Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

দূর থেকে দুর্গা দর্শন 

করোনা বদলে দিয়েছে জীবনের অনেক কিছুই। বদলে দিয়েছে বহু মানুষের পেশা। করমর্দন আলিঙ্গনের দিনও শেষ। বদলে হাতজোড় করে নমস্কার। জীবনমরণের সমস্যা যেখানে, সেখানে ইচ্ছায় হোক বা অনিচ্ছায় সতর্কীকরণের বিধিনিষেধ মানতেই হবে সকলকে। দেবীপক্ষের শুরুও হয়ে গেছে। মণ্ডপে মণ্ডপে দেবী আরাধনার জন্য প্রস্তুতিপর্ব তুঙ্গে। এই উৎসবের মরশুমে করোনা বিধি না মানার প্রবণতা আমজনতার একাংশের মধ্যে মারাত্মকরকম বেড়ে যাওয়ায় করোনা সংক্রমণেও বাড়বাড়ন্ত। পুজোর সময়ে জনপ্লাবনের আশঙ্কা উদ্বেগ আরও বাড়াচ্ছে। তাই জনস্বাস্থ্য রক্ষার উদ্দেশ্যে পুজো প্রস্তুতির প্রায় শেষলগ্নে রাজ্যের প্রতিটি পুজো মণ্ডপকে ‘নো এন্ট্রি’ জোন করার লক্ষ্মণরেখা টেনে দিয়ে কলকাতা হাইকোর্ট নজিরবিহীন দৃষ্টান্ত স্থাপন করল। দর্শকদের মণ্ডপে ঢুকতে দিলে ভিড়ে ঠাসা জায়গায় মানুষের হুল্লোড়ে ব্যাধির প্রকোপ কয়েকগুণ বাড়ার আশঙ্কাটি অমূলক নয়। দূর থেকে তাই দুর্গা দর্শনের ব্যবস্থা। হাইকোর্ট বলেছে, ছোট পুজোর ক্ষেত্রে ৫ মিটার, বড় মণ্ডপের ক্ষেত্রে ১০ মিটার দূরে ব্যারিকেড লাগাতে হবে। বিধিসম্মত সতর্কীকরণ জুড়ে দিয়ে আরও বলা হয়েছে, রায় কতটা মানা হল সে ব্যাপারে হাইকোর্টে লক্ষ্মীপুজোর পর রিপোর্ট দেবে রাজ্য। পুজো প্রস্তুতির প্রায় শেষ মুহূর্তে তৃতীয়াতে দেওয়া এই রায়ের পর দুশ্চিন্তা বহুগুণ বেড়েছে পুজো উদ্যোক্তাদের। কারণ অলিতে-গলিতে যেসব পুজো হয়, বিশেষত উত্তর কলকাতার গলিতে কম জায়গার মধ্যে এমন অনেক পুজো হয় যেখানে এই রায় বাস্তবায়নের সমস্যা তাঁদের ভাবাচ্ছে। তাই আদালতের রায়কে মান্যতা দিয়েই ভিড় সামাল দেওয়ার বিকল্প উপায় খুঁজে বের করতে হবে পুজো উদ্যোক্তাদের। নিরুপায় হয়েই শেষমুহূর্তে তাই তাঁদের ভাবনায় বদল। হাতে আর সময়ও নেই। ভাবাচ্ছে অন্য আরও একটি বিষয়। মণ্ডপে দর্শনার্থীদের প্রবেশ আটকে না হয় সংক্রমণ রোখার চেষ্টা করা গেল। কিন্তু ব্যারিকেডের ওপারে? সেখানে কী হবে? মণ্ডপ ও আলোকসজ্জা দর্শনের জন্য রাস্তায় মানুষের ঢল নামলে তা আটকানো যাবে কীভাবে? এর জন্য পরিকাঠামো বা প্রয়োজনীয় সংখ্যক পুলিস কি আছে? ব্যারিকেডের বাইরে জমায়েত হলে তা কীভাবে সামাল দেবেন পুজো উদ্যোক্তারা? তাই আদালতের রায় বাস্তবায়নের জন্য পুলিসের কাজের পরিধি যেমন অনেকটাই বেড়ে গেল, তেমনি দুশ্চিন্তা বাড়ল আয়োজকদের। তাঁরা চাপে পড়লেন। একথা ঠিক, জনস্বার্থে নেওয়া আদালতের এই রায় কিন্তু মানতেই হবে। রায় কার্যকর করার জন্য রাজ্য প্রশাসন ও পুলিসের তরফে যতটা সক্রিয়তা দরকার
