Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

ব্যর্থতার আরও এক নজির

যা আশঙ্কা ছিল, তাই সত্যি হতে চলেছে। করোনার দাপটে পশ্চিম আকাশে ঢলে পড়া শিল্পক্ষেত্রকে অক্সিজেন জোগাতে বিরাট অঙ্কের টাকা ধার দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিল নরেন্দ্র মোদির সরকার। অর্থনীতির ঘুরে দাঁড়ানোর দাওয়াই হিসেবে কেন্দ্রের সেই ঋণসর্বস্ব প্যাকেজকে তখন ‘মাস্টার স্ট্রোক’ বলে আকাশ-বাতাস মুখরিত করে তুলেছিল গেরুয়া শিবির। সরকারের যুক্তি ছিল, শিল্পে উৎপাদন চালু থাকলে বাজারে চাহিদার সঙ্গে জোগানের ভারসাম্য বজায় থাকবে। বিরূপ পরিস্থিতিতেও গড়াবে অর্থনীতির চাকা। তাই উৎপাদন চালু রাখতে শিল্পক্ষেত্রকে মোটা টাকার ঋণ পাইয়ে দেওয়ার সুবিধা করে দেবে কেন্দ্রীয় সরকার। মোদি বাহিনীর এই ব্যাখ্যায় সেদিনই সিঁদুরে মেঘ দেখেছিলেন দেশের স্বনামধন্য অনেক অর্থনীতিবিদ। তাঁদের যুক্তি ছিল জলের মতো স্বচ্ছ। বাজারে চাহিদা তৈরি করতে গেলে সাধারণ মানুষের, বিশেষত কাজ হারানো, বেতন কমে যাওয়া মানুষের হাতে নগদ থাকা দরকার। মানুষের হাতে নগদ টাকা তুলে দিলেই পণ্য কেনাকাটার আদর্শ পরিবেশ তৈরি হবে। আর চাহিদা থাকলে সেইমতো জোগানও দিতে পারবে শিল্প সংস্থা। তাই দেশের অর্থনীতিকে বাঁচাতে সেদিন মোদি সরকারকে মানুষের হাতে নগদ তুলে দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন অর্থনীতির পণ্ডিতরা। কিন্তু চোরা না শোনে ধর্মের কাহিনি। সেদিন অর্থনীতিবিদদের পরামর্শ চরম তাচ্ছিল্যের সঙ্গে অবজ্ঞা করেছিলেন নরেন্দ্র মোদি, নির্মলা সীতারামনরা। আর তার ফল পেতে এক বছরও সময় লাগল না। সরকারের দেওয়া তথ্যেই দেখা যাচ্ছে, গত আর্থিক বছরের তুলনায় চলতি আর্থিক বছরের এ পর্যন্ত হিসাব ধরলে প্রায় এক লক্ষ কোটি টাকা রাজস্ব আদায় কম হয়েছে সরকারের। এই রাজস্ব মূলত আয়কর থেকে আসে। বেশিরভাগটাই আসে শিল্পসংস্থাগুলি থেকে। চলতি আর্থিক বছর শেষ হতে আরও তিনমাস বাকি থাকলেও পরিস্থিতি যে খুব একটা বদলাবে না তা একপ্রকার নিশ্চিত। ফলে সরকারের উন্নয়ন কর্মযজ্ঞ ও চালু প্রকল্পের জন্য অর্থ কোথা থেকে আসবে তা কেন্দ্রের চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। আগামী অর্থবর্ষে উন্নয়ন কিছুটা হলেও থমকে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
