। প্রত্যক্ষ রাজনীতিতে তাঁর সক্রিয় উপস্থিতি অনেক দিন যাবৎ তেমন নজরে পড়ে না। তবে তিনি যখন রাজনীতিতে ফুলফর্মে এবং দেশজুড়ে কংগ্রেসের সর্বেসর্বা ছিলেন, তখনও তাঁর লোকদেখানো হম্বতম্বি নজরে পড়েনি। বিরোধীদের রাজনৈতিক আক্রমণের মোকাবিলা করেছেন তিনি রীতিমতো শিষ্টাচার মেনেই। তাঁর বিরুদ্ধে গেরুয়া শিবিরের আক্রমণ বারবার ব্যক্তিগত পর্যায়েই নেমে এসেছে। তবু সোনিয়া কখনওই নিজেকে অত নীচে নামাননি। রাজনৈতিক লড়াইয়ের সীমাবদ্ধতা তাঁকে কখনও শেখাতে হয়নি—না সংসদ, না নির্বাচন কমিশনকে। কিন্তু সোনিয়ার কংগ্রেসকে বিরোধী শিবির, বিশেষ করে সঙ্ঘের আদর্শে পরিচালিত বিজেপি কখনও ছেড়ে কথা বলেনি—নেতৃত্ব রাহুল গান্ধী, এমনকী মল্লিকার্জুন খাড়্গের হাতে ন্যস্ত হওয়ার পরও। ২০১৪ এবং ২০১৯ সালকে পাশে রাখলে পরিষ্কার হয় যে, মোদির পার্টির আক্রমণের ধার এবারের সাধারণ নির্বাচন উপলক্ষ্যে আরও তীব্র হয়েছে। তাই এবার সেই যথেষ্ট সহনশীলা সোনিয়াই অসুস্থতা সত্ত্বেও ‘গেরুয়া শিবিরের নয়নের মণি’ নরেন্দ্র মোদিকে ঝাঁঝালো ভাষায় আক্রমণ করেছেন। শনিবার রাজস্থানের জয়পুর থেকে প্রকাশিত হয় কংগ্রেসের নির্বাচনী ইস্তাহার। মোদিকে রাজনৈতিক আক্রমণের জন্য সোনিয়া বেছে নেন ওই অনুষ্ঠানটিকেই। সেখানে জনসভা থেকেই তিনি আক্রমণ করেন মোদিতন্ত্রকে।
আমরা জানি, মোদির একদশকের শাসনকালে বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্র ‘ইলেক্টোরাল অটোক্রেসি’ বা ‘সোনার পাথরবাটি’তে রূপান্তরিত হয়েছে। এজন্য ভারতবাসীর উপর যে নির্যাতন চলছে, তা নজর এড়ায়নি দেশ-বিদেশের বা আন্তর্জাতিক মহলের। আন্তর্জাতিক সমীক্ষক সংস্থার পাশাপাশি, জার্মানি এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো একাধিক বিশেষ বন্ধু দেশও এজন্য মোদি সরকারের সমালোচনা করেছে। কিছু ক্ষেত্রে সতর্কও করা হয়েছে ভারতকে। নয়াদিল্লির তরফে ‘সব পশ্চিমা শক্তির কুৎসা’ বলে বারবার নস্যাৎ করার চেষ্টা হলেও দেশবাসী জানে, আন্তর্জাতিক মহল কালোকে কালো বলতে পরোয়া করে না। শনিবার কিছুটা ব্যতিক্রমীভাবেই যেন সোনিয়া গান্ধী হাতে তুলে নিলেন সেই অস্ত্রটাই। তিনি বলেন, ‘নিজেকে মহান প্রতিপন্ন করতে ব্যস্ত মোদিজি গণতন্ত্রের মর্যাদার বস্ত্রহরণ করছেন! ভারতকে একজোট হতে হবে। এবারের নির্বাচন আসলে গণতন্ত্র রক্ষার লড়াই।’ সোনিয়া বলেন, ‘গত দশবছরে ভারতের বহু ক্ষতি হয়েছে। কিন্তু সবচেয়ে বড় লোকসান হয়েছে গণতন্ত্র আর সংবিধানের। ফের বিজেপি সরকার তৈরি হলে এই দুটির যেটুকু অবশিষ্ট আছে সেটুকুও আর থাকবে না। নরেন্দ্র মোদি একদিকে গণতন্ত্র ধ্বংস করে চলেছেন, অন্যদিকে মতলব করছেন সংবিধানও বদলে ফেলার। গণতন্ত্র ও সংবিধান হল ভারত ও ভারতবাসীর আত্মা। এই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আমাদের সকলকেই এই দুটি রক্ষা করতে হবে।’ সোনিয়ার তোপ, ‘গণতন্ত্র কোথায়? এখন তো স্বৈরতন্ত্র চলছে। আমাদের সকলকেই এর পাল্টা জবাব দিতে হবে এবং এই ভোটে।’ বিজেপি সরকারকে ‘বেকারত্ব, মূল্যবৃদ্ধি ও আর্থিক মন্দার কারিগর’ দেগে দিয়ে সোনিয়া বলেছেন, ‘মোদি জমানায় দেশে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে কর্মহীন যুবক-যুবতী এবং বৈষম্য। ধনী এবং গরিবের মধ্যে বৈষম্য মোদিযুগে চরম আকার নিয়েছে।’
দেরিতে হলেও, কোনও সন্দেহ নেই, সোনিয়া গান্ধীর এই বেনজির আক্রমণ বিরোধী শিবিরকে প্রাণিত করবে। এতদিন মূলত বাংলার জননেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই মোদির বিরুদ্ধে লাগাতার আক্রমণ শানিয়ে এসেছেন। পরে তাঁরই সঙ্গে সংগত করতে বাধ্য হয়েছেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল, হেমন্ত সোরেন, ডি কে শিবকুমার, এম কে স্ট্যালিন, উদ্ধব থ্যাকারে, আতিশী, তেজস্বী যাদব, অখিলেশ যাদব প্রমুখ। রাহুল গান্ধী, প্রিয়াঙ্কা ওয়াধেরা, মল্লিকার্জুন খাড়্গে প্রমুখ কংগ্রেস নেতৃত্বও মোদির বিরোধিতা করেছেন নানা প্রসঙ্গে। কিন্তু সেগুলির মধ্যে প্রকট‍ হয়েছে বিরোধী ঐক্যের বার্তায় খামতি। রাজনৈতিক মহল বরং এটাই লক্ষ করেছে যে, বিশেষ করে বাংলার ক্ষেত্রে, স্থানীয় কংগ্রেস নেতৃত্বের কিছু রাজনৈতিক বাধ্যবাধকতার প্রতি হাইকমান্ডের আপসের অলিখিত সিলমোহর পড়েছে। সব মিলিয়ে বিরোধীদের মহাজোট ‘ইন্ডিয়া’কে ‘মহাঘোঁট’ হিসেবে তাচ্ছিল্য করার অবকাশ বেড়েছে গেরুয়া শিবিরের। গণতন্ত্র এবং সংবিধানের উপর আক্রমণের তীব্রতা বৃদ্ধিতে মোদির প্রশাসন এতটা বেপরোয়া হতে পেরেছে এই দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে। দেরিতে হলেও ঘুরে দাঁড়াবার বার্তা দিয়েছে কংগ্রেস, জাতীয় রাজনীতিতে সোনিয়া গান্ধীর গ্রহণযোগ্যতাকে পাথেয় করে। কোনও সংশয় নেই, তাদের এই কৌশল রাজনৈতিক মহলের প্রশংসা পাবে এবং একইসঙ্গে আশ্বস্ত হবে বহির্বঙ্গের দিশেহারা পদ্ম-বিরোধীরা। মোদিরাও সেটা বিলক্ষণ জানেন। তাই বিভাজনের রাজনীতির ধার আরও সূক্ষ্ম করে তোলার মরিয়া প্রয়াসে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী কংগ্রেস দল এবং তাদের ইস্তাহারের একটা ‘বদনাম’ দিয়েছেন। ‘রামরাজ্যের’ নির্বাচনী জনসভা থেকে মোদি কংগ্রসের সঙ্গে তুলনা টেনেছেন পাকিস্তানের দাবিদার মুসলিম লিগের। তিনি ওইসঙ্গে দাবি করেছেন, কংগ্রেসের ইস্তাহারে রয়েছে লিগের ছাপ! যদিও প্রধানমন্ত্রী বিস্মৃত হয়েছেন তাঁরই দলের প্রতিষ্ঠাতা-পুরুষ শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে লিগের বিশেষ হৃদ্যসম্পর্কের সত্যটি! 
08th  April, 2024
আতঙ্কেই কি ভোলবদল?

