Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

স্বখাত-সলিলে বিজেপি

শাসন ব্যবস্থার যে সংসদীয় গণতান্ত্রিক মডেল ভারত গ্রহণ করেছে, সেখানে বিভিন্ন স্বীকৃত রাজনৈতিক দল অংশ নিতে পারে। দলবহির্ভূত নাগরিকও প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে পারেন ‘নিদল’ প্রার্থী হিসেবে। এক্ষেত্রে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, প্রচারের মাধ্যমে মানুষের কাছে পৌঁছনোর জন্য প্রত্যেক প্রার্থীর সুযোগ সমান—জাতীয় দল, আঞ্চলিক দল, এমনকী নির্দল প্রার্থীর মধ্যেও কোনোরকম ভেদাভেদ করার সুযোগ নেই। নির্বাচন ব্যবস্থায় এই গ্যারান্টি দেওয়ার অধিকারী নির্বাচন কমিশন। তাই নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে কোন রাজ্য বা কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের একজন প্রার্থী ভোটের প্রচারে সর্বাধিক কত টাকা খরচ করতে পারবেন। আয়তন ও ভোটার সংখ্যার তফাতের কারণে লোকসভা ও বিধানসভা আসনের প্রার্থীদের জন্য খরচের পরিমাণও আলাদা করে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কিছু দল এবং বহু প্রার্থী ভোট প্রচারের খরচে লাগাম রাখতে পারেন না। জাতীয় নির্বাচন কমিশনের বেঁধে দেওয়া অঙ্কের চেয়ে অনেক বেশি টাকাই এক একটি নির্বাচনে তাঁরা খরচ করেন। কোনও কোনও ক্ষেত্রে টাকা রীতিমতো ওড়ানো হয়! ভারতের সাধারণ নির্বাচনে সরকারিভাবে যে পরিমাণ খরচ-খরচা দেখানো হয়, তা অনেক ধনী দেশের কাছেও বাহুল্য, এমনকী অপচয় বলে মনে হয়—বিস্ময় বোধ করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো একটি অত্যন্ত ধনী গণতান্ত্রিক দেশের নাগরিকরাও! এর পাশে সীমাহীন কালোধান্দার খবরটি রাখলে তাঁরা নির্ঘাত মূর্ছা যাবেন!
স্বভাবতই, জাতীয় নির্বাচন কমিশন ভারতের ভোটে খরচে রাশ টানতে উদ্যোগী হয়েছে। এইরূপ নিয়ন্ত্রণ জারির আরও একটি উদ্দেশ্য হল, রাজনীতির দুর্বৃত্তায়নে লাগাম পরানো। কারণ ভোটে খোলামকুচির মতো খরচের টাকা কখনোই স্বচ্ছ পথে আসা সম্ভব নয়। সেগুলি কিছু রাজনৈতিক দল দুর্বৃত্তির মাধ্যমেই আত্মসাৎ করে। এই কালো টাকার একাংশ ব্যয় হয় নির্বাচনে সরাসরি কারচুপি করতে এবং বাকিটা ভোটারদের একটি অংশকে ‘কিনতে’। এখানেই চূড়ান্তভাবে পরাজিত হয়েছে ইলেক্টোরাল বন্ড। আমরা জানি, ভোটে কালো টাকার ওড়াউড়ি বন্ধ করার অজুহাতে মোদি সরকারই নির্বাচনী বন্ড চালু করেছিল। এই আজগুবি ‘স্বচ্ছ’ সরকারি ব্যবস্থা চালুর পর দেশজুড়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে অনেকগুলি নির্বাচন। মোদি সরকারের অন্ধ সমর্থকরাও দাবি করতে পারবেন না, উক্ত নির্বাচনের একটিতেও কালো টাকার ছড়াছড়ি হয়নি। ঠিক যেমন কোনও নাগরিক দেখেননি—নোটবন্দি কিংবা জিএসটি চালুর