ঠিক ততটাই জরুরি নাগরিক সচেতনতা। সুরক্ষাবিধি মেনে ভিড়
এড়িয়ে চলার চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে হবে দর্শনার্থীদের। বিষয়টিকে
চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়ে উৎসবপ্রেমী মানুষ কি পারবে ‘আত্মঘাতী বাঙালি’র বদনাম ঘোচাতে? লক্ষ্য হোক সেটাই।
করোনা সংক্রমণ রুখতে সতর্কতা প্রচারে রাজ্য প্রশাসন এতটুকু ত্রুটি রাখেনি। আগেই পুজো মণ্ডপের তিনদিক খোলা রেখে পুজো করার পরামর্শ দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যাতে একদিকে ভিড় জটলা না হয়। বলা হয়েছিল একসঙ্গে অনেক দর্শনার্থীকে মণ্ডপে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। ব্যাধির গ্রাস থেকে রক্ষা পেতে সতর্ক সংযত থেকে পুজো করার কথাও বলেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। সুরক্ষাবিধি বেঁধে দেওয়া হয়েছিল সরকারি তরফে। এসব করেও অসংখ্য মানুষকে বাগে আনা সম্ভব হয়নি। পুজোর আগেই তাঁদের অনেকেই এইসব সৎপরামর্শ উড়িয়ে দিয়েছেন। শুভবুদ্ধি না জাগায় তাঁরা আগের মতোই বেপরোয়া। করোনা সংক্রমণ বাড়ছে জেনেও তাঁরা নিজের এবং নিজ পরিবারের সুরক্ষার কথা একবারও ভাবছেন না, ভাবছেন না অন্যের কথাও। মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক জেনেও তা ছাড়াই দিব্যি ঘুরে বেড়াচ্ছেন যত্রতত্র। এখনও তাঁদের বোধোদয় হচ্ছে না, চূড়ান্ত দায়িত্বজ্ঞানহীনতার নজির রেখে তাঁরাই বিপদ বাড়িয়ে তুলছেন। তাই এখন দায়িত্বশীল নাগরিকের ভরসা আদালত। বলা যায়, আদালতের রায়ের জেরে সুফল তখনই পাওয়া যাবে যখন ওই শ্রেণীর মানুষের উৎসবের মজায় মাতোয়ারা হওয়ার বিপজ্জনক প্রবণতায় ছেদ পড়বে। না হলে আদালতের রায় কার্যকর করাটাই কঠিন হয়ে দাঁড়াতে পারে। রাস্তায় অসচেতন মানুষের ঢল নামলে শুধু মণ্ডপে প্রবেশ আটকে সংক্রমণ ঠেকানো কতটা সম্ভব হবে তা লাখ টাকার প্রশ্ন।
সকলেই জানে, আদালতের এই রায় জনস্বার্থে। এটাও জানা, নিয়মের বেড়াজালে অসংখ্য মানুষকে বেঁধে রাখার কাজটি একেবারেই সহজ নয়। এর জন্য যে পরিকাঠামো দরকার তা আছে কি? তাই রাজ্য প্রশাসন, চিকিৎসকদের সতর্কবাণী এবং আদালতের রায়ের পরও নাগরিকদের সম্বিত না ফিরলে বিপদ আছে। সেইকারণেই সংক্রমণের বৃদ্ধি রোখার শেষ ভরসা কিন্তু নাগরিক সচেতনতাই।
21st  October, 2020
উন্নতশির বাংলার অর্থনীতি