মাধ্যমিক পরীক্ষায় ‘বি’ গ্রেড পেয়ে (৩৪—৪৪ শতাংশ নম্বর) কোনও পড়ুয়া প্রথম হয়েছেন, এমন অবাস্তব ঘটনা কল্পনাও করা যায় না। কিন্তু নির্বাচনী গণতন্ত্রে এমনটা হতেই পারে! সাধারণ বিবেচনায় একটি রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠী সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের (ন্যূনতম ৫১ শতাংশ) ভোট পেয়ে সরকার গঠনের দাবিদার হবে—এমনটাই হওয়া উচিত। বিশদ

নিন্দনীয় প্রয়াস

‘নহি দেবী, নহি সামান্যা নারী।/ পূজা করি মোরে রাখিবে ঊর্ধ্বে/ সে নহি নহি,/ হেলা করি মোরে রাখিবে পিছে/ সে নহি নহি।/ যদি পার্শ্বে রাখ মোরে/ সংকটে সম্পদে,/ সম্মতি দাও যদি কঠিন ব্রতে/ সহায় হতে,/ পাবে তবে তুমি চিনিতে মোরে।’ —চিত্রাঙ্গদা’য় বলেছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
বিশদ

29th  April, 2024
কড়ায় গণ্ডায় বুঝে নিতে...

ঘুমন্ত আগ্নেয়গিরিকে জাগিয়ে দিলে কী হয়, রাজধানী দিল্লিকে ঘিরে সাড়ে তিন বছর আগে কৃষক বিক্ষোভের সময় তা নিশ্চয়ই টের পেয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদি। ২০২০-২১-এর সেই উত্তাল কৃষক আন্দোলনের কাছে মাথা নত করে সরকারের মুখ পুড়িয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। বিশদ

28th  April, 2024
কোন আতঙ্কে সীমা অতিক্রম?

ভালো ব্যাটসম্যান যিনি হবেন, ক্রিকেটের ব্যাকরণ মেনে তিনি সোজা ব্যাটে খেলবেন, এটাই প্রত্যাশিত। দশ বছরের শাসক নরেন্দ্র মোদি ও তাঁর দলের দাবিও হল, এই আমলে সোজা ব্যাটে খেলার মতো অনেক কিছু রয়েছে। বিশদ

27th  April, 2024
আপাতত দুর্ভোগের গ্যারান্টি

২০১৪ সালে মোদি দিল্লির কুর্সি দখল করেন মনমোহন সিংয়ের অর্থনীতিকে দুয়ো দিয়ে। তিনি একইসঙ্গে মুণ্ডপাত করেন নেহরু-গান্ধী পরিবারতন্ত্রের। তাঁর মূল বক্তব্য ছিল, স্বাধীনতার সাড়ে ছয় দশক পরেও সবদিক থেকে দেশের দীনহীন অবস্থার এক ও একমাত্র কারণ ওই পরিবার নিয়ন্ত্রিত কংগ্রেস দলের নীতি।
বিশদ

