Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

বাংলা পথ দেখাল 

দেশে অভাবী মানুষের সংখ্যা নেহাত কম নয়। খুব বেশি আগের ঘটনা নয়। দিল্লিতে অনাহারে অপুষ্টিতে মা ও শিশুসন্তানের মৃত্যুর ঘটনায় দেশবাসী চমকে উঠেছিল সেদিন। যা দেশের লজ্জা, শাসকের ব্যর্থতা। প্রতিটি দেশবাসীকে খাদ্যের সংস্থান করে দেওয়ার দায়িত্ব সরকারের। তাই অনাহারে কোনও মৃত্যুর ঘটনা ঘটলে তার দায় বর্তায় সরকারের উপরই। এই কারণেই সরকারের তরফে নেওয়া হয় খাদ্য সুরক্ষার ব্যবস্থা। কিন্তু আমাদের দেশে কেন্দ্র সরকারের যে জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা প্রকল্প চলছে তার আওতার বাইরে রয়েছেন এখনও অসংখ্য মানুষ। এই সুরক্ষা প্রকল্পের বাইরে থাকা সেই অসংখ্য গরিব মানুষের কথা সরকার ভাবেনি, বা ভাবার প্রয়োজন বোধ করেনি। তাই জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা প্রকল্পের আওতাভুক্ত সুবিধা প্রাপকের সংখ্যা প্রতি রাজ্যের জন্য নির্দিষ্ট করে রেখেছে কেন্দ্র। বছর গড়িয়েছে, বেড়েছে দেশ ও রাজ্যের জনসংখ্যা। এটা কেন্দ্র সরকারের অজানা নয়। জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে তাল রেখে রাজ্যগুলির জন্য ওই কোটা বাড়ানো উচিত ছিল। যা বাড়ায়নি কেন্দ্র। সকলের খাদ্য সুরক্ষার ব্যবস্থা করতে কেন্দ্রের এই ব্যর্থতা তখনই নজরে আসে যখন দেশে অনাহারে কোনও মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। দেশের শাসক এ ব্যাপারে উদাসীন থাকলেও হাত গুটিয়ে বসে থাকতে পারেননি এই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই কারণেই তিনি অন্যদের থেকে ব্যতিক্রমী। তাঁর সরকার মা-মাটি-মানুষের সরকার। তাই মানুষের জীবনধারণের স্বার্থেই বছর পাঁচেক আগে তিনি সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা প্রকল্পের বাইরে থাকা রাজ্যবাসীদের জন্যও নিজস্ব ভর্তুকিতে রেশনে খাদ্যসামগ্রী সরবরাহ করবে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। তাঁর এই সিদ্ধান্তে রাজ্যবাসী উপকৃত হচ্ছেন নিঃসন্দেহে। মুখ্যমন্ত্রীর এই সিদ্ধান্ত পথ দেখিয়েছে অন্য রাজ্যকেও। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জনস্বার্থে গৃহীত এই মানবিক সিদ্ধান্তের পর প্রথম দিকে মুখ ফেরালেও এবার দেশের একাধিক রাজ্য তাঁর দেখানো পথেই হাঁটতে বাধ্য হল। এখানেই তাঁর সাফল্য। এবারও তিনি প্রমাণ করলেন অন্য অনেক ক্ষেত্রের মতো এক্ষেত্রেও বাংলাই এগিয়ে।