গোড়া থেকেই মোদি সরকার কর্পোরেট স্বার্থবাহী। সাধারণ মানুষ বিশেষত গরিব মানুষের কথা তারা ভাবে না। সরকারের প্রতিটি কার্যকলাপে তার একাধিক প্রমাণ মিলেছে। করোনাকালেও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। শিল্পপতি বন্ধুদের খুশি করতে ঢাকঢোল পিটিয়ে ঋণসর্বস্ব প্যাকেজের টোপ দিয়েছিল কেন্দ্র। অর্থনীতির হাল ফেরাতে ওই প্যাকেজ যে ব্যর্থ হয়েছে তা এক বছরের মধ্যেই স্পষ্ট হয়ে গেছে। আয়কর আদায়ে লক্ষ কোটি টাকা ঘাটতির ধাক্কা এবার সরকারকে সামাল দিতে হবে। গোড়াতেই গলদ থাকায় প্যাকেজ ফ্লপ করেছে। শিল্পপতিদের তুষ্ট করার বাসনায় সরকার একবারও ভেবে দেখেনি সাধারণ মানুষের হাতে যদি টাকাই না থাকে তাহলে তাঁরা উৎপাদিত সামগ্রী কিনবেন কীভাবে? স্বাভাবিক কারণেই পণ্য যদি বিক্রিই না হয় শিল্প সংস্থার পক্ষে উৎপাদন কমিয়ে দেওয়া ছাড়া উপায় নেই। তাহলে শিল্প সংস্থারই বা ঋণ নেওয়ার প্রয়োজন পড়বে কেন? সাধারণ সহজ বুদ্ধিতে যে সত্যিটা ধরা পড়ে তা সরকারের উর্বর মস্তিষ্ক সম্পন্ন নীতিনির্ধারকদের মাথায় যে আসেনি তা ভাবাটা মুর্খামি। আসলে কোটি কোটি টাকার প্যাকেজ ঘোষণার বিষয়টিও ছিল মোদি সরকারের একটি বড় চমক। সরকারের ব্যর্থতা ঢাকতে বারবার এই চমক দেখিয়েই সরকার কিস্তিমাত করতে চেয়েছে। এবং বারবারই হোঁচট খেয়েছে।
এটা এখন স্পষ্ট হয়েছে মোদির প্যাকেজের চমকপ্রদ ঘোষণায় অর্থনীতির চাকা ঘোরেনি। কারণও খুব সহজবোধ্য। দেশ থেকে লকডাউন উঠে যাওয়ার পরও দফায় দফায় করোনা সংক্রমণে নাজেহাল মানুষ। গত বছরের মাঝামাঝিতে দ্বিতীয় ঢেউয়ের সময়ে দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে দিয়েছে করোনা। তার ধাক্কা সামলে ওঠার আগেই কোনও কোনও রাজ্যে তৃতীয় ঢেউ এসে পড়েছে। তথ্য বলছে, করোনাকালে কোনও বড় বিনিয়োগ আসেনি। এই সময়েও কিছু কিছু শিল্প সংস্থার দরজায় তালা পড়েছে। ফলে বেকারের সংখ্যা বেড়েছে। এই সময় বাজার সচল রাখতে মানুষের হাতে অর্থ তুলে দেওয়া জরুরি ছিল। তা হয়নি বলেই চাহিদায় টান পড়েছে। চাহিদা বাড়েনি বলেই সম্ভবত উৎপাদন বাড়ানোর পথে হাঁটেনি বহু শিল্প সংস্থা। এই কারণেই সরকারের দেওয়া ঋণ তাঁদের অনেকের প্রয়োজনই পড়েনি। এরই পরিণতিতে আয়কর বাবদ রাজস্ব আদায় কমেছে সরকারের। সরকারের ভুল নীতির জন্যই এমন বিপর্যয় বলে মনে করছেন অনেকে। যদিও এজন্য কেন্দ্রের কোনও ভ্রুক্ষেপ নেই। তারা ব্যস্ত বাছাই করা কয়েকজন শিল্পপতিকে বিশেষ সুবিধা পাইয়ে দিতে। এরই মধ্যে আয়কর আদায়ে কিছুটা হলেও আশার আলো দেখাতে পেরেছে বাংলা। চলতি অর্থবর্ষে আয়কর আদায়ে তার আগের বছরের তুলনায় সামান্য ঘাটতি থাকলেও বাংলার অবস্থান উপরের দিকেই। এক্ষেত্রেও মোদির গুজরাত, যোগীর উত্তরপ্রদেশকে পিছনে ফেলে দিয়েছে বাংলা। যা অবশ্যই একটি দৃষ্টান্ত।
11th  January, 2022
আপাতত দুর্ভোগের গ্যারান্টি