পর কালো টাকার কারবারিরা দমেছে বলে। মোদি সরকারের ওয়ান পয়েন্ট এজেন্ডা হল ‘ভ্রষ্টাচার’ দমন। বিজেপির অভিযোগ, সরকারের এই ‘মহৎ’ উদ্দেশ্য সাধনের প্রধান অন্তরায় বিরোধী দলের বা সিঙ্গল ইঞ্জিন রাজ্য সরকারগুলি। এজন্য তারা চায় দেশের সর্বত্র ডাবল ইঞ্জিন সরকার। কিন্তু ভোটের লাইনে দাঁড়াবার আগেই জাতীয় নির্বাচন কমিশন প্রমাণ দিল, নির্বাচনকে সামনে রেখে কালো টাকার কারবারে আসল ‘চ্যাম্পিয়ন’ ডাবল ইঞ্জিন রাজ্যগুলিই!
সোমবার কমিশন জানিয়েছে, ১ মার্চ থেকে ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত সারা দেশে বাজেয়াপ্ত হওয়া নগদ ও অন্যান্য সামগ্রীর সর্বমোট অর্থমূল্য ৪,৬৫৮ কোটি টাকা। ৩৯৫ কোটি টাকা নগদের পাশাপাশি উদ্ধার হয়েছে বিপুল পরিমাণ উপহার, মূল্যবান অলংকার, মাদক দ্রব্য, মদ প্রভৃতি। এসব যে জায়গা বুঝে ভোটার এবং ‘ভোট-শিল্পীদের’ মধ্যে বণ্টনের উদ্দেশ্যেই জড়ো করা হয় তা নিয়ে সংশয় কিংবা বিতর্কের অবকাশ নেই। কমিশন জানিয়েছে, তারা ইতিমধ্যেই যা বাজেয়াপ্ত করেছে তাতে ভেঙে চুরমার হয়ে গিয়েছে দেশের নির্বাচন ব্যবস্থার ইতিহাসের যাবতীয় কালো রেকর্ড! আরও মজার খবর হল, ভোটকে প্রহসনে পরিণত করার এই মতলবি খেলায় সবচেয়ে ‘এগিয়ে’ তিন রাজ্যের নাম রাজস্থান, গুজরাত ও মহারাষ্ট্র! বলা বাহুল্য, এই তিন রাজ্যেই গড়গড়িয়ে চলছে মোদিজির সাধের ডাবল ইঞ্জিন সরকার এবং তার মধ্যে স্বয়ং মোদি-শাহ জুটি হলেন গুজরাতের ভূমিপুত্র। মানুষের কাছে এখান থেকেই পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে, মোদিজিরা মানুষের মন জয়ের জন্য উন্নয়নে কোনও আস্থা রাখেননি, কেবল ভ্রষ্ট বাঁকাপথেই তাঁরা স্বচ্ছন্দ। গেরুয়া শিবির একইসঙ্গে বেছে নিয়েছে গরিবের সঙ্গে শত্রুতার লাইন। যেমন—বাংলার গরিব মানুষকে মনরেগায় কাজ ও টাকা প্রদান বন্ধ করেছে কেন্দ্র এবং আটকে দিয়েছে পাকা বাড়ি তৈরির আবাস যোজনা। বাংলার গরিব মহিলাদের আর্থিক স্বনির্ভরতার পরিসর বৃদ্ধির জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার লক্ষ্মীর ভাণ্ডার চালু করেছে। মাথাপিছু অনুদানের পরিমাণটি দ্বিগুণও করা হয়েছে সম্প্রতি। এ নিয়েও গাত্রদাহ বিজেপির। তাদের এক নেতা ও নেত্রী রীতিমতো নির্বাচনী মঞ্চ থেকে ঘোষণা করে দিয়েছেন, বাংলায় তাঁদের শক্তিবৃদ্ধি হলে তাঁরা স‍টান বন্ধ করে দেবেন লক্ষ্মীর ভাণ্ডার এবং ফেলে দেবেন গরিব-দরদি তৃণমূল রাজ্য সরকারকেও! বস্তুত বঙ্গ বিজেপি ‘সিলমোহর’ দিল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আশঙ্কাতেই। এসবই যে দলের রেকর্ড এবং রাজনৈতিক ভাবনা ও দর্শন—বাংলার মানুষ ভোটযন্ত্রে তাকে কী ‘ট্রিটমেন্ট’ দেবে, তা এখন থেকেই ভাবতে থাকুক বিজেপি।
17th  April, 2024
আতঙ্কেই কি ভোলবদল?