জনস্বার্থে রাজ্য সরকারের নেওয়া অসংখ্য উন্নয়নমুখী ও জনকল্যাণমূলক সহায়তা প্রকল্পের সুবিধা ভোগ করছেন রাজ্যবাসী। রাজ্যে আর্থ-সামাজিক পরিস্থিতিও আগের তুলনায় অনেক বদলেছে। রাজ্যজুড়ে চলছে উন্নয়নমূলক নানা কর্মযজ্ঞ। কন্যাশ্রী, যুবশ্রী, সবুজসাথীর মতো একাধিক সহায়তা প্রকল্পে উপকৃত হচ্ছেন বহু মানুষ। কন্যাশ্রী আজ বিশ্ববন্দিত। মমতা জমানায় এই রাজ্যে অনাহারে মৃত্যুর ঘটনা কষ্টকল্পিত। অথচ এই রাজ্যেই বাম জমানায় রেশন ব্যবস্থা প্রায় ভেঙে পড়েছিল। রেশনসামগ্রী নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠা ছিল নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা। ফলে গ্রাহকদের রেশন নেওয়ার আগ্রহ কমে প্রায় তলানিতে ঠেকেছিল। সেদিন আর নেই। চিত্র বদলেছে। রেশন নেওয়ার আগ্রহ যে মানুষের মধ্যে উত্তরোত্তর বেড়েছে তা বর্তমানে রেশনের দোকানের সামনে গ্রাহকদের লম্বা লাইনই প্রমাণ করে দিচ্ছে। রেশনে খাদ্য পাওয়ার চাহিদা বেড়েছে। দুর্নীতি রোধ করে ঘুঘুর বাসা ভেঙে এই কাজটি করা একদিনে সম্ভব নয়। এখনও যেটুকু ত্রুটিবিচ্যুতি থেকে গেছে তা দূর করতে হবে। মুখ্যমন্ত্রীর কড়া হুঁশিয়ারি, রেশন নিয়ে দুর্নীতি তিনি বরদাস্ত করবেন না। রেশন ব্যবস্থাকে সম্পূর্ণ দুর্নীতি মুক্ত করতে পারলে বহু মানুষের আশীর্বাদ তিনি পাবেন। অবশ্য সে চেষ্টায় তিনি কোনও ত্রুটি রাখেননি। করোনাকালে মানুষ যখন বাঁচার লড়াই চালাচ্ছে তখন মুখ্যমন্ত্রী বিনা পয়সায় রেশন দেওয়ার ব্যবস্থা চালু রেখে বহু মানুষের মুখে হাসি ফুটিয়েছেন। অস্বীকার করার উপায় নেই তাঁর এই সহৃদয় উদ্যোগে বহু মানুষ প্রাণে বেঁচেছেন। তাঁদের অভুক্ত থাকতে হয়নি। অবশ্যই এ এক অনন্য দৃষ্টান্ত। যে কোনও দায়িত্বশীল সরকারের এটা অবশ্য করণীয়। যা করেছেন তিনি। করোনা সঙ্কটে দেশজুড়ে রেশন থেকে খাদ্য নেওয়ার চাহিদা বাড়লেও কেন্দ্র সরকার রাজ্যগুলির কোটা বাড়িয়ে সহযোগিতা করেনি। কিন্তু কেন্দ্রের ভরসায় না থেকে পশ্চিমবঙ্গে রাজ্য সরকারের নিজস্ব খাদ্য সুরক্ষা প্রকল্পে আগামী জুন মাস পর্যন্ত বিনা পয়সায় চাল-গম দেওয়া হবে বলে মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেছেন। রেশনে খাদ্য পাওয়ার চাহিদা বাড়ায় কেন্দ্র যখন রাজ্যগুলিকে গরিব মানুষের জন্য পৃথক রেশন প্রকল্প চালু করার পরামর্শ দিচ্ছে তখন এরাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী সব মানুষের চাহিদাপূরণের চেষ্টা করার নজির রাখলেন। এই কারণেই তিনি সাধারণ মানুষের অতি কাছের মানুষ হয়ে উঠতে পেরেছেন।
বিক্ষিপ্ত কিছু অভিযোগ থাকলেও মমতা সরকারের রেশন নীতি অনেকাংশেই সফল। পড়শি একাধিক রাজ্যও তাই মমতার দেখানো রেশন নীতির পথেই হাঁটছে। বলা যায়, বাংলা এক্ষেত্রেও পথ দেখাল। এর জন্য কৃতিত্ব দাবি করতেই পারে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। 
15th  October, 2020
উন্নতশির বাংলার অর্থনীতি

