Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

বাংলা আজও অগ্রণী 

জীবনের ধারণের ন্যূনতম চাহিদা খাদ্য, বস্ত্র ও বাসস্থান। এটা মানব সভ্যতার একেবারে গোড়ার ধারণা। তারপর কয়েক হাজার বছর, বহু বহু পথ পেরিয়ে এসেছে মানুষ। এই দীর্ঘ যাত্রাপথ মানুষের সংজ্ঞা এবং মানব জীবনের অর্থ বারবার বদলে দিয়েছে। বদলে গিয়েছে সমাজ এবং রাষ্ট্র ব্যবস্থা। এই সংস্কার এবং পুনঃপুন পরিবর্তন হল উন্নয়নের নিয়ম। ভারতকে নানা সময়ে নানা জাতি শাসন করেছে, বারবার বিদেশি সাম্রাজ্যবাদীদের হাতে আক্রান্ত এবং শোষিত হয়েছে। শাসনের নামে ব্রিটিশের অমানবিক শোষণের বাস্তব আজও ভারতের বুকে দগদগে ক্ষতের মতো রয়ে গিয়েছে। শ্বেতকায় ইংরেজরা ভারতবাসীদের মানুষ বলেই গণ্য করেনি। তাই ভারতবাসীর বাঁচা-মরা তাদের কাছে আলাদা কোনও মূল্য বহন করত না। বহু রক্ত আর অপরিমেয় ত্যাগের বিনিময়ে স্বাধীনতা অর্জনের একমাত্র লক্ষ্য ছিল ভারতবাসীকে মানুষের মতো বাঁচতে দেওয়া। তখনই আমরা অনুভব করলাম শুধুমাত্র খাদ্য, বস্ত্র ও বাসস্থানের সংস্থান হলেই মানুষের মতো বাঁচা যায় না। ওইসঙ্গে চাই কমপক্ষে আরও দু’টো জিনিস শিক্ষা এবং চিকিৎসা। এই দু’টোকে নাগরিকের অধিকার হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে।
কিন্তু দেশবাসী পরিতাপের সঙ্গে লক্ষ করল যে, স্বাধীনতা লাভের সাত দশক পরেও এসব বাস্তবে পাওয়া যায়নি। বিশেষ করে গরিব মানুষ শিক্ষা ও চিকিৎসার সুযোগ থেকে বিশেষভাবে বঞ্চিত রয়ে গিয়েছে। সরকারি নথিতে লম্বা চওড়া কিছু দাবি করা হলেও বাস্তবের সঙ্গে তার সম্পর্ক সামান্যই। অথচ, এই জিনিসটা বোঝার চেষ্টা করা হয়নি যে, দারিদ্র্য নামক ব্যাধির উৎস অশিক্ষা এবং ভগ্নস্বাস্থ্য। দারিদ্র্য আসলে একটা দুষ্টচক্র—আরও আরও দরিদ্র মানুষ সৃষ্টিতে নেতৃত্ব দেয় দারিদ্র্য। তাই কল্যাণকামী রাষ্ট্রের প্রধান লক্ষ্য হওয়া উচিত—সুশিক্ষিত, সুস্বাস্থ্যের অধিকারী নাগরিক তৈরির পথে ক্রমান্বয়ে এগিয়ে যাওয়া। পিছিয়ে পড়া মানুষের সংখ্যা কমাতে হবে রাষ্ট্রের স্বার্থে। তার জন্য হাতিয়ার করতে হবে সবার জন্য শিক্ষা এবং সবার জন্য স্বাস্থ্যকে। সবদিক থেকে সক্ষম মানুষ যত বেশি থাকবে রাজকোষে তত বেশি রাজস্ব জমা হবে। সরকার পরিকাঠামো গড়ার প্রতিযোগিতায় জয়ী হতে পারবে তত বেশি এবং দ্রুত। উন্নত পরিকাঠামোকে ধরে খুলে যাবে উন্নয়নের দিগন্ত।