২০১৪ সালে মোদি দিল্লির কুর্সি দখল করেন মনমোহন সিংয়ের অর্থনীতিকে দুয়ো দিয়ে। তিনি একইসঙ্গে মুণ্ডপাত করেন নেহরু-গান্ধী পরিবারতন্ত্রের। তাঁর মূল বক্তব্য ছিল, স্বাধীনতার সাড়ে ছয় দশক পরেও সবদিক থেকে দেশের দীনহীন অবস্থার এক ও একমাত্র কারণ ওই পরিবার নিয়ন্ত্রিত কংগ্রেস দলের নীতি।
বিশদ

কমিশনের নজরদারি জরুরি

‘দেশ কে গদ্দারোঁ কো গোলি মারো সালো কো।’—এই হিন্দি স্লোগানের বাংলা মানে, ‘দেশদ্রোহীদের গুলি করে মেরে দাও।’ ২০২০ সালে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরের বিরুদ্ধে এই স্লোগান দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। নালিশ যায় নির্বাচন কমিশনে। সে-বছর ১ মার্চ নয়াদিল্লিতে এক সাংবাদিক বৈঠকে এই হেট স্পিচ নিয়ে মন্ত্রী মহোদয় একাধিক মিডিয়ার প্রশ্নের মুখে পড়েন।
বিশদ

25th  April, 2024
অবিশ্বাস্য, উদ্বেগজনক

সাধারণ নির্বাচনে, ১৯ এপ্রিল প্রথম দফার ভোট নেওয়া হল—২১টি রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে অবস্থিত লোকসভার ১০২টি আসনে এবং অরুণাচল প্রদেশ ও সিকিম রাজ্য বিধানসভার জন্য। বিশদ

24th  April, 2024
অবাস্তব দাবি

লক্ষ্যে পৌঁছতে হলে স্বপ্ন দেখতে হয়। প্রায় প্রত্যেকের জীবনে ছোটবেলায় শোনা এই কথাটাকে শিরোধার্য করে অনেকে স্বপ্ন সত্যি করে দেখায়। আবার অনেকেই তা পারে না। কিন্তু স্বপ্নকে সাকার করার চেষ্টা আর গল্পের গোরু গাছে তোলা এক কথা নয়। বিশদ

23rd  April, 2024
আগাম অবাঞ্ছিত ভাবনা

নির্বাচনে লড়তে রাজনৈতিক দলগুলিকে বিপুল অর্থ খরচ করতে হয়। কিন্তু তারা টাকা পাবে কোত্থেকে? ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বা রোজগেরে ব্যক্তির মতো তো তার কোনও আয়ের উৎস নেই।
বিশদ

22nd  April, 2024
রং নিয়ে রং-বাজি!

রাষ্ট্রযন্ত্রের মাথায় বসে রং-বাজি শুরু করেছেন গেরুয়া শাসক! যে রং ত্যাগের প্রতীক হয়ে দেশের ত্রিবর্ণ রঞ্জিত পতাকায় জ্বলজ্বল করছে, যে রঙের বসন সাধু-সন্ন্যাসীদের আলাদা করে চিনিয়ে দেয়, সেই গেরুয়া রঙের যেন ঠিকাদারি নিয়েছে আরএসএস-বিজেপি। বিশদ

21st  April, 2024
বিরোধী দমনে এজেন্সি ‘অস্ত্র’!

বহু প্রতীক্ষিত চর্চিত লোকসভা ভোট শুরু হয়েছে শুক্রবার। এই ভোট শেষ হতে মে মাস গড়িয়ে যাবে। একদিকে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এনডিএ-র তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরার চেষ্টা, অন্যদিকে বিরোধীদের জোট ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের শাসন ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার লড়াইয়ের উত্তাপ যেন প্রবল দাবদাহকেও হার মানাচ্ছে।
বিশদ

20th  April, 2024
মানবসম্পদ সৃষ্টির ব্যর্থতা

জনসংখ্যা নিয়ে মত দু’রকম। একদল মানুষ একটি দেশে জনসংখ্যা কম রাখার পক্ষে। তাঁরা মনে করেন, স্বল্প সংখ্যক মানুষকে সহজেই পর্যাপ্ত ও উপযুক্ত মানের পরিষেবা ও স্বাচ্ছন্দ্য দেওয়া সম্ভব। অন্য পক্ষের বক্তব্য, বেশি জনসংখ্যা কোনোভাবেই অগ‍্রগতির অন্তরায় নয়, বরং অনেকাংশে সহায়ক। বিশদ

