Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

খয়রাতির ট্র্যাডিশন

কয়লা শতবার ধুলেও তার ময়লা যায় না। পরিচিত প্রবাদ। এই প্রবাদের নিহিতার্থ সকলে জানেন, অন্তর অথবা ভিত্তি যদি কারও অস্বচ্ছ হয় তবে হাজার সাফ করে কিংবা প্রসাধন লাগিয়ে কোনও লাভ হয় না। পার্মানেন্ট ব্ল্যাকের মতো, রয়েই যায়। ভারতের ক্ষেত্রে কেন্দ্র ও রাজ্যের সম্পর্কটাও তেমনি। সাত দশকেও পাল্টাল না। গোড়ার দিকে একটানা কয়েক দশক কেন্দ্রে ছিল কংগ্রেসের শাসন। তারপর নানা সময়ে এসেছে মোরারজির জনতা, ভি পি, চন্দ্রশেখর, দেবগৌড়া ও গুজরালের বারো ভাজা, বাজপেয়ির এনডিএ এবং মনমোহন সিংয়ের ইউপিএ সরকার। দেবগৌড়া ও গুজরালের ইউনাইটেড ফ্রন্ট সরকারে বামেদের মন্ত্রীও ছিল। মোদির এনডিএ সরকার চলছে সাড়ে সাত বছর। কিন্তু কখনওই বলা যাবে না যে বিরোধ দূর হয়েছে, এমনকী কমেছে। অথচ সংবিধান কেন্দ্র ও রাজ্যগুলির ক্ষমতা, অধিকার ও দায়িত্ব সুনির্দিষ্ট করে দিয়েছে। সংশ্লিষ্ট অনুচ্ছেদগুলি বারবার সংশোধন করে সময়োপযোগী করার চেষ্টা হয়েছে। তবু ভারতীয় ফেডারেল শাসন ব্যবস্থাকে আদর্শস্থানীয় করে তোলা যায়নি। স্বাধীনতার পর থেকেই রাজ্যগুলি কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনা এবং বৈষম্যের অভিযোগ তুলছে। মূল অভিযোগ, রাজ্যগুলি থেকে কেন্দ্র বিপুল রাজস্ব সংগ্রহ করেও তাদের প্রাপ্য মেটায় না। এমনকী রাজ্যের চরম দুর্দিনেও বিবেচক কেন্দ্রের দেখা মেলে না। কেন্দ্র নিজেকে মনিব আর রাজ্যকে তার আজ্ঞাবহ দাস ভাবতে ভালোবাসে। কেন্দ্রের মতলব থাকে সমস্ত সম্পদ কুক্ষিগত করে রাখা। 
বিশেষ করে মোদি সরকার সংসদীয় রাষ্ট্র ব্যবস্থা থেকে দেশকে সরিয়ে নিতে সচেষ্ট। তাদের লক্ষ্য, ভারতের মাটিতে একনায়কোচিত প্রেসিডেন্সিয়াল ব্যবস্থার প্রবর্তন। কেন্দ্রের এই শাসক গোষ্ঠীর ধারণা, সেটা করতে পারলে রাজ্যগুলির হাজার চেঁচামেচিকে আমল না দিয়েও পার পাওয়া যাবে। কেন্দ্র তার খুশি মতো বিপুল ক্ষমতা ভোগ করতে পারবে। পশ্চিমবঙ্গে জ্যোতি বসু এবং বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের বামফ্রন্ট সরকার সাড়ে তিন দশক টিকে ছিল কেন্দ্রের ‘বিমাতৃসুলভ’ আচরণের সাতকাহন প্রচার করে। সিপিআইয়ের বর্ষীয়ান নেতা ইন্দ্রজিৎ গুপ্ত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রিপদ অলঙ্কৃত করেছেন দেবগৌড়া ও গুজরাল সরকারে। কিন্তু তিনিও কি কেন্দ্রকে বিবেচক করে তোলার ব্যাপারে একপাও এগতে পেরেছিলেন। না। এক চুলও এগিয়ে দিতে পারেননি। সোজা কথায়, কেন্দ্রীয় শাসক, তার রং যাই হোক, ঘোষিত আদর্শ যতই পবিত্র মনে হোক, একটুও বদলায়নি। ভারতীয় শাসন ব্যবস্থায় কেন্দ্রীয় শাসককে এই প্রসঙ্গে যদি অঙ্গারের পঙ্‌঩ক্তিতে বসানো যায় তবে কি খুব অন্যায় হবে? 
সাম্প্রতিক একটি ঘটনাক্রম দিয়েই বিষয়টি যাচাই করা যাক। মে মাসে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের বিরাট অংশের উপর দিয়ে বয়ে গিয়েছিল উম-পুন। স্মরণকালের ভিতরে কোনও ঝড়ে কলকাতা মহানগরীর এত বড় ক্ষতি হয়নি। লাগোয়া একাধিক জেলাতেও বিপুল ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল। প্রাণহানি, ঘরবাড়ি, গবাদি পশু, গাছপালা, বিদ্যুৎ এবং জল সরবরাহ ব্যবস্থা—কোন ক্ষতিটা হয়নি। আক্ষরিক অর্থেই কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়েছিল কলকাতা। বড় আশা জাগিয়ে ছুটে আসেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সঙ্গে নিয়ে একাধিক দুর্গত এলাকা তিনি ঘুরে দেখেন। তাঁর নির্দেশে কেন্দ্র প্রাথমিকভাবে ১০০০ কোটি টাকা দেয়। তাঁর আশ্বাসমতো কিছুদিন পর আসেন কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষকরা। নবান্নের কর্তাদের সঙ্গে তাঁরা সহমত হন যে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ১ লক্ষ কোটি টাকার বেশি। কিন্তু টাকা আর আসে না। নবান্নের উপর্যুপরি দরবার নিষ্ফল হল। রাজ্য বাধ্য হল তার মতো করে পুনর্বাসনের কাজ চালিয়ে যেতে। অবশেষে ছ’মাস বাদে দেওয়া হল ২৭০০ কোটি টাকা! এটাকে আপনি কী বলবেন—প্রাপ্য মেটানো, না খয়রাতি? একটা রাজ্য সরকারকে এতখানি ছোট ও অবহেলা করা হবে কোন যুক্তিতে? দিনের শেষে একটা কথাই তাহলে বলতে হয়: প্রধানমন্ত্রী এলেন, দেখলেন, কিন্তু জয় করতে পারলেন না। কেন্দ্রের কলঙ্ক মুছতে ব্যর্থ হলেন নরেন্দ্র মোদিও। ভাবা গিয়েছিল, অন্তত এবার, ২০২১-এর মহারণের কথা মাথায় রেখে সরকার তার মানবিক মুখ দেখাবে, অভিনয়ের মতো করে হলেও। সেই ভাবনাও মিথ্যে প্রমাণিত হল।  এর পিছনে রাজনৈতিক অঙ্কটা কী, তা মোদিজিই জানেন।
15th  November, 2020
আপাতত দুর্ভোগের গ্যারান্টি