মাধ্যমিক পরীক্ষায় ‘বি’ গ্রেড পেয়ে (৩৪—৪৪ শতাংশ নম্বর) কোনও পড়ুয়া প্রথম হয়েছেন, এমন অবাস্তব ঘটনা কল্পনাও করা যায় না। কিন্তু নির্বাচনী গণতন্ত্রে এমনটা হতেই পারে! সাধারণ বিবেচনায় একটি রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠী সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের (ন্যূনতম ৫১ শতাংশ) ভোট পেয়ে সরকার গঠনের দাবিদার হবে—এমনটাই হওয়া উচিত। বিশদ

নিন্দনীয় প্রয়াস

‘নহি দেবী, নহি সামান্যা নারী।/ পূজা করি মোরে রাখিবে ঊর্ধ্বে/ সে নহি নহি,/ হেলা করি মোরে রাখিবে পিছে/ সে নহি নহি।/ যদি পার্শ্বে রাখ মোরে/ সংকটে সম্পদে,/ সম্মতি দাও যদি কঠিন ব্রতে/ সহায় হতে,/ পাবে তবে তুমি চিনিতে মোরে।’ —চিত্রাঙ্গদা’য় বলেছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
বিশদ

29th  April, 2024
কড়ায় গণ্ডায় বুঝে নিতে...

ঘুমন্ত আগ্নেয়গিরিকে জাগিয়ে দিলে কী হয়, রাজধানী দিল্লিকে ঘিরে সাড়ে তিন বছর আগে কৃষক বিক্ষোভের সময় তা নিশ্চয়ই টের পেয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদি। ২০২০-২১-এর সেই উত্তাল কৃষক আন্দোলনের কাছে মাথা নত করে সরকারের মুখ পুড়িয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। বিশদ

28th  April, 2024
কোন আতঙ্কে সীমা অতিক্রম?

ভালো ব্যাটসম্যান যিনি হবেন, ক্রিকেটের ব্যাকরণ মেনে তিনি সোজা ব্যাটে খেলবেন, এটাই প্রত্যাশিত। দশ বছরের শাসক নরেন্দ্র মোদি ও তাঁর দলের দাবিও হল, এই আমলে সোজা ব্যাটে খেলার মতো অনেক কিছু রয়েছে। বিশদ

27th  April, 2024
আপাতত দুর্ভোগের গ্যারান্টি

২০১৪ সালে মোদি দিল্লির কুর্সি দখল করেন মনমোহন সিংয়ের অর্থনীতিকে দুয়ো দিয়ে। তিনি একইসঙ্গে মুণ্ডপাত করেন নেহরু-গান্ধী পরিবারতন্ত্রের। তাঁর মূল বক্তব্য ছিল, স্বাধীনতার সাড়ে ছয় দশক পরেও সবদিক থেকে দেশের দীনহীন অবস্থার এক ও একমাত্র কারণ ওই পরিবার নিয়ন্ত্রিত কংগ্রেস দলের নীতি।
বিশদ

26th  April, 2024
কমিশনের নজরদারি জরুরি

‘দেশ কে গদ্দারোঁ কো গোলি মারো সালো কো।’—এই হিন্দি স্লোগানের বাংলা মানে, ‘দেশদ্রোহীদের গুলি করে মেরে দাও।’ ২০২০ সালে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরের বিরুদ্ধে এই স্লোগান দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। নালিশ যায় নির্বাচন কমিশনে। সে-বছর ১ মার্চ নয়াদিল্লিতে এক সাংবাদিক বৈঠকে এই হেট স্পিচ নিয়ে মন্ত্রী মহোদয় একাধিক মিডিয়ার প্রশ্নের মুখে পড়েন।
বিশদ