19th  April, 2024
অবশেষে আশার আলো

রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাত স্বাধীন ভারতের আদি সমস্যা। মোদিযুগে সেটা ভয়ংকর খারাপ জায়গায় পৌঁছেছে। সংঘাতের কেন্দ্রে একাধিক বিষয়।
বিশদ

18th  April, 2024
স্বখাত-সলিলে বিজেপি

শাসন ব্যবস্থার যে সংসদীয় গণতান্ত্রিক মডেল ভারত গ্রহণ করেছে, সেখানে বিভিন্ন স্বীকৃত রাজনৈতিক দল অংশ নিতে পারে। দলবহির্ভূত নাগরিকও প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে পারেন ‘নিদল’ প্রার্থী হিসেবে। বিশদ

17th  April, 2024
ব্যক্তিপুজো!

বিক্রির নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু গেরুয়া শিবিরের সবচেয়ে মূল্যবান ‘ম্যাজিক পণ্য’ যে নরেন্দ্র মোদি, আর একবার যেন তা বুঝিয়ে দিল বিজেপি। কেন একথা উঠছে? নির্বাচন এলে জাতীয়, আঞ্চলিক প্রায় সব দলই ইস্তাহার প্রকাশ করে। সেটাই দস্তুর। বাংলা নববর্ষের দিন, সংবিধানপ্রণেতা আম্বেদকরের জন্মদিনকে স্মরণে রেখে রবিবার সেই ইস্তাহার প্রকাশ করেছে দেশের শাসকগোষ্ঠী।
বিশদ

16th  April, 2024
শুরুর মুহূর্তেই অশুভ ইঙ্গিত

সাধারণ নির্বাচনের জন্য দেশজুড়ে ভোট নেওয়া হবে মোট সাত দফায়। প্রথম দফার ভোট গ্রহণের বাকি আর মাত্র তিনদিন। তামিলনাড়ু-সহ ১৭টি রাজ্য এবং জম্মু ও কাশ্মীরসহ চারটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি লোকসভা আসনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ১৯ এপ্রিল। উল্লেখ্য, এদিন পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১৬টি রাজ্যের কিয়দংশ আসনেই ভোট নেওয়া হবে।
বিশদ

15th  April, 2024
কণ্ঠস্বরে কীসের ইঙ্গিত?

ভোটের দিন যত এগিয়ে আসছে, হিন্দু ভাবাবেগ উস্কে দিতে তত বেলাগাম হয়ে উঠছেন নরেন্দ্র মোদি! এতদিন তবু দেখা গিয়েছে, হিন্দুধর্ম, তার সনাতনী ঐতিহ্য, রামমন্দিরের মতো বিষয়গুলিকে নিয়ে ভোটের প্রচার চালাচ্ছেন মোদি। বিশদ

14th  April, 2024
চোরাস্রোত

ভোট মানে জনমত যাচাই। আর সপ্তাহ খানেকের মধ্যে সেই জনমত যাচাই শুরু হয়ে যাবে গোটা দেশে। দেড় মাস ধরে এই যাচাইয়ের কাজ শেষ হলেই জানা যাবে, দিল্লির মসনদ এবার কার দখলে থাকবে। বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ জোট, নাকি বিরোধীদের ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের হাতে। বিশদ

13th  April, 2024
আদালতের দায়িত্ব বৃদ্ধি

প্রতিষ্ঠার তিনবছরের মধ্যে একটি কোম্পানি কোনও রাজনৈতিক দলকে আর্থিক অনুদান বা চাঁদা দিতে পারবে না। ভারতে এই নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে প্রায় চার দশক যাবৎ। কোম্পানির তরফে রাজনৈতিক দলগুলিকে চাঁদা প্রদানের নিষেধাজ্ঞা কিছু শর্তসাপেক্ষে তুলে দিতে ১৯৮৫ সালে সংসদে ধারা ২৯৩এ সংশোধন করা হয়। বিশদ

12th  April, 2024
দুর্নীতির শিকার রাজকোষ

সারা দেশে একটি আধুনিক কর ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার কথা শিল্প-বাণিজ্য মহল এবং অর্থনীতির পণ্ডিতরা কখনও অস্বীকার করেননি। তবে তাঁদের দাবি ছিল, এই সিস্টেম চালু করতে হবে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে।
বিশদ

