Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

আরও গৃহ প্রাপ্য বাংলার মানুষের 

নিরাপদ আশ্রয় প্রতিটি মানুষের অধিকার। ভারতই সম্ভবত পৃথিবীর সর্বাধিক জনসংখ্যার দেশ। এই মুহূর্তে ভারতের জনসংখ্যা প্রায় ১৪২ কোটি, যার জন্য চীন চলে গিয়েছে দ্বিতীয় স্থানে। গড়ে পাঁচজনের একটি পরিবার ধরলে ভারতে পরিবারের সংখ্যা ২৮-২৯ কোটি। কিন্তু সকলের নিজের জমি ও বাড়ি কিংবা ফ্ল্যাট নেই। তাই প্রতিটি শহরে বহু মানুষ অস্বাস্থ্যকর বস্তিতে কোনওক্রমে মাথাগুঁজে থাকে। বস্তিতেও থাকার ‘সৌভাগ্য’ সকলের হয় না। তাই আরও কিছু মানুষ দিনরাত কাটায় খোলা আকাশের নীচে কিংবা অন্যের বাহির-বারান্দায়, রেল স্টেশনে, বাসস্ট্যান্ডে কিংবা ফুটপাতে। হিসেব করে দেখলে ভারতে বস্তিবাসী এবং ফুটপাতবাসীর সংখ্যা ইউরোপের একাধিক দেশ তো বটেই, এমনকী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মোট জনসংখ্যার থেকে বেশি! ‘বিশ্বগুরু’র আসন অলঙ্করণের স্বপ্নের সঙ্গে এই নির্মম বাস্তব ছবিটা কি কোনওভাবে মানানসই? না। বরং এতে আমাদের মাথা লজ্জায় হেঁট হয়ে যায়। 
জনসংখ্যাকে জনসম্পদ বা মানবসম্পদে রূপান্তরিত করাই হল একটি দেশের আসল সার্থকতা। তার জন্য প্রতিটি মানুষের ক্ষুধার জ্বালা মেটাতে হবে সবার আগে। খিদে দূর করা মানে কোনওমতে পেট ভরানো নয়, পুষ্টির বন্দোবস্ত করাও তার আনুষঙ্গিক শর্ত। ওইসঙ্গে সবার জন্য উপযুক্ত চিকিৎসা পরিষেবা, স্বাস্থ্যকর বাসস্থান, শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ, কাজ বা চাকরি ইত্যাদির ব্যবস্থা করতে হবে। তবেই জনসংখ্যা ‘বোঝা’ বা ভয়ের কারণ না-হয়ে বরং ‘মানবসম্পদ’ হয়ে উঠবে—যে মানুষ উৎপাদনের নানা ক্ষেত্রে অনবদ্য অবদান রাখবে এবং অন্য সকল দেশের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ ও জয়ী হবে। তাই সমাজ ও অর্থনীতির পণ্ডিতরা মানব উন্নয়নের অন্যতম শর্তের মধ্যে সকলের জন্য গৃহকে রাখতে বলেছেন অগ্রাধিকারের তালিকায়। পুরনো দিনে সরকার গ্রহণ করেছিল ইন্দিরা আবাস যোজনা। বর্তমান জমানায় ওই প্রকল্পটিকেই সময়োপযোগী করে নাম পাল্টে রাখা হয়েছে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা। এই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য গরিব গৃহহীনদের মাথার উপর ছাদের ব্যবস্থা করা। প্রকল্পটি চার-পাঁচ বছর আগের হলেও রূপায়ণে কিছু ত্রুটি ধরা পড়ে। সমস্যাটি কোনও একটি বা দুটি রাজ্যের নয়, সারা ভারতের। তাই গত বছরের শেষদিকে