25th  April, 2024
অবিশ্বাস্য, উদ্বেগজনক

সাধারণ নির্বাচনে, ১৯ এপ্রিল প্রথম দফার ভোট নেওয়া হল—২১টি রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে অবস্থিত লোকসভার ১০২টি আসনে এবং অরুণাচল প্রদেশ ও সিকিম রাজ্য বিধানসভার জন্য। বিশদ

24th  April, 2024
অবাস্তব দাবি

লক্ষ্যে পৌঁছতে হলে স্বপ্ন দেখতে হয়। প্রায় প্রত্যেকের জীবনে ছোটবেলায় শোনা এই কথাটাকে শিরোধার্য করে অনেকে স্বপ্ন সত্যি করে দেখায়। আবার অনেকেই তা পারে না। কিন্তু স্বপ্নকে সাকার করার চেষ্টা আর গল্পের গোরু গাছে তোলা এক কথা নয়। বিশদ

23rd  April, 2024
আগাম অবাঞ্ছিত ভাবনা

নির্বাচনে লড়তে রাজনৈতিক দলগুলিকে বিপুল অর্থ খরচ করতে হয়। কিন্তু তারা টাকা পাবে কোত্থেকে? ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বা রোজগেরে ব্যক্তির মতো তো তার কোনও আয়ের উৎস নেই।
বিশদ

22nd  April, 2024
রং নিয়ে রং-বাজি!

রাষ্ট্রযন্ত্রের মাথায় বসে রং-বাজি শুরু করেছেন গেরুয়া শাসক! যে রং ত্যাগের প্রতীক হয়ে দেশের ত্রিবর্ণ রঞ্জিত পতাকায় জ্বলজ্বল করছে, যে রঙের বসন সাধু-সন্ন্যাসীদের আলাদা করে চিনিয়ে দেয়, সেই গেরুয়া রঙের যেন ঠিকাদারি নিয়েছে আরএসএস-বিজেপি। বিশদ

21st  April, 2024
বিরোধী দমনে এজেন্সি ‘অস্ত্র’!

বহু প্রতীক্ষিত চর্চিত লোকসভা ভোট শুরু হয়েছে শুক্রবার। এই ভোট শেষ হতে মে মাস গড়িয়ে যাবে। একদিকে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এনডিএ-র তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরার চেষ্টা, অন্যদিকে বিরোধীদের জোট ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের শাসন ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার লড়াইয়ের উত্তাপ যেন প্রবল দাবদাহকেও হার মানাচ্ছে।
বিশদ

20th  April, 2024
মানবসম্পদ সৃষ্টির ব্যর্থতা

জনসংখ্যা নিয়ে মত দু’রকম। একদল মানুষ একটি দেশে জনসংখ্যা কম রাখার পক্ষে। তাঁরা মনে করেন, স্বল্প সংখ্যক মানুষকে সহজেই পর্যাপ্ত ও উপযুক্ত মানের পরিষেবা ও স্বাচ্ছন্দ্য দেওয়া সম্ভব। অন্য পক্ষের বক্তব্য, বেশি জনসংখ্যা কোনোভাবেই অগ‍্রগতির অন্তরায় নয়, বরং অনেকাংশে সহায়ক। বিশদ

19th  April, 2024
অবশেষে আশার আলো

রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাত স্বাধীন ভারতের আদি সমস্যা। মোদিযুগে সেটা ভয়ংকর খারাপ জায়গায় পৌঁছেছে। সংঘাতের কেন্দ্রে একাধিক বিষয়।
বিশদ

18th  April, 2024
ব্যক্তিপুজো!