রাষ্ট্র সব জেনেও স্বাস্থ্যের মতো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টাকে নাগরিকের ব্যক্তিগত দায় করে রেখেছে এতকাল। পশ্চিমবঙ্গসহ হাতে গোনা কয়েকটি রাজ্যে সরকারি হাসপাতালে খুব সীমিত পরিসরে নিখরচায় কিছু চিকিৎসা পাওয়া যেত। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আমলে এরাজ্যে সেই সুযোগের পরিধি কিছুটা বাড়লেও তাকে পর্যাপ্ত বলা যাচ্ছিল না। বিশেষ করে সমস্যায় ছিল মধ্যবিত্ত শ্রেণি। গরিবদেরও সকলে যে প্রয়োজন মতো চিকিৎসা পরিষেবা পাচ্ছিল তাও নয়। মানুষের এই কষ্ট মেনে নিতে পারছিলেন না মুখ্যমন্ত্রী। শ্রেণি নির্বিশেষে সব নাগরিকের চিকিৎসার সমস্যা ও দুশ্চিন্তা দূর করতে তিনি চালু করলেন স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্প। কার্ড পাওয়ার সমস্যা দূর করতে আনা হল দুয়ারে সরকার কর্মসূচি। তার ফলে ইচ্ছুক বেশিরভাগ পরিবারই এই কার্ড পেয়ে গিয়েছে। কিন্তু সরকারের সদিচ্ছা আর নাগরিকের হাতে কার্ড থাকলেই তো সমস্যা মিটছে না। অনেক বেসরকারি হাসপাতালই ক্যাশলেস পরিষেবা দিতে চাইছিল না। নানা অজুহাতে ফিরিয়ে দিচ্ছিল রোগীদের। তাতে সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়ছিল গরিব এবং কম লেখাপড়া জানা মানুষগুলো। এর স্থায়ী সমাধান করতে রাজ্য সরকার সব হাসপাতাল ও নার্সিংহোমকে বাধ্যতামূলকভাবে স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত করে দিল। ন্যূনতম দশ বেড থাকলেই স্বাস্থ্যসাথী কার্ডধারী পরিবারকে এখন থেকে নির্দিষ্ট পরিষেবা দিতে বাধ্য থাকবে সমস্ত হাসপাতাল ও নার্সিংহোম। রাজ্যের এই নির্দেশ অমান্য‌কারী সংস্থাকে সরকারের চূড়ান্ত পদক্ষেপের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। সরকার তাদের লাইসেন্স বাতিল করতে পারবে। সুখের কথা এই যে, বেশিরভাগ নার্সিংহোম এবং হাসপাতাল এই জনমুখী প্রকল্পের পরিষেবা দিতে সম্মত হয়েছে। বস্তুত, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এক নতুন পথ দেখালেন। সবার জন্য স্বাস্থ্য নামক নাগরিক অধিকারকে বাস্তব রূপ দিলেন, যা ভারতের অন্য যে-কোনও রাজ্যের কাছে কল্পনারও অতীত একটা ব্যাপার। অনুমান করা যায়, আগামী দিনে সারা ভারতে এটাকেই অনুসরণ করার জোরদার দাবি উঠবে। মমতার নেতৃত্বে বাংলা ফের প্রমাণ করল, মানুষের কল্যাণের কথা সে আজও ভারতের আগে ভাবতে পারে। 
25th  February, 2021
আপাতত দুর্ভোগের গ্যারান্টি