কেন্দ্রীয় সরকার এই প্রকল্পে নতুন কিছু শর্ত আরোপ করেছে এবং বাড়িয়েছে নজরদারি। সরকারি প্রকল্প ও কর্মসূচি রূপায়ণে অস্বচ্ছতা এবং দুর্নীতি যেখানে পদে পদে, সেখানে এমন পদক্ষেপ প্রশংসনীয়। কিন্তু সমস্যা আবার এখানেই। যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় একসঙ্গে সব রাজ্যে কেন্দ্রীয় শাসক দলের সরকার থাকা সম্ভব নয়। বহু রাজ্যেই অন্য দলের সরকার চলে। যেমন এই মুহূর্তে কেন্দ্রে বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ সরকার চললেও পশ্চিমবঙ্গ, পাঞ্জাব, ওড়িশা, রাজস্থান, ঝাড়খণ্ড, বিহার, তামিলনাড়ু, তেলেঙ্গানা, দিল্লি প্রভৃতি রাজ্যে একাধিক বিরোধী দলের সরকার গদিয়ান। 
তাই কেন্দ্রের মোদি সরকারের নীতি সব রাজ্যের জন্য একরকম নয়। বিজেপি শাসিত বা ‘ডাবল ইঞ্জিন’ সরকারের অনেক দোষ তারা দেখেও দেখে না, আবার বিরোধী পার্টির সরকারের বেলা পানের থেকে চুন খসলেই হয়ে ওঠে খড়্গহস্ত। বিরোধী সরকারের রাজ্যের সাফল্যকে কুর্নিশ জানাতে বা পুরস্কৃত করতেও তারা সদাসর্বদা কুণ্ঠিত। যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় কেন্দ্রীয় সরকারের এই ভূমিকা শুধু নিন্দনীয় নয়, ক্ষতিকরও। এতে একইসঙ্গে দুর্বল ও নস্যাৎ হয় গণতন্ত্র এবং যুক্তরাষ্ট্রীয় আদর্শ। সঙ্কীর্ণ রাজনীতির কারণে গণতন্ত্র ধ্বংস হতে থাকলে তার পরিণাম কতটা ভয়ঙ্কর হয়, তার প্রমাণ শ্রীলঙ্কা এবং পাকিস্তানের সাম্প্রতিক করুণ চেহারা! দেশবাসী প্রত্যাশা করে, এই প্রেক্ষিতে সতর্ক হবে মোদি সরকার এবং জনমুখী প্রকল্পগুলিকে সমস্ত ধরনের রাজনৈতিক সঙ্কীর্ণতা থেকে দূরে রাখবে। এই প্রসঙ্গেই নবান্নের ন্যায্য দাবি মেনে আবাস যোজনায় পশ্চিমবঙ্গের জন্য বরাদ্দ বৃদ্ধি করা কর্তব্য। কারণ মোদি সরকারের কড়া শর্তাগুলি পূরণ করে নির্দিষ্ট সময়ের ভিতরে মমতার সরকারই সবচেয়ে বেশি বাড়ির অনুমোদন দেওয়ার কৃতিত্ব অর্জন করেছে। গুজরাত, উত্তরপ্রদেশ, কর্ণাটক, অসম, বিহার প্রভৃতি রাজ্যকে পিছনে ফেলে এগিয়ে গিয়েছে বাংলা। ভালো কাজের জন্য বাংলা পুরস্কৃত হলে অন্য রাজ্যগুলিও এই সুস্থ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণে আগ্রহী হবে। তাতে লাভবান হবে বাংলাসহ সারা দেশ। যারা উপকৃত হবে, দিনের শেষে তারা দেশেরই মানুষ। সকলের জন্য মাথার উপর ছাদ বা স্বাস্থ্যকর বাসস্থানের ব্যবস্থা ছাড়া ভারতবাসীকে সুস্থ জীবন দেওয়ার সাংবিধানিক অঙ্গীকার পূরণ হতে পারে না।
20th  January, 2023
আপাতত দুর্ভোগের গ্যারান্টি