বিক্রির নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু গেরুয়া শিবিরের সবচেয়ে মূল্যবান ‘ম্যাজিক পণ্য’ যে নরেন্দ্র মোদি, আর একবার যেন তা বুঝিয়ে দিল বিজেপি। কেন একথা উঠছে? নির্বাচন এলে জাতীয়, আঞ্চলিক প্রায় সব দলই ইস্তাহার প্রকাশ করে। সেটাই দস্তুর। বাংলা নববর্ষের দিন, সংবিধানপ্রণেতা আম্বেদকরের জন্মদিনকে স্মরণে রেখে রবিবার সেই ইস্তাহার প্রকাশ করেছে দেশের শাসকগোষ্ঠী।
বিশদ

16th  April, 2024
শুরুর মুহূর্তেই অশুভ ইঙ্গিত

সাধারণ নির্বাচনের জন্য দেশজুড়ে ভোট নেওয়া হবে মোট সাত দফায়। প্রথম দফার ভোট গ্রহণের বাকি আর মাত্র তিনদিন। তামিলনাড়ু-সহ ১৭টি রাজ্য এবং জম্মু ও কাশ্মীরসহ চারটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি লোকসভা আসনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ১৯ এপ্রিল। উল্লেখ্য, এদিন পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১৬টি রাজ্যের কিয়দংশ আসনেই ভোট নেওয়া হবে।
বিশদ

15th  April, 2024
কণ্ঠস্বরে কীসের ইঙ্গিত?

ভোটের দিন যত এগিয়ে আসছে, হিন্দু ভাবাবেগ উস্কে দিতে তত বেলাগাম হয়ে উঠছেন নরেন্দ্র মোদি! এতদিন তবু দেখা গিয়েছে, হিন্দুধর্ম, তার সনাতনী ঐতিহ্য, রামমন্দিরের মতো বিষয়গুলিকে নিয়ে ভোটের প্রচার চালাচ্ছেন মোদি। বিশদ

14th  April, 2024
একনজরে
জমি দুর্নীতি মামলায় ধৃত ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনের জামিনের আবেদনের প্রেক্ষিতে ইডির জবাব চাইল সুপ্রিম কোর্ট। সোমবার এই মামলার শুনানি ছিল বিচারপতি সঞ্জীব খান্না ও বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের বেঞ্চে। আগামী ৬ মের মধ্যে এব্যপারে জবাব দিতে হবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী ...

অটো দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল এক বধূর। ঘটনায় জখম হয়েছেন অটোয় থাকা আরও এক যাত্রী। সোমবার সকালে ঘটনাটি ঘটে শীতলকুচি-মাথাভাঙা রাজ্য ...

‘মা-মাটি-মানুষ নিয়ে বাংলা আছে ভালো।’ এই থিম সং তৃণমূলের যে কোনও সভা শুরু হওয়ার আগেই শোনা যাচ্ছে। সেই সুরের যেন প্রতিধ্বনি শোনা গেল বর্ধমান-দুর্গাপুর কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষের চা চক্রে। অবাক মনে হলেও এটাই সত্যি। তবে তিনি তৃণমূলের থিম ...