11th  April, 2024
একনজরে
রক্তক্ষরণ আটকাতে পারবে কি সিপিএম? আটকানো যাবে কি বামের ভোট রামে যাওয়া? —মূলত এই দু’টি প্রশ্নই এখন আলোচনার কেন্দ্রে। ব্রিগেড ভরাতে পারলেও ভোটবাক্স ভরাতে পারবেন কি না, তা নিয়েই এখন চিন্তিত সিপিএমের বঙ্গ রাজনীতির কুশীলবরা। ...

মতুয়া ঠাকুরবাড়ির মন্দিরের তালাভাঙা এবং মারধর সংক্রান্ত মামলায় শান্তনু ঠাকুর ও তাঁর পরিবারকে রক্ষাকবচ দিল হাইকোর্ট। উচ্চ আদালতে নির্দেশ, তাঁদের বিরুদ্ধে আপাতত কোনও কঠোর পদক্ষেপ করতে পারবে না পুলিস। ...

ভোট মরশুমে চোখ রাঙাচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত গরম। আজ, শুক্রবার, লোকসভার দ্বিতীয় দফার নির্বাচন। বৃহস্পতিবার আগামী পাঁচদিনের জন্য পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা, বিহার, ঝাড়খণ্ড, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, কর্ণাটক এবং উত্তরপ্রদেশের ...

আইপিএলে ইমপ্যাক্ট প্লেয়ারের নিয়ম নিয়ে আগেই মুখ খুলেছিলেন রোহিত শর্মা ও রিকি পন্টিং। এবার একই সুর শোনা গেল দিল্লি ক্যাপিটালসের অক্ষর প্যাটেলের ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৮৪- উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী, সেতার ও সুরবাহার বাদক ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁর জন্ম
১৮৯৭- বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালক নীতীন বসুর জন্ম
১৯২০- ভারতীয় গণিতবিদ শ্রীনিবাস রামানুজনের মৃত্যু
১৯২৪- সাহিত্যিক নারায়ণ সান্যালের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.৫০ টাকা ৮৪.৯৩ টাকা
পাউন্ড ১০১.৪৭ টাকা ১০৫.৯২ টাকা
ইউরো ৮৭.১৪ টাকা ৯১.১৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৭০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,০৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,৪৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৫৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া ৬/১৩ দিবা ৭/৪৭। অনুরাধা নক্ষত্র ৫৮/৪০ রাত্রি ৩/৪০। সূর্যোদয় ৫/১১/৩০, সূর্যাস্ত ৫/৫৭/২৪। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৪ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৪ গতে ১০/১৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৫ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৮ গতে ৮/৫৭ মধ্যে পুনঃ ২/৫৭ গতে ৩/৪১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া দিবা ৬/২৮। অনুরাধা নক্ষত্র রাত্রি ২/২৬। সূর্যোদয় ৫/১২, সূর্যাস্ত ৫/৫৯। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/১৫ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১১ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৭ গতে ১০/১১ মধ্যে। 
১৬ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: কেকেআর ৭০/০ (৫ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

07:59:05 PM

আইপিএল: কেকেআর ৭/০ (১ ওভার)(বিপক্ষ পাঞ্জাব)

07:47:09 PM

আইপিএল: চোটের কারণে পাঞ্জাবের বিরুদ্ধে খেলছেন না কেকেআরের মিচেল স্টার্ক

07:28:29 PM

দেখে নিন ৫টা অবধি দেশের কোন অংশে কত ভোট পড়ল
লোকসভা নির্বাচন ২০২৪(দ্বিতীয় দফা): বিকেল পাঁচটা অবধি গোটা দেশে গড়ে ...বিশদ

07:25:25 PM

আইপিএল: টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত পাঞ্জাবের (বিপক্ষ কেকেআর)

07:15:19 PM

বিকেল ৫টা পর্যন্ত বাংলার ৩ আসনে কত ভোট পড়ল
লোকসভা নির্বাচনের দ্বিতীয় দফায়, বিকেল ৫টা অবধি বাংলার ৩ আসনে ...বিশদ

06:35:21 PM