২০১৪ সালে মোদি দিল্লির কুর্সি দখল করেন মনমোহন সিংয়ের অর্থনীতিকে দুয়ো দিয়ে। তিনি একইসঙ্গে মুণ্ডপাত করেন নেহরু-গান্ধী পরিবারতন্ত্রের। তাঁর মূল বক্তব্য ছিল, স্বাধীনতার সাড়ে ছয় দশক পরেও সবদিক থেকে দেশের দীনহীন অবস্থার এক ও একমাত্র কারণ ওই পরিবার নিয়ন্ত্রিত কংগ্রেস দলের নীতি।
বিশদ

কমিশনের নজরদারি জরুরি

‘দেশ কে গদ্দারোঁ কো গোলি মারো সালো কো।’—এই হিন্দি স্লোগানের বাংলা মানে, ‘দেশদ্রোহীদের গুলি করে মেরে দাও।’ ২০২০ সালে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরের বিরুদ্ধে এই স্লোগান দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। নালিশ যায় নির্বাচন কমিশনে। সে-বছর ১ মার্চ নয়াদিল্লিতে এক সাংবাদিক বৈঠকে এই হেট স্পিচ নিয়ে মন্ত্রী মহোদয় একাধিক মিডিয়ার প্রশ্নের মুখে পড়েন।
বিশদ

25th  April, 2024
অবিশ্বাস্য, উদ্বেগজনক

সাধারণ নির্বাচনে, ১৯ এপ্রিল প্রথম দফার ভোট নেওয়া হল—২১টি রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে অবস্থিত লোকসভার ১০২টি আসনে এবং অরুণাচল প্রদেশ ও সিকিম রাজ্য বিধানসভার জন্য। বিশদ

24th  April, 2024
অবাস্তব দাবি

লক্ষ্যে পৌঁছতে হলে স্বপ্ন দেখতে হয়। প্রায় প্রত্যেকের জীবনে ছোটবেলায় শোনা এই কথাটাকে শিরোধার্য করে অনেকে স্বপ্ন সত্যি করে দেখায়। আবার অনেকেই তা পারে না। কিন্তু স্বপ্নকে সাকার করার চেষ্টা আর গল্পের গোরু গাছে তোলা এক কথা নয়। বিশদ

23rd  April, 2024
আগাম অবাঞ্ছিত ভাবনা

নির্বাচনে লড়তে রাজনৈতিক দলগুলিকে বিপুল অর্থ খরচ করতে হয়। কিন্তু তারা টাকা পাবে কোত্থেকে? ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বা রোজগেরে ব্যক্তির মতো তো তার কোনও আয়ের উৎস নেই।
বিশদ

22nd  April, 2024
রং নিয়ে রং-বাজি!

রাষ্ট্রযন্ত্রের মাথায় বসে রং-বাজি শুরু করেছেন গেরুয়া শাসক! যে রং ত্যাগের প্রতীক হয়ে দেশের ত্রিবর্ণ রঞ্জিত পতাকায় জ্বলজ্বল করছে, যে রঙের বসন সাধু-সন্ন্যাসীদের আলাদা করে চিনিয়ে দেয়, সেই গেরুয়া রঙের যেন ঠিকাদারি নিয়েছে আরএসএস-বিজেপি। বিশদ

21st  April, 2024
বিরোধী দমনে এজেন্সি ‘অস্ত্র’!

বহু প্রতীক্ষিত চর্চিত লোকসভা ভোট শুরু হয়েছে শুক্রবার। এই ভোট শেষ হতে মে মাস গড়িয়ে যাবে। একদিকে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এনডিএ-র তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরার চেষ্টা, অন্যদিকে বিরোধীদের জোট ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের শাসন ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার লড়াইয়ের উত্তাপ যেন প্রবল দাবদাহকেও হার মানাচ্ছে।
বিশদ

20th  April, 2024
মানবসম্পদ সৃষ্টির ব্যর্থতা

জনসংখ্যা নিয়ে মত দু’রকম। একদল মানুষ একটি দেশে জনসংখ্যা কম রাখার পক্ষে। তাঁরা মনে করেন, স্বল্প সংখ্যক মানুষকে সহজেই পর্যাপ্ত ও উপযুক্ত মানের পরিষেবা ও স্বাচ্ছন্দ্য দেওয়া সম্ভব। অন্য পক্ষের বক্তব্য, বেশি জনসংখ্যা কোনোভাবেই অগ‍্রগতির অন্তরায় নয়, বরং অনেকাংশে সহায়ক। বিশদ