কোভিড সংক্রমণ ভারতীয় অর্থনীতিকে খাদের কিনারে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। লকডাউনের ফলে মাইনাস ২৩.৯ শতাংশের পতন প্রত্যক্ষ করেছে। এই রেকর্ড সঙ্কোচন থেকে অর্থনীতিকে উদ্ধার করা কতটা কঠিন তা অর্থনীতির পণ্ডিতরা জানেন। যে সরকার তার যে-কোনও রকম ব্যর্থতা অস্বীকার করতে কুণ্ঠিত, এমনকী লজ্জিত নয়, সেই সরকারের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনও অবশেষে অর্থনীতির হাড়ির হাল মেনে নিয়েছেন। বিশদ

শারদ শুভেচ্ছা 

জাতীয় সড়ক ধরে এগলে হালকা হাওয়ায় দুলতে থাকা কাশফুল চোখে পড়ছে। গ্রাম বাংলার আনাচে-কানাচে শিউলি ফুলের গন্ধ জানান দিচ্ছে দেবীপক্ষ শুরু হয়ে গেছে। সেই পুজো মণ্ডপ, সেই আলোর বাহার, সেই একচালা থেকে নানা বিহঙ্গে মায়ের রূপ।   বিশদ

23rd  October, 2020
কেবলই স্তুতি! 

 নানা দেশের স্বাস্থ্য পরিষেবার বেহাল দশাকে সামনে এনে দিয়েছে করোনা মহামারী। ভারতের স্বাস্থ্য পরিষেবার চিত্রটিও করুণ। করোনা সংক্রামিত সঙ্কটাপন্ন প্রতিটি রোগীর জন্য হাসপাতালে চিকিৎসার সুযোগ নেই। এই সুযোগ করে দিতে কেন্দ্রের সরকার ব্যর্থ হয়েছে। কারণ উপযুক্ত পরিকাঠামোর অভাব। নেই প্রয়োজনীয় সংখ্যক চিকিৎসক। বিশদ

22nd  October, 2020
এবার কি রাষ্ট্রপতি শাসনের জুজু! 

 শাসক এবং বিরোধীদল, সকলেরই এখন পাখির চোখ বাংলার ভোট। তাই উৎসবের আবহে ভোটের জন্য জমি তৈরির কাজও শুরু করে দিয়েছে রাজনৈতিক দলগুলি। শাসকদল তৃণমূল চাইছে ভোট ব্যাঙ্ক অক্ষত রেখে ফের ক্ষমতায় ফিরতে। আর বিরোধীরা, বিশেষত বিজেপি স্বপ্ন দেখছে বাংলা জয়ের। বিশদ

20th  October, 2020
‘সবকা’ নয়, ধনীদের বিকাশ 

ব্যক্তিগত অর্থ সম্পদে তাঁর নাকি বিন্দুমাত্র আসক্তি নেই। তিনি দেশবাসীর ‘সেবক’ হিসেবে নিজেকে প্রচারের আলোয় আনতে ভালোবাসেন। সেই তাঁর সরকারের ‘কল্যাণেই’ বিশ্ব ক্ষুধা সূচকের নিরিখে বাংলাদেশের চেয়েও নীচে নেমে গেল ভারত। ‘সবকা বিকাশ’ এমনই হল যে ধনী আরও ধনী হল। গরিব হল আরও গরিব। ‘আচ্ছে দিনের’ স্বপ্ন দেখানো প্রধানমন্ত্রী মোদির জমানায় ক্ষুধা সূচকে ১০৭টি দেশের মধ্যে ৯৪তম স্থানে ভারত।   বিশদ

19th  October, 2020
কোভিড নিয়ে রাজনীতি নয় 

তৃণমূল সরকারকে বেকায়দায় ফেলার মতো কোনও জুতসই ইস্যু বোধহয় এখন খুঁজে পাচ্ছে না বিরোধীরা। বিশেষত বিজেপি। সেভাবে তুলতে পারছে না অনুন্নয়নের অভিযোগ। রাজ্যে আইনশৃঙ্খলার অবনতির অভিযোগে যে সরব হবে সে উপায়ও প্রায় নেই। কারণ এই অভিযোগ করলেই এসে পড়বে বিজেপি শাসিত রাজ্য উত্তরপ্রদেশের প্রসঙ্গ।  
বিশদ