২০১৪ সালে মোদি দিল্লির কুর্সি দখল করেন মনমোহন সিংয়ের অর্থনীতিকে দুয়ো দিয়ে। তিনি একইসঙ্গে মুণ্ডপাত করেন নেহরু-গান্ধী পরিবারতন্ত্রের। তাঁর মূল বক্তব্য ছিল, স্বাধীনতার সাড়ে ছয় দশক পরেও সবদিক থেকে দেশের দীনহীন অবস্থার এক ও একমাত্র কারণ ওই পরিবার নিয়ন্ত্রিত কংগ্রেস দলের নীতি।
বিশদ

কমিশনের নজরদারি জরুরি

‘দেশ কে গদ্দারোঁ কো গোলি মারো সালো কো।’—এই হিন্দি স্লোগানের বাংলা মানে, ‘দেশদ্রোহীদের গুলি করে মেরে দাও।’ ২০২০ সালে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরের বিরুদ্ধে এই স্লোগান দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। নালিশ যায় নির্বাচন কমিশনে। সে-বছর ১ মার্চ নয়াদিল্লিতে এক সাংবাদিক বৈঠকে এই হেট স্পিচ নিয়ে মন্ত্রী মহোদয় একাধিক মিডিয়ার প্রশ্নের মুখে পড়েন।
বিশদ

25th  April, 2024
অবিশ্বাস্য, উদ্বেগজনক

সাধারণ নির্বাচনে, ১৯ এপ্রিল প্রথম দফার ভোট নেওয়া হল—২১টি রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে অবস্থিত লোকসভার ১০২টি আসনে এবং অরুণাচল প্রদেশ ও সিকিম রাজ্য বিধানসভার জন্য। বিশদ

24th  April, 2024
অবাস্তব দাবি

লক্ষ্যে পৌঁছতে হলে স্বপ্ন দেখতে হয়। প্রায় প্রত্যেকের জীবনে ছোটবেলায় শোনা এই কথাটাকে শিরোধার্য করে অনেকে স্বপ্ন সত্যি করে দেখায়। আবার অনেকেই তা পারে না। কিন্তু স্বপ্নকে সাকার করার চেষ্টা আর গল্পের গোরু গাছে তোলা এক কথা নয়। বিশদ

23rd  April, 2024
আগাম অবাঞ্ছিত ভাবনা

নির্বাচনে লড়তে রাজনৈতিক দলগুলিকে বিপুল অর্থ খরচ করতে হয়। কিন্তু তারা টাকা পাবে কোত্থেকে? ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বা রোজগেরে ব্যক্তির মতো তো তার কোনও আয়ের উৎস নেই।
বিশদ

22nd  April, 2024
রং নিয়ে রং-বাজি!

রাষ্ট্রযন্ত্রের মাথায় বসে রং-বাজি শুরু করেছেন গেরুয়া শাসক! যে রং ত্যাগের প্রতীক হয়ে দেশের ত্রিবর্ণ রঞ্জিত পতাকায় জ্বলজ্বল করছে, যে রঙের বসন সাধু-সন্ন্যাসীদের আলাদা করে চিনিয়ে দেয়, সেই গেরুয়া রঙের যেন ঠিকাদারি নিয়েছে আরএসএস-বিজেপি। বিশদ

21st  April, 2024
বিরোধী দমনে এজেন্সি ‘অস্ত্র’!

বহু প্রতীক্ষিত চর্চিত লোকসভা ভোট শুরু হয়েছে শুক্রবার। এই ভোট শেষ হতে মে মাস গড়িয়ে যাবে। একদিকে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এনডিএ-র তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরার চেষ্টা, অন্যদিকে বিরোধীদের জোট ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের শাসন ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার লড়াইয়ের উত্তাপ যেন প্রবল দাবদাহকেও হার মানাচ্ছে।
বিশদ

20th  April, 2024
মানবসম্পদ সৃষ্টির ব্যর্থতা

জনসংখ্যা নিয়ে মত দু’রকম। একদল মানুষ একটি দেশে জনসংখ্যা কম রাখার পক্ষে। তাঁরা মনে করেন, স্বল্প সংখ্যক মানুষকে সহজেই পর্যাপ্ত ও উপযুক্ত মানের পরিষেবা ও স্বাচ্ছন্দ্য দেওয়া সম্ভব। অন্য পক্ষের বক্তব্য, বেশি জনসংখ্যা কোনোভাবেই অগ‍্রগতির অন্তরায় নয়, বরং অনেকাংশে সহায়ক। বিশদ