২০১৪ সালে মোদি দিল্লির কুর্সি দখল করেন মনমোহন সিংয়ের অর্থনীতিকে দুয়ো দিয়ে। তিনি একইসঙ্গে মুণ্ডপাত করেন নেহরু-গান্ধী পরিবারতন্ত্রের। তাঁর মূল বক্তব্য ছিল, স্বাধীনতার সাড়ে ছয় দশক পরেও সবদিক থেকে দেশের দীনহীন অবস্থার এক ও একমাত্র কারণ ওই পরিবার নিয়ন্ত্রিত কংগ্রেস দলের নীতি।
বিশদ

কমিশনের নজরদারি জরুরি

‘দেশ কে গদ্দারোঁ কো গোলি মারো সালো কো।’—এই হিন্দি স্লোগানের বাংলা মানে, ‘দেশদ্রোহীদের গুলি করে মেরে দাও।’ ২০২০ সালে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরের বিরুদ্ধে এই স্লোগান দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। নালিশ যায় নির্বাচন কমিশনে। সে-বছর ১ মার্চ নয়াদিল্লিতে এক সাংবাদিক বৈঠকে এই হেট স্পিচ নিয়ে মন্ত্রী মহোদয় একাধিক মিডিয়ার প্রশ্নের মুখে পড়েন।
বিশদ

25th  April, 2024
অবিশ্বাস্য, উদ্বেগজনক

সাধারণ নির্বাচনে, ১৯ এপ্রিল প্রথম দফার ভোট নেওয়া হল—২১টি রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে অবস্থিত লোকসভার ১০২টি আসনে এবং অরুণাচল প্রদেশ ও সিকিম রাজ্য বিধানসভার জন্য। বিশদ

24th  April, 2024
অবাস্তব দাবি

লক্ষ্যে পৌঁছতে হলে স্বপ্ন দেখতে হয়। প্রায় প্রত্যেকের জীবনে ছোটবেলায় শোনা এই কথাটাকে শিরোধার্য করে অনেকে স্বপ্ন সত্যি করে দেখায়। আবার অনেকেই তা পারে না। কিন্তু স্বপ্নকে সাকার করার চেষ্টা আর গল্পের গোরু গাছে তোলা এক কথা নয়। বিশদ

23rd  April, 2024
আগাম অবাঞ্ছিত ভাবনা

নির্বাচনে লড়তে রাজনৈতিক দলগুলিকে বিপুল অর্থ খরচ করতে হয়। কিন্তু তারা টাকা পাবে কোত্থেকে? ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বা রোজগেরে ব্যক্তির মতো তো তার কোনও আয়ের উৎস নেই।
বিশদ

22nd  April, 2024
রং নিয়ে রং-বাজি!

রাষ্ট্রযন্ত্রের মাথায় বসে রং-বাজি শুরু করেছেন গেরুয়া শাসক! যে রং ত্যাগের প্রতীক হয়ে দেশের ত্রিবর্ণ রঞ্জিত পতাকায় জ্বলজ্বল করছে, যে রঙের বসন সাধু-সন্ন্যাসীদের আলাদা করে চিনিয়ে দেয়, সেই গেরুয়া রঙের যেন ঠিকাদারি নিয়েছে আরএসএস-বিজেপি। বিশদ

21st  April, 2024
বিরোধী দমনে এজেন্সি ‘অস্ত্র’!

বহু প্রতীক্ষিত চর্চিত লোকসভা ভোট শুরু হয়েছে শুক্রবার। এই ভোট শেষ হতে মে মাস গড়িয়ে যাবে। একদিকে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এনডিএ-র তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরার চেষ্টা, অন্যদিকে বিরোধীদের জোট ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের শাসন ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার লড়াইয়ের উত্তাপ যেন প্রবল দাবদাহকেও হার মানাচ্ছে।
বিশদ

20th  April, 2024
মানবসম্পদ সৃষ্টির ব্যর্থতা

জনসংখ্যা নিয়ে মত দু’রকম। একদল মানুষ একটি দেশে জনসংখ্যা কম রাখার পক্ষে। তাঁরা মনে করেন, স্বল্প সংখ্যক মানুষকে সহজেই পর্যাপ্ত ও উপযুক্ত মানের পরিষেবা ও স্বাচ্ছন্দ্য দেওয়া সম্ভব। অন্য পক্ষের বক্তব্য, বেশি জনসংখ্যা কোনোভাবেই অগ‍্রগতির অন্তরায় নয়, বরং অনেকাংশে সহায়ক। বিশদ