18th  October, 2020
সুরক্ষাবিধি মেনে পুজো 

পুজোর বাদ্যি বেজে গেল। ভার্চুয়ালি পুজোর উদ্বোধন পর্ব শুরু। করোনা সংক্রমণ বাঁচিয়ে সতর্কতার সঙ্গে পুজো করার পরামর্শ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সব ধর্ম সব মত একাকার হয়ে সম্প্রীতির বাতাবরণ তৈরি হয় বাঙালির এই সবচেয়ে বড় উৎসব দুর্গাপুজোয়। 
বিশদ

17th  October, 2020
অপরাধীদের স্বর্গরাজ্য! 

কুর্সি দখলের লড়াইয়ে যে কোনও ভোটারের ভোটই সমান মূল্যবান। সেক্ষেত্রে ধনী-দরিদ্র বা উচ্চবর্ণ-দলিত বিচার করাটা মূর্খামি। দক্ষ রাজনীতিবিদরা ভোটের আগে তাই কাউকেই চটাতে চান না। সে পথেই এখন হাঁটতে চাইছে গেরুয়া শিবির।  
বিশদ

16th  October, 2020
বাংলা পথ দেখাল 

দেশে অভাবী মানুষের সংখ্যা নেহাত কম নয়। খুব বেশি আগের ঘটনা নয়। দিল্লিতে অনাহারে অপুষ্টিতে মা ও শিশুসন্তানের মৃত্যুর ঘটনায় দেশবাসী চমকে উঠেছিল সেদিন। যা দেশের লজ্জা, শাসকের ব্যর্থতা। প্রতিটি দেশবাসীকে খাদ্যের সংস্থান করে দেওয়ার দায়িত্ব সরকারের।  
বিশদ

15th  October, 2020
প্যাঁচের প্যাকেজ 

দেশের অর্থনীতির হাল বেহাল হলেও ভবি ভোলবার নয়। এবার উৎসব মরশুমে অর্থনীতি চাঙ্গা করার যে দাওয়াই দিল মোদি সরকার তাতে অর্থনীতির পুনরুজ্জীবন আদৌ ঘটবে কি না সন্দেহ। প্যাকেজের নামে শর্তাবলি চাপানো ফেস্টিভ্যাল অফারে দেশের অধিকাংশ মানুষের, বিশেষত গরিব মানুষের কোনও লাভ হল না।  
বিশদ

14th  October, 2020
ড্যামেজ কন্ট্রোলের কৌশল 

একদিকে দলিত মহিলা নির্যাতন, অন্যদিকে কৃষি আইন—এই জোড়া ফলায় বিদ্ধ কেন্দ্রের শাসক শিবির। বিহার ভোটের আগে তাদের একেবারে বেসামাল অবস্থা। তবে ‘হ্যাঁ’ কে ‘না’ এবং ‘না’ কে ‘হ্যাঁ’ করতে পটু দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিলক্ষণ জানেন, দলিত বঞ্চনার ইস্যু এবং দেশজুড়ে কৃষক আন্দোলনের প্রভাব পড়তে পারে আসন্ন বিহার ভোটে।  
বিশদ

13th  October, 2020
ভুল পথে ভারতীয় রেল 

ভারতীয় রেলের আয়ের ৭০ শতাংশই আসে পণ্য পরিবহণ মাশুল থেকে। তাই মালগাড়ি চলাচলের বিষয়টিতেই অগ্রাধিকার কাম্য ছিল। উল্টে এটাই এদেশে সবচেয়ে অবহেলিত। ভারতীয় রেলের যে নেটওয়ার্ক ক্যাপাসিটি তার মাত্র ৩৩ শতাংশ এই ক্ষেত্র ব্যবহার করতে পারে।
বিশদ