26th  April, 2024
কমিশনের নজরদারি জরুরি

‘দেশ কে গদ্দারোঁ কো গোলি মারো সালো কো।’—এই হিন্দি স্লোগানের বাংলা মানে, ‘দেশদ্রোহীদের গুলি করে মেরে দাও।’ ২০২০ সালে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরের বিরুদ্ধে এই স্লোগান দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। নালিশ যায় নির্বাচন কমিশনে। সে-বছর ১ মার্চ নয়াদিল্লিতে এক সাংবাদিক বৈঠকে এই হেট স্পিচ নিয়ে মন্ত্রী মহোদয় একাধিক মিডিয়ার প্রশ্নের মুখে পড়েন।
বিশদ

25th  April, 2024
অবিশ্বাস্য, উদ্বেগজনক

সাধারণ নির্বাচনে, ১৯ এপ্রিল প্রথম দফার ভোট নেওয়া হল—২১টি রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে অবস্থিত লোকসভার ১০২টি আসনে এবং অরুণাচল প্রদেশ ও সিকিম রাজ্য বিধানসভার জন্য। বিশদ

24th  April, 2024
অবাস্তব দাবি

লক্ষ্যে পৌঁছতে হলে স্বপ্ন দেখতে হয়। প্রায় প্রত্যেকের জীবনে ছোটবেলায় শোনা এই কথাটাকে শিরোধার্য করে অনেকে স্বপ্ন সত্যি করে দেখায়। আবার অনেকেই তা পারে না। কিন্তু স্বপ্নকে সাকার করার চেষ্টা আর গল্পের গোরু গাছে তোলা এক কথা নয়। বিশদ

23rd  April, 2024
আগাম অবাঞ্ছিত ভাবনা

নির্বাচনে লড়তে রাজনৈতিক দলগুলিকে বিপুল অর্থ খরচ করতে হয়। কিন্তু তারা টাকা পাবে কোত্থেকে? ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বা রোজগেরে ব্যক্তির মতো তো তার কোনও আয়ের উৎস নেই।
বিশদ

22nd  April, 2024
রং নিয়ে রং-বাজি!

রাষ্ট্রযন্ত্রের মাথায় বসে রং-বাজি শুরু করেছেন গেরুয়া শাসক! যে রং ত্যাগের প্রতীক হয়ে দেশের ত্রিবর্ণ রঞ্জিত পতাকায় জ্বলজ্বল করছে, যে রঙের বসন সাধু-সন্ন্যাসীদের আলাদা করে চিনিয়ে দেয়, সেই গেরুয়া রঙের যেন ঠিকাদারি নিয়েছে আরএসএস-বিজেপি। বিশদ

21st  April, 2024
বিরোধী দমনে এজেন্সি ‘অস্ত্র’!

বহু প্রতীক্ষিত চর্চিত লোকসভা ভোট শুরু হয়েছে শুক্রবার। এই ভোট শেষ হতে মে মাস গড়িয়ে যাবে। একদিকে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এনডিএ-র তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরার চেষ্টা, অন্যদিকে বিরোধীদের জোট ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের শাসন ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার লড়াইয়ের উত্তাপ যেন প্রবল দাবদাহকেও হার মানাচ্ছে।
বিশদ

20th  April, 2024
মানবসম্পদ সৃষ্টির ব্যর্থতা

জনসংখ্যা নিয়ে মত দু’রকম। একদল মানুষ একটি দেশে জনসংখ্যা কম রাখার পক্ষে। তাঁরা মনে করেন, স্বল্প সংখ্যক মানুষকে সহজেই পর্যাপ্ত ও উপযুক্ত মানের পরিষেবা ও স্বাচ্ছন্দ্য দেওয়া সম্ভব। অন্য পক্ষের বক্তব্য, বেশি জনসংখ্যা কোনোভাবেই অগ‍্রগতির অন্তরায় নয়, বরং অনেকাংশে সহায়ক। বিশদ

19th  April, 2024
অবশেষে আশার আলো

রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাত স্বাধীন ভারতের আদি সমস্যা। মোদিযুগে সেটা ভয়ংকর খারাপ জায়গায় পৌঁছেছে। সংঘাতের কেন্দ্রে একাধিক বিষয়।
বিশদ