19th  April, 2024
অবশেষে আশার আলো

রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাত স্বাধীন ভারতের আদি সমস্যা। মোদিযুগে সেটা ভয়ংকর খারাপ জায়গায় পৌঁছেছে। সংঘাতের কেন্দ্রে একাধিক বিষয়।
বিশদ

18th  April, 2024
স্বখাত-সলিলে বিজেপি

শাসন ব্যবস্থার যে সংসদীয় গণতান্ত্রিক মডেল ভারত গ্রহণ করেছে, সেখানে বিভিন্ন স্বীকৃত রাজনৈতিক দল অংশ নিতে পারে। দলবহির্ভূত নাগরিকও প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে পারেন ‘নিদল’ প্রার্থী হিসেবে। বিশদ

17th  April, 2024
ব্যক্তিপুজো!

বিক্রির নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু গেরুয়া শিবিরের সবচেয়ে মূল্যবান ‘ম্যাজিক পণ্য’ যে নরেন্দ্র মোদি, আর একবার যেন তা বুঝিয়ে দিল বিজেপি। কেন একথা উঠছে? নির্বাচন এলে জাতীয়, আঞ্চলিক প্রায় সব দলই ইস্তাহার প্রকাশ করে। সেটাই দস্তুর। বাংলা নববর্ষের দিন, সংবিধানপ্রণেতা আম্বেদকরের জন্মদিনকে স্মরণে রেখে রবিবার সেই ইস্তাহার প্রকাশ করেছে দেশের শাসকগোষ্ঠী।
বিশদ

16th  April, 2024
শুরুর মুহূর্তেই অশুভ ইঙ্গিত

সাধারণ নির্বাচনের জন্য দেশজুড়ে ভোট নেওয়া হবে মোট সাত দফায়। প্রথম দফার ভোট গ্রহণের বাকি আর মাত্র তিনদিন। তামিলনাড়ু-সহ ১৭টি রাজ্য এবং জম্মু ও কাশ্মীরসহ চারটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি লোকসভা আসনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ১৯ এপ্রিল। উল্লেখ্য, এদিন পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১৬টি রাজ্যের কিয়দংশ আসনেই ভোট নেওয়া হবে।
বিশদ

15th  April, 2024
কণ্ঠস্বরে কীসের ইঙ্গিত?

ভোটের দিন যত এগিয়ে আসছে, হিন্দু ভাবাবেগ উস্কে দিতে তত বেলাগাম হয়ে উঠছেন নরেন্দ্র মোদি! এতদিন তবু দেখা গিয়েছে, হিন্দুধর্ম, তার সনাতনী ঐতিহ্য, রামমন্দিরের মতো বিষয়গুলিকে নিয়ে ভোটের প্রচার চালাচ্ছেন মোদি। বিশদ

14th  April, 2024
চোরাস্রোত

ভোট মানে জনমত যাচাই। আর সপ্তাহ খানেকের মধ্যে সেই জনমত যাচাই শুরু হয়ে যাবে গোটা দেশে। দেড় মাস ধরে এই যাচাইয়ের কাজ শেষ হলেই জানা যাবে, দিল্লির মসনদ এবার কার দখলে থাকবে। বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ জোট, নাকি বিরোধীদের ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের হাতে। বিশদ

13th  April, 2024
আদালতের দায়িত্ব বৃদ্ধি

প্রতিষ্ঠার তিনবছরের মধ্যে একটি কোম্পানি কোনও রাজনৈতিক দলকে আর্থিক অনুদান বা চাঁদা দিতে পারবে না। ভারতে এই নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে প্রায় চার দশক যাবৎ। কোম্পানির তরফে রাজনৈতিক দলগুলিকে চাঁদা প্রদানের নিষেধাজ্ঞা কিছু শর্তসাপেক্ষে তুলে দিতে ১৯৮৫ সালে সংসদে ধারা ২৯৩এ সংশোধন করা হয়। বিশদ