12th  October, 2020
মূল্যবৃদ্ধি: দুশ্চিন্তা বাড়াচ্ছে 

দুবেলা দু’মুঠো অন্ন জোগাতে না পেরে মাত্র চার হাজার টাকার বিনিময়ে কন্যাসন্তানকে বিক্রি করে দিতে বাধ্য হলেন বাবা-মা। এই ঘটনাটি কোনও গল্পকথা নয়, বাস্তব সত্য। ঘরে ঘরে এমন ঘটনা না ঘটলেও অপরিকল্পিত লকডাউন আর করোনা ক্লিস্ট অর্থনীতির ধাক্কায় বিপর্যয় নেমে এসেছে বহু পরিবারে।  
বিশদ

11th  October, 2020
পুজো: উৎসব এবং চ্যালেঞ্জ 

ভারতে করোনা কাঁপুনি ধরিয়েছিল গত মার্চেই। দ্বিধাগ্রস্ত সরকার কয়েক ঘণ্টার নোটিসে সারা দেশে লকডাউন ঘোষণা করেছিল ২৫ মার্চ থেকে। আধুনিক ভারতের ইতিহাসে অভূতপূর্ব ওই নিষেধাজ্ঞা মোট চার দফায় ৩১ মে পর্যন্ত বলবৎ ছিল। লকডাউনের সওয়া দু’মাসেই ভারতের অর্থনীতির নাভিশ্বাস উঠে যাওয়ার জোগাড় হয়।  
বিশদ

10th  October, 2020
হল্লা ছাপিয়ে কৃষক স্বার্থ 

নতুন কৃষি আইন নিয়ে দেশজুড়ে বিক্ষোভ চরমে। এই আইনকে সামনে রেখে কৃষক শ্রেণীর বন্ধনমুক্তির ফানুস উড়িয়ে চলেছে মোদি সরকার। অন্যদিকে বিরোধীদের স্পষ্ট অভিযোগ, বাস্তবে কৃষকদের কর্পোরেট গোষ্ঠীর অধীনে নিয়ে যাওয়ার পাকা বন্দোবস্ত করা হচ্ছে। আগামী দিনে কৃষকের নিজের ইচ্ছা বলে কিছু থাকবে না। বিশদ

09th  October, 2020
পাশে থাকার বার্তা 

বাম জমানায় জঙ্গলমহল ছিল মাওবাদীদের মুক্তাঞ্চল। সেখানকার অনুন্নয়ন আর দারিদ্রের সুযোগকে কাজে লাগিয়ে আস্তানা গেড়ে দাপিয়ে বেড়াত মাওবাদীরা। আতঙ্কে দিন কাটত জঙ্গলমহলবাসীর।  বিশদ

08th  October, 2020
একনজরে
সংবাদদাতা, পতিরাম: ১৯৩৩ সালের ২৮ অক্টোবর। অবিভক্ত ভারতের হিলি স্টেশনে দার্জিলিং মেলে লুটপাট চালিয়েছিলেন স্বাধীনতা সংগ্রামীরা। দেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের কাজে লেগেছিল সেই ‘লুটের টাকা’।   ...

বংশপরম্পরায় আজও মহানায়ক উত্তমকুমারের বাড়ির লক্ষ্মী প্রতিমা তৈরি করে চলেছেন কুমোরটুলির একটি নির্দিষ্ট শিল্পী পরিবার। পটুয়াপাড়ার ৪০/১, বনমালি সরকার স্ট্রিটে মৃৎশিল্পী জয়ন্ত পালের ঘরে জোরকদমে ...

করোনা আবহেও লক্ষ্মীর আরাধনার বাজেটে খামতি পড়েনি। এমনকী বাইরে থেকে চাঁদা আদায়ও নয়। গ্রামবাসীরাই বছরভর মাটির ভাঁড়ে যে টাকা জমিয়েছেন, তাতেই হচ্ছে পুজোর আয়োজন। ...