19th  April, 2024
অবশেষে আশার আলো

রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাত স্বাধীন ভারতের আদি সমস্যা। মোদিযুগে সেটা ভয়ংকর খারাপ জায়গায় পৌঁছেছে। সংঘাতের কেন্দ্রে একাধিক বিষয়।
বিশদ

18th  April, 2024
স্বখাত-সলিলে বিজেপি

শাসন ব্যবস্থার যে সংসদীয় গণতান্ত্রিক মডেল ভারত গ্রহণ করেছে, সেখানে বিভিন্ন স্বীকৃত রাজনৈতিক দল অংশ নিতে পারে। দলবহির্ভূত নাগরিকও প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে পারেন ‘নিদল’ প্রার্থী হিসেবে। বিশদ

17th  April, 2024
ব্যক্তিপুজো!

বিক্রির নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু গেরুয়া শিবিরের সবচেয়ে মূল্যবান ‘ম্যাজিক পণ্য’ যে নরেন্দ্র মোদি, আর একবার যেন তা বুঝিয়ে দিল বিজেপি। কেন একথা উঠছে? নির্বাচন এলে জাতীয়, আঞ্চলিক প্রায় সব দলই ইস্তাহার প্রকাশ করে। সেটাই দস্তুর। বাংলা নববর্ষের দিন, সংবিধানপ্রণেতা আম্বেদকরের জন্মদিনকে স্মরণে রেখে রবিবার সেই ইস্তাহার প্রকাশ করেছে দেশের শাসকগোষ্ঠী।
বিশদ

16th  April, 2024
শুরুর মুহূর্তেই অশুভ ইঙ্গিত

সাধারণ নির্বাচনের জন্য দেশজুড়ে ভোট নেওয়া হবে মোট সাত দফায়। প্রথম দফার ভোট গ্রহণের বাকি আর মাত্র তিনদিন। তামিলনাড়ু-সহ ১৭টি রাজ্য এবং জম্মু ও কাশ্মীরসহ চারটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি লোকসভা আসনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ১৯ এপ্রিল। উল্লেখ্য, এদিন পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১৬টি রাজ্যের কিয়দংশ আসনেই ভোট নেওয়া হবে।
বিশদ

15th  April, 2024
কণ্ঠস্বরে কীসের ইঙ্গিত?

ভোটের দিন যত এগিয়ে আসছে, হিন্দু ভাবাবেগ উস্কে দিতে তত বেলাগাম হয়ে উঠছেন নরেন্দ্র মোদি! এতদিন তবু দেখা গিয়েছে, হিন্দুধর্ম, তার সনাতনী ঐতিহ্য, রামমন্দিরের মতো বিষয়গুলিকে নিয়ে ভোটের প্রচার চালাচ্ছেন মোদি। বিশদ

14th  April, 2024
চোরাস্রোত

ভোট মানে জনমত যাচাই। আর সপ্তাহ খানেকের মধ্যে সেই জনমত যাচাই শুরু হয়ে যাবে গোটা দেশে। দেড় মাস ধরে এই যাচাইয়ের কাজ শেষ হলেই জানা যাবে, দিল্লির মসনদ এবার কার দখলে থাকবে। বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ জোট, নাকি বিরোধীদের ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের হাতে। বিশদ

13th  April, 2024
আদালতের দায়িত্ব বৃদ্ধি

প্রতিষ্ঠার তিনবছরের মধ্যে একটি কোম্পানি কোনও রাজনৈতিক দলকে আর্থিক অনুদান বা চাঁদা দিতে পারবে না। ভারতে এই নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে প্রায় চার দশক যাবৎ। কোম্পানির তরফে রাজনৈতিক দলগুলিকে চাঁদা প্রদানের নিষেধাজ্ঞা কিছু শর্তসাপেক্ষে তুলে দিতে ১৯৮৫ সালে সংসদে ধারা ২৯৩এ সংশোধন করা হয়। বিশদ