19th  April, 2024
অবশেষে আশার আলো

রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাত স্বাধীন ভারতের আদি সমস্যা। মোদিযুগে সেটা ভয়ংকর খারাপ জায়গায় পৌঁছেছে। সংঘাতের কেন্দ্রে একাধিক বিষয়।
বিশদ

18th  April, 2024
স্বখাত-সলিলে বিজেপি

শাসন ব্যবস্থার যে সংসদীয় গণতান্ত্রিক মডেল ভারত গ্রহণ করেছে, সেখানে বিভিন্ন স্বীকৃত রাজনৈতিক দল অংশ নিতে পারে। দলবহির্ভূত নাগরিকও প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে পারেন ‘নিদল’ প্রার্থী হিসেবে। বিশদ

17th  April, 2024
ব্যক্তিপুজো!

বিক্রির নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু গেরুয়া শিবিরের সবচেয়ে মূল্যবান ‘ম্যাজিক পণ্য’ যে নরেন্দ্র মোদি, আর একবার যেন তা বুঝিয়ে দিল বিজেপি। কেন একথা উঠছে? নির্বাচন এলে জাতীয়, আঞ্চলিক প্রায় সব দলই ইস্তাহার প্রকাশ করে। সেটাই দস্তুর। বাংলা নববর্ষের দিন, সংবিধানপ্রণেতা আম্বেদকরের জন্মদিনকে স্মরণে রেখে রবিবার সেই ইস্তাহার প্রকাশ করেছে দেশের শাসকগোষ্ঠী।
বিশদ

16th  April, 2024
শুরুর মুহূর্তেই অশুভ ইঙ্গিত

সাধারণ নির্বাচনের জন্য দেশজুড়ে ভোট নেওয়া হবে মোট সাত দফায়। প্রথম দফার ভোট গ্রহণের বাকি আর মাত্র তিনদিন। তামিলনাড়ু-সহ ১৭টি রাজ্য এবং জম্মু ও কাশ্মীরসহ চারটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি লোকসভা আসনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ১৯ এপ্রিল। উল্লেখ্য, এদিন পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১৬টি রাজ্যের কিয়দংশ আসনেই ভোট নেওয়া হবে।
বিশদ

15th  April, 2024
কণ্ঠস্বরে কীসের ইঙ্গিত?

ভোটের দিন যত এগিয়ে আসছে, হিন্দু ভাবাবেগ উস্কে দিতে তত বেলাগাম হয়ে উঠছেন নরেন্দ্র মোদি! এতদিন তবু দেখা গিয়েছে, হিন্দুধর্ম, তার সনাতনী ঐতিহ্য, রামমন্দিরের মতো বিষয়গুলিকে নিয়ে ভোটের প্রচার চালাচ্ছেন মোদি। বিশদ

14th  April, 2024
চোরাস্রোত

ভোট মানে জনমত যাচাই। আর সপ্তাহ খানেকের মধ্যে সেই জনমত যাচাই শুরু হয়ে যাবে গোটা দেশে। দেড় মাস ধরে এই যাচাইয়ের কাজ শেষ হলেই জানা যাবে, দিল্লির মসনদ এবার কার দখলে থাকবে। বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ জোট, নাকি বিরোধীদের ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের হাতে। বিশদ

13th  April, 2024
আদালতের দায়িত্ব বৃদ্ধি

প্রতিষ্ঠার তিনবছরের মধ্যে একটি কোম্পানি কোনও রাজনৈতিক দলকে আর্থিক অনুদান বা চাঁদা দিতে পারবে না। ভারতে এই নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে প্রায় চার দশক যাবৎ। কোম্পানির তরফে রাজনৈতিক দলগুলিকে চাঁদা প্রদানের নিষেধাজ্ঞা কিছু শর্তসাপেক্ষে তুলে দিতে ১৯৮৫ সালে সংসদে ধারা ২৯৩এ সংশোধন করা হয়। বিশদ