18th  April, 2024
স্বখাত-সলিলে বিজেপি

শাসন ব্যবস্থার যে সংসদীয় গণতান্ত্রিক মডেল ভারত গ্রহণ করেছে, সেখানে বিভিন্ন স্বীকৃত রাজনৈতিক দল অংশ নিতে পারে। দলবহির্ভূত নাগরিকও প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে পারেন ‘নিদল’ প্রার্থী হিসেবে। বিশদ

17th  April, 2024
ব্যক্তিপুজো!

বিক্রির নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু গেরুয়া শিবিরের সবচেয়ে মূল্যবান ‘ম্যাজিক পণ্য’ যে নরেন্দ্র মোদি, আর একবার যেন তা বুঝিয়ে দিল বিজেপি। কেন একথা উঠছে? নির্বাচন এলে জাতীয়, আঞ্চলিক প্রায় সব দলই ইস্তাহার প্রকাশ করে। সেটাই দস্তুর। বাংলা নববর্ষের দিন, সংবিধানপ্রণেতা আম্বেদকরের জন্মদিনকে স্মরণে রেখে রবিবার সেই ইস্তাহার প্রকাশ করেছে দেশের শাসকগোষ্ঠী।
বিশদ

16th  April, 2024
শুরুর মুহূর্তেই অশুভ ইঙ্গিত

সাধারণ নির্বাচনের জন্য দেশজুড়ে ভোট নেওয়া হবে মোট সাত দফায়। প্রথম দফার ভোট গ্রহণের বাকি আর মাত্র তিনদিন। তামিলনাড়ু-সহ ১৭টি রাজ্য এবং জম্মু ও কাশ্মীরসহ চারটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি লোকসভা আসনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ১৯ এপ্রিল। উল্লেখ্য, এদিন পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১৬টি রাজ্যের কিয়দংশ আসনেই ভোট নেওয়া হবে।
বিশদ

15th  April, 2024
একনজরে
 নির্বাচন ঘোষণার পর থেকেই  দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার চারটি লোকসভা আসনের প্রার্থীদের প্রচার শুরু হয়ে যায় পুরোদমে। তার প্রায় দেড় মাস পর দেখা যাচ্ছে, প্রচার ও বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মসূচির সংখ্যার নিরিখে যাদবপুর লোকসভা অন্য কেন্দ্রগুলির তুলনায় অনেকটাই এগিয়ে রয়েছে। ...

অটো দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল এক বধূর। ঘটনায় জখম হয়েছেন অটোয় থাকা আরও এক যাত্রী। সোমবার সকালে ঘটনাটি ঘটে শীতলকুচি-মাথাভাঙা রাজ্য ...

পশ্চিমবঙ্গে লোকসভা ভোটের প্রচারে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ খানিকটা ম্রিয়মাণ। এখনও পর্যন্ত তিনি জনসভা করেছেন মাত্র দু’টি। তিনি মালদহে একটি রোড শোতে অংশ নিয়েছেন। অন্যদিকে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ইতিমধ্যেই জনসভা করে ফেলেছেন ন’টি। ...