12th  April, 2024
দুর্নীতির শিকার রাজকোষ

সারা দেশে একটি আধুনিক কর ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার কথা শিল্প-বাণিজ্য মহল এবং অর্থনীতির পণ্ডিতরা কখনও অস্বীকার করেননি। তবে তাঁদের দাবি ছিল, এই সিস্টেম চালু করতে হবে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে।
বিশদ

11th  April, 2024
একনজরে
ভোট মরশুমে চোখ রাঙাচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত গরম। আজ, শুক্রবার, লোকসভার দ্বিতীয় দফার নির্বাচন। বৃহস্পতিবার আগামী পাঁচদিনের জন্য পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা, বিহার, ঝাড়খণ্ড, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, কর্ণাটক এবং উত্তরপ্রদেশের ...

বুধবার রাতে নদীয়ার কালীগঞ্জের বল্লভপাড়ায় দু’টি বাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে তিন যুবকের মর্মান্তিক মৃত্যু হল। বাইকের গতি এতটাই বেশি ছিল যে এক যুবক ছিটকে একটি টোটোর কাচ ভেঙে ঢুকে যান। ...

লন্ডনের ভারতীয় দূতাবাসে হামলার ঘটনায় অবশেষে গ্রেপ্তার মূল অভিযুক্ত। ধৃতের নাম ইন্দরপাল সিং গাবা। তিনি ব্রিটেনের হাউন্সলোরের বাসিন্দা। দিল্লি থেকে ...

মতুয়া ঠাকুরবাড়ির মন্দিরের তালাভাঙা এবং মারধর সংক্রান্ত মামলায় শান্তনু ঠাকুর ও তাঁর পরিবারকে রক্ষাকবচ দিল হাইকোর্ট। উচ্চ আদালতে নির্দেশ, তাঁদের বিরুদ্ধে আপাতত কোনও কঠোর পদক্ষেপ করতে পারবে না পুলিস। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৮৪- উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী, সেতার ও সুরবাহার বাদক ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁর জন্ম
১৮৯৭- বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালক নীতীন বসুর জন্ম
১৯২০- ভারতীয় গণিতবিদ শ্রীনিবাস রামানুজনের মৃত্যু
১৯২৪- সাহিত্যিক নারায়ণ সান্যালের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.৫০ টাকা ৮৪.৯৩ টাকা
পাউন্ড ১০১.৪৭ টাকা ১০৫.৯২ টাকা
ইউরো ৮৭.১৪ টাকা ৯১.১৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৭০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,০৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,৪৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৫৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া ৬/১৩ দিবা ৭/৪৭। অনুরাধা নক্ষত্র ৫৮/৪০ রাত্রি ৩/৪০। সূর্যোদয় ৫/১১/৩০, সূর্যাস্ত ৫/৫৭/২৪। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৪ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৪ গতে ১০/১৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৫ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৮ গতে ৮/৫৭ মধ্যে পুনঃ ২/৫৭ গতে ৩/৪১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া দিবা ৬/২৮। অনুরাধা নক্ষত্র রাত্রি ২/২৬। সূর্যোদয় ৫/১২, সূর্যাস্ত ৫/৫৯। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/১৫ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১১ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৭ গতে ১০/১১ মধ্যে। 
১৬ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: ২৩ বলে হাফসেঞ্চুরি সুনীল নারিনের, কেকেআর ৯৪/০ (৭.৪ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

08:14:44 PM

আইপিএল: কেকেআর ৭০/০ (৫ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

08:10:43 PM

আইপিএল: কেকেআর ৭/০ (১ ওভার)(বিপক্ষ পাঞ্জাব)

07:47:09 PM

আইপিএল: চোটের কারণে পাঞ্জাবের বিরুদ্ধে খেলছেন না কেকেআরের মিচেল স্টার্ক

07:28:29 PM

দেখে নিন ৫টা অবধি দেশের কোন অংশে কত ভোট পড়ল
লোকসভা নির্বাচন ২০২৪(দ্বিতীয় দফা): বিকেল পাঁচটা অবধি গোটা দেশে গড়ে ...বিশদ

07:25:25 PM

আইপিএল: টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত পাঞ্জাবের (বিপক্ষ কেকেআর)

07:15:19 PM