12th  April, 2024
দুর্নীতির শিকার রাজকোষ

সারা দেশে একটি আধুনিক কর ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার কথা শিল্প-বাণিজ্য মহল এবং অর্থনীতির পণ্ডিতরা কখনও অস্বীকার করেননি। তবে তাঁদের দাবি ছিল, এই সিস্টেম চালু করতে হবে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে।
বিশদ

11th  April, 2024
একনজরে
ভোট মরশুমে চোখ রাঙাচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত গরম। আজ, শুক্রবার, লোকসভার দ্বিতীয় দফার নির্বাচন। বৃহস্পতিবার আগামী পাঁচদিনের জন্য পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা, বিহার, ঝাড়খণ্ড, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, কর্ণাটক এবং উত্তরপ্রদেশের ...

বুধবার রাতে নদীয়ার কালীগঞ্জের বল্লভপাড়ায় দু’টি বাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে তিন যুবকের মর্মান্তিক মৃত্যু হল। বাইকের গতি এতটাই বেশি ছিল যে এক যুবক ছিটকে একটি টোটোর কাচ ভেঙে ঢুকে যান। ...

রক্তক্ষরণ আটকাতে পারবে কি সিপিএম? আটকানো যাবে কি বামের ভোট রামে যাওয়া? —মূলত এই দু’টি প্রশ্নই এখন আলোচনার কেন্দ্রে। ব্রিগেড ভরাতে পারলেও ভোটবাক্স ভরাতে পারবেন কি না, তা নিয়েই এখন চিন্তিত সিপিএমের বঙ্গ রাজনীতির কুশীলবরা। ...

আইপিএলে ইমপ্যাক্ট প্লেয়ারের নিয়ম নিয়ে আগেই মুখ খুলেছিলেন রোহিত শর্মা ও রিকি পন্টিং। এবার একই সুর শোনা গেল দিল্লি ক্যাপিটালসের অক্ষর প্যাটেলের ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৮৪- উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী, সেতার ও সুরবাহার বাদক ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁর জন্ম
১৮৯৭- বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালক নীতীন বসুর জন্ম
১৯২০- ভারতীয় গণিতবিদ শ্রীনিবাস রামানুজনের মৃত্যু
১৯২৪- সাহিত্যিক নারায়ণ সান্যালের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.৫০ টাকা ৮৪.৯৩ টাকা
পাউন্ড ১০১.৪৭ টাকা ১০৫.৯২ টাকা
ইউরো ৮৭.১৪ টাকা ৯১.১৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৭০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,০৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,৪৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৫৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া ৬/১৩ দিবা ৭/৪৭। অনুরাধা নক্ষত্র ৫৮/৪০ রাত্রি ৩/৪০। সূর্যোদয় ৫/১১/৩০, সূর্যাস্ত ৫/৫৭/২৪। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৪ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৪ গতে ১০/১৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৫ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৮ গতে ৮/৫৭ মধ্যে পুনঃ ২/৫৭ গতে ৩/৪১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া দিবা ৬/২৮। অনুরাধা নক্ষত্র রাত্রি ২/২৬। সূর্যোদয় ৫/১২, সূর্যাস্ত ৫/৫৯। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/১৫ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১১ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৭ গতে ১০/১১ মধ্যে। 
১৬ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: ২৪ রানে আউট আন্দ্রে রাসেল, কেকেআর ২০৩/৩ (১৫.৩ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

09:10:16 PM

আইপিএল: কেকেআর ১৯৭/২ (১৫ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

09:06:39 PM

আইপিএল: ৭৫ রানে আউট ফিলিপ সল্ট, কেকেআর ১৬৯/২ (১৩ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

08:57:06 PM

আইপিএল: কেকেআর ১৯০/২ (১৫ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

08:53:00 PM

আইপিএল: ৭১ রানে আউট সুনীল নারিন, কেকেআর ১৪৩/১ (১০.৫ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

08:45:38 PM

আইপিএল: ২৭ বলে হাফসেঞ্চুরি ফিলিপ সল্টের, কেকেআর ১১৮/০ (৯ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

08:33:07 PM