‘দরওয়াজা বন্ধ’ করেই অনুশীলন করাতে পছন্দ করেন এটিকে মোহন বাগানের হেডস্যার আন্তোনিও লোপেজ হাবাস। গতবার সল্টলেক স্টেডিয়ামের সংলগ্ন প্র্যাকটিস মাঠে এরকমই চিত্র দেখা গিয়েছিল। এবার গোয়াতে আইএসএলের প্রস্তুতি নিচ্ছেন প্রণয়-প্রবীররা। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে মধ্যম ফল আশা করা যায়। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে নতুনত্ব আছে। কর্মরতদের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব স্ট্রোক দিবস
১৯৬৯: ইন্টারনেটের আগের স্তর আরপানেটের আবিষ্কার
১৯৭১: অস্ট্রেলিয় ক্রিকেটার ম্যাথু হেডের জন্ম
১৯৮১: অভিনেত্রী রীমা সেনের জন্ম
১৯৮৫: বক্সার বিজেন্দর সিংয়ের জন্ম
১৯৮৮: সমাজ সংস্কারক ও স্বাধীনতা সংগ্রামী কমলাদেবী চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯৯৯: ওড়িশায় ঘূর্ণিঝড়ে কমপক্ষে ১০ হাজার মানুষের মৃত্যু
২০০৫: দিল্লিতে পরপর তিনটি বিস্ফোরণে অন্তত ৬২জনের মৃত্যু  



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭২.৮৯ টাকা ৭৪.৬০ টাকা
পাউন্ড ৯৪.৪৭ টাকা ৯৭.৮৪ টাকা
ইউরো ৮৫.২৮ টাকা ৮৮.৪৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৫১,৮১০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৪৯,১৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪৯,৮৯০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৬২,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৬২,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১২ কার্তিক, ১৪২৭, বৃহস্পতিবার, ২৯ অক্টোবর ২০২০, ত্রয়োদশী ২৩/৫২ দিবা ৩/১৬। উত্তরভাদ্রপদ নক্ষত্র ১৫/৪১ দিবা ১২/০। সূর্যোদয় ৫/৪৩/১৬, সূর্যাস্ত ৪/৫৭/৩০। অমৃতযোগ দিবা ৭/১৩ মধ্যে পুনঃ ১/১৩ গতে ২/৪২ মধ্যে। রাত্রি ৫/৪৮ গতে ৯/১৩ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৬ গতে ৩/১০ মধ্যে পুনঃ ৪/১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ২/১০ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/২১ গতে ১২/৫৬ মধ্যে।
১২ কার্তিক, ১৪২৭, বৃহস্পতিবার, ২৯ অক্টোবর ২০২০, ত্রয়োদশী দিবা ৩/২১। উত্তরভাদ্রপদ নক্ষত্র দিবা ১/১২। সূর্যোদয় ৫/৪৪, সূর্যাস্ত ৪/৫৮। অমৃতযোগ দিবা ৭/১৮ মধ্যে ও ১/১১ গতে ২/৩৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৪৩ গতে ৯/১১ মধ্যে ও ১১/৪৬ গতে ৩/১৪ মধ্যে ও ৪/৬ গতে ৫/৪৫ মধ্যে। কালবেলা ২/১০ গতে ৪/৫৮ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/২১ গতে ১২/৫৭ মধ্যে।
১১ রবিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের দিনটি কেমন যাবে?  
মেষ: কর্মরতদের উপার্জনের ক্ষেত্রে কোনও বাধা নেই। বৃষ: শেয়ার বা ফাটকায় বিনিয়োগ ...বিশদ

04:29:40 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে  
বিশ্ব স্ট্রোক দিবস ১৯৬৯: ইন্টারনেটের আগের স্তর আরপানেটের আবিষ্কার ১৯৭১: অস্ট্রেলিয় ক্রিকেটার ...বিশদ

04:28:18 PM

আইপিএল: কেকেআর-কে ৬ উইকেটে হারাল সিএসকে 

11:14:20 PM

আইপিএল: চেন্নাই ১২১/৩ (১৫ ওভার) 

10:43:26 PM

আইপিএল: চেন্নাই ৮৮/১ (১১ ওভার) 

10:19:05 PM

আইপিএল: চেন্নাই ৩৭/০ (৫ ওভার) 

09:51:13 PM