12th  April, 2024
দুর্নীতির শিকার রাজকোষ

সারা দেশে একটি আধুনিক কর ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার কথা শিল্প-বাণিজ্য মহল এবং অর্থনীতির পণ্ডিতরা কখনও অস্বীকার করেননি। তবে তাঁদের দাবি ছিল, এই সিস্টেম চালু করতে হবে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে।
বিশদ

11th  April, 2024
একনজরে
বুধবার রাতে নদীয়ার কালীগঞ্জের বল্লভপাড়ায় দু’টি বাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে তিন যুবকের মর্মান্তিক মৃত্যু হল। বাইকের গতি এতটাই বেশি ছিল যে এক যুবক ছিটকে একটি টোটোর কাচ ভেঙে ঢুকে যান। ...

আইপিএলে ইমপ্যাক্ট প্লেয়ারের নিয়ম নিয়ে আগেই মুখ খুলেছিলেন রোহিত শর্মা ও রিকি পন্টিং। এবার একই সুর শোনা গেল দিল্লি ক্যাপিটালসের অক্ষর প্যাটেলের ...

লন্ডনের ভারতীয় দূতাবাসে হামলার ঘটনায় অবশেষে গ্রেপ্তার মূল অভিযুক্ত। ধৃতের নাম ইন্দরপাল সিং গাবা। তিনি ব্রিটেনের হাউন্সলোরের বাসিন্দা। দিল্লি থেকে ...

ভোট মরশুমে চোখ রাঙাচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত গরম। আজ, শুক্রবার, লোকসভার দ্বিতীয় দফার নির্বাচন। বৃহস্পতিবার আগামী পাঁচদিনের জন্য পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা, বিহার, ঝাড়খণ্ড, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, কর্ণাটক এবং উত্তরপ্রদেশের ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৮৪- উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী, সেতার ও সুরবাহার বাদক ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁর জন্ম
১৮৯৭- বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালক নীতীন বসুর জন্ম
১৯২০- ভারতীয় গণিতবিদ শ্রীনিবাস রামানুজনের মৃত্যু
১৯২৪- সাহিত্যিক নারায়ণ সান্যালের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.৫০ টাকা ৮৪.৯৩ টাকা
পাউন্ড ১০১.৪৭ টাকা ১০৫.৯২ টাকা
ইউরো ৮৭.১৪ টাকা ৯১.১৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৭০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,০৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,৪৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৫৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া ৬/১৩ দিবা ৭/৪৭। অনুরাধা নক্ষত্র ৫৮/৪০ রাত্রি ৩/৪০। সূর্যোদয় ৫/১১/৩০, সূর্যাস্ত ৫/৫৭/২৪। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৪ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৪ গতে ১০/১৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৫ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৮ গতে ৮/৫৭ মধ্যে পুনঃ ২/৫৭ গতে ৩/৪১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া দিবা ৬/২৮। অনুরাধা নক্ষত্র রাত্রি ২/২৬। সূর্যোদয় ৫/১২, সূর্যাস্ত ৫/৫৯। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/১৫ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১১ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৭ গতে ১০/১১ মধ্যে। 
১৬ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: কেকেআর ১৯৭/২ (১৫ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

08:55:16 PM

আইপিএল: কেকেআর ১৯০/২ (১৫ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

08:53:00 PM

আইপিএল: ৭১ রানে আউট সুনীল নারিন, কেকেআর ১৪৩/১ (১০.৫ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

08:45:38 PM

আইপিএল: ৭৫ রানে আউট ফিলিপ সল্ট, কেকেআর ১৬৯/২ (১৩ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

08:45:28 PM

আইপিএল: ২৭ বলে হাফসেঞ্চুরি ফিলিপ সল্টের, কেকেআর ১১৮/০ (৯ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

08:33:07 PM

আইপিএল: ২৩ বলে হাফসেঞ্চুরি সুনীল নারিনের, কেকেআর ৯৪/০ (৭.৪ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

08:26:11 PM