‘মা-মাটি-মানুষ নিয়ে বাংলা আছে ভালো।’ এই থিম সং তৃণমূলের যে কোনও সভা শুরু হওয়ার আগেই শোনা যাচ্ছে। সেই সুরের যেন প্রতিধ্বনি শোনা গেল বর্ধমান-দুর্গাপুর কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষের চা চক্রে। অবাক মনে হলেও এটাই সত্যি। তবে তিনি তৃণমূলের থিম ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক নৃত্য দিবস
১৬৩৯ - দিল্লির লালকেল্লার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয়
১৮৪৮- শিল্পী রাজা রবি বর্মার জন্ম
১৯১৭ – সঙ্গীতবিশারদ দিলীপকুমার রায়ের জন্ম
১৯১৯ - জালিওয়ান ওয়ালাবাগের নৃশংস হত্যাকান্ডের প্রতিবাদে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ব্রিটিশ প্রদত্ত নাইট উপাধি ত্যাগ করেন
১৯১৯- বিশিষ্ট তবলাবাদক ওস্তাদ আল্লারাখার জন্ম
১৯৩৯- কংগ্রেস সভাপতির পদ থেকে ইস্তফা দিলেন সুভাষচন্দ্র বসু
১৯৪৫ -  জার্মান বাহিনীর মিত্রশক্তির কাছে আত্মসমর্পণ
১৯৪৫ – ইতালির একনায়ক মুসোলিনীর মৃত্যু
১৯৪৯ -  বিশিষ্ট লোকসঙ্গীত শিল্পী উৎপলেন্দু চৌধুরীর জন্ম
১৯৫৪ -  ভারত ও চীনের মধ্যে পঞ্চশীল চুক্তি সম্পাদিত
১৯৭০ - টেনিস খেলোয়াড় আন্দ্রে আগাসির  জন্ম
১৯৮০ - চলচ্চিত্র নির্দেশক ও প্রযোজক স্যার আলফ্রেড যোসেফ হিচককের মৃত্যু
১৯৯৭ -   ব্রিটেন চীনের কাছে হংকংকে ফিরিয়ে দেয়
২০২০ - বিশিষ্টঅভিনেতা  ইরফান খানের মৃত্যু 

29th  April, 2024


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.৫৭ টাকা ৮৫.০০ টাকা
পাউন্ড ১০২.১২ টাকা ১০৬.৬৩ টাকা
ইউরো ৮৭.৩৭ টাকা ৯১.৪১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৯০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,২৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৬৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৬৯,৬৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৪৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৭ বৈশাখ, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪। ষষ্ঠী ৪/৫৩ দিবা ৭/৬। উত্তরাষাঢ়া নক্ষত্র ৫৭/৩০ রাত্রি ৪/৯। সূর্যোদয় ৫/৮/৩৯, সূর্যাস্ত ৫/৫৯/৪। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৩ গতে ১০/১৭ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩৩ মধ্যে পুনঃ ৩/২৫ গতে ৫/৮ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪৩ মধ্যে পুনঃ ৮/৫৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ১/২৬ গতে ২/৫৬ মধ্যে। বারবেলা ৬/৪৫ গতে ৮/২১ মধ্যে পুনঃ ১/১০ গতে ২/৪৬ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/২৩ গতে ৮/৪৬ মধ্যে। 
১৭ বৈশাখ, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪। সপ্তমী রাত্রি ২/৪৫। উত্তরাষাঢ়া নক্ষত্র রাত্রি ১/৩৩। সূর্যোদয় ৫/৯, সূর্যাস্ত ৬/০। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৭ গতে ১০/১৪ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৬ মধ্যে ও ৩/২৯ গতে ৫/১৩ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৯ মধ্যে ও ৯/০ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ১/২২ গতে ২/৪৯ মধ্যে। বারবেলা ৬/৪৬ গতে ৮/২২ মধ্যে ও ১/১১ গতে ২/৪৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/২৪ গতে ৮/৪৭ মধ্যে। 
২০ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
১৮৮ পয়েন্ট পড়ল সেনসেক্স

04:24:09 PM

পাথরপ্রতিমার জনসভায় বক্তব্য রাখছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়

04:22:00 PM

ঘোষণা হয়ে গেল আইসিসি টি-২০ বিশ্বকাপের ভারতীয় দল
আসন্ন পুরুষদের আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য ১৫ জনের ভারতীয় দল ...বিশদ

04:19:02 PM

বিজেপির নেতারাই বলছে বাংলার প্রাপ্য টাকা না দিতে: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

03:51:15 PM

১০০ দিনের কাজে কেন্দ্রীয় বঞ্চনা, কংগ্রেস চুপ: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

03:48:10 PM

সিপিএমের বড় বন্ধু বিজেপি: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

03:43:59 PM