 নির্বাচন ঘোষণার পর থেকেই  দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার চারটি লোকসভা আসনের প্রার্থীদের প্রচার শুরু হয়ে যায় পুরোদমে। তার প্রায় দেড় মাস পর দেখা যাচ্ছে, প্রচার ও বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মসূচির সংখ্যার নিরিখে যাদবপুর লোকসভা অন্য কেন্দ্রগুলির তুলনায় অনেকটাই এগিয়ে রয়েছে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক নৃত্য দিবস
১৬৩৯ - দিল্লির লালকেল্লার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয়
১৮৪৮- শিল্পী রাজা রবি বর্মার জন্ম
১৯১৭ – সঙ্গীতবিশারদ দিলীপকুমার রায়ের জন্ম
১৯১৯ - জালিওয়ান ওয়ালাবাগের নৃশংস হত্যাকান্ডের প্রতিবাদে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ব্রিটিশ প্রদত্ত নাইট উপাধি ত্যাগ করেন
১৯১৯- বিশিষ্ট তবলাবাদক ওস্তাদ আল্লারাখার জন্ম
১৯৩৯- কংগ্রেস সভাপতির পদ থেকে ইস্তফা দিলেন সুভাষচন্দ্র বসু
১৯৪৫ -  জার্মান বাহিনীর মিত্রশক্তির কাছে আত্মসমর্পণ
১৯৪৫ – ইতালির একনায়ক মুসোলিনীর মৃত্যু
১৯৪৯ -  বিশিষ্ট লোকসঙ্গীত শিল্পী উৎপলেন্দু চৌধুরীর জন্ম
১৯৫৪ -  ভারত ও চীনের মধ্যে পঞ্চশীল চুক্তি সম্পাদিত
১৯৭০ - টেনিস খেলোয়াড় আন্দ্রে আগাসির  জন্ম
১৯৮০ - চলচ্চিত্র নির্দেশক ও প্রযোজক স্যার আলফ্রেড যোসেফ হিচককের মৃত্যু
১৯৯৭ -   ব্রিটেন চীনের কাছে হংকংকে ফিরিয়ে দেয়
২০২০ - বিশিষ্টঅভিনেতা  ইরফান খানের মৃত্যু 

29th  April, 2024


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.৫৭ টাকা ৮৫.০০ টাকা
পাউন্ড ১০২.১২ টাকা ১০৬.৬৩ টাকা
ইউরো ৮৭.৩৭ টাকা ৯১.৪১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৯০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,২৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৬৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৬৯,৬৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৪৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৭ বৈশাখ, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪। ষষ্ঠী ৪/৫৩ দিবা ৭/৬। উত্তরাষাঢ়া নক্ষত্র ৫৭/৩০ রাত্রি ৪/৯। সূর্যোদয় ৫/৮/৩৯, সূর্যাস্ত ৫/৫৯/৪। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৩ গতে ১০/১৭ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩৩ মধ্যে পুনঃ ৩/২৫ গতে ৫/৮ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪৩ মধ্যে পুনঃ ৮/৫৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ১/২৬ গতে ২/৫৬ মধ্যে। বারবেলা ৬/৪৫ গতে ৮/২১ মধ্যে পুনঃ ১/১০ গতে ২/৪৬ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/২৩ গতে ৮/৪৬ মধ্যে। 
১৭ বৈশাখ, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪। সপ্তমী রাত্রি ২/৪৫। উত্তরাষাঢ়া নক্ষত্র রাত্রি ১/৩৩। সূর্যোদয় ৫/৯, সূর্যাস্ত ৬/০। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৭ গতে ১০/১৪ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৬ মধ্যে ও ৩/২৯ গতে ৫/১৩ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৯ মধ্যে ও ৯/০ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ১/২২ গতে ২/৪৯ মধ্যে। বারবেলা ৬/৪৬ গতে ৮/২২ মধ্যে ও ১/১১ গতে ২/৪৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/২৪ গতে ৮/৪৭ মধ্যে। 
২০ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: ২৮ রানে আউট কেএল রাহুল,লখনউ ৫৯/২ (৭.২ ওভার), টার্গেট ১৪৫

10:29:47 PM

আইপিএল: লখনউ ৫২/১ (৬ ওভার), টার্গেট ১৪৫

10:24:41 PM

আইপিএল: ০ রানে আউট কুলকার্নি, লখনউ ১/১ (০.৩ ওভার), টার্গেট ১৪৫

09:54:44 PM

আইপিএল: লখনউকে ১৪৫ রানের টার্গেট দিল মুম্বই

09:34:27 PM

আইপিএল: ৪৬ রানে আউট ওয়াধেরা, মুম্বই ১১২/৬ (১৭.১ ওভার),বিপক্ষ লখনউ

09:18:21 PM

আইপিএল: ১ রানে আউট নবি, মুম্বই ১২৩/৭ (১৮.১ ওভার),বিপক্ষ লখনউ

09:12:19 PM