কোভিড সংক্রমণ ভারতীয় অর্থনীতিকে খাদের কিনারে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। লকডাউনের ফলে মাইনাস ২৩.৯ শতাংশের পতন প্রত্যক্ষ করেছে। এই রেকর্ড সঙ্কোচন থেকে অর্থনীতিকে উদ্ধার করা কতটা কঠিন তা অর্থনীতির পণ্ডিতরা জানেন। যে সরকার তার যে-কোনও রকম ব্যর্থতা অস্বীকার করতে কুণ্ঠিত, এমনকী লজ্জিত নয়, সেই সরকারের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনও অবশেষে অর্থনীতির হাড়ির হাল মেনে নিয়েছেন। বিশদ

শারদ শুভেচ্ছা 

জাতীয় সড়ক ধরে এগলে হালকা হাওয়ায় দুলতে থাকা কাশফুল চোখে পড়ছে। গ্রাম বাংলার আনাচে-কানাচে শিউলি ফুলের গন্ধ জানান দিচ্ছে দেবীপক্ষ শুরু হয়ে গেছে। সেই পুজো মণ্ডপ, সেই আলোর বাহার, সেই একচালা থেকে নানা বিহঙ্গে মায়ের রূপ।   বিশদ

23rd  October, 2020
কেবলই স্তুতি! 

 নানা দেশের স্বাস্থ্য পরিষেবার বেহাল দশাকে সামনে এনে দিয়েছে করোনা মহামারী। ভারতের স্বাস্থ্য পরিষেবার চিত্রটিও করুণ। করোনা সংক্রামিত সঙ্কটাপন্ন প্রতিটি রোগীর জন্য হাসপাতালে চিকিৎসার সুযোগ নেই। এই সুযোগ করে দিতে কেন্দ্রের সরকার ব্যর্থ হয়েছে। কারণ উপযুক্ত পরিকাঠামোর অভাব। নেই প্রয়োজনীয় সংখ্যক চিকিৎসক। বিশদ

22nd  October, 2020
দূর থেকে দুর্গা দর্শন 

করোনা বদলে দিয়েছে জীবনের অনেক কিছুই। বদলে দিয়েছে বহু মানুষের পেশা। করমর্দন আলিঙ্গনের দিনও শেষ। বদলে হাতজোড় করে নমস্কার। জীবনমরণের সমস্যা যেখানে, সেখানে ইচ্ছায় হোক বা অনিচ্ছায় সতর্কীকরণের বিধিনিষেধ মানতেই হবে সকলকে। দেবীপক্ষের শুরুও হয়ে গেছে। মণ্ডপে মণ্ডপে দেবী আরাধনার জন্য প্রস্তুতিপর্ব তুঙ্গে। বিশদ

21st  October, 2020
এবার কি রাষ্ট্রপতি শাসনের জুজু! 

 শাসক এবং বিরোধীদল, সকলেরই এখন পাখির চোখ বাংলার ভোট। তাই উৎসবের আবহে ভোটের জন্য জমি তৈরির কাজও শুরু করে দিয়েছে রাজনৈতিক দলগুলি। শাসকদল তৃণমূল চাইছে ভোট ব্যাঙ্ক অক্ষত রেখে ফের ক্ষমতায় ফিরতে। আর বিরোধীরা, বিশেষত বিজেপি স্বপ্ন দেখছে বাংলা জয়ের। বিশদ

20th  October, 2020
‘সবকা’ নয়, ধনীদের বিকাশ 

ব্যক্তিগত অর্থ সম্পদে তাঁর নাকি বিন্দুমাত্র আসক্তি নেই। তিনি দেশবাসীর ‘সেবক’ হিসেবে নিজেকে প্রচারের আলোয় আনতে ভালোবাসেন। সেই তাঁর সরকারের ‘কল্যাণেই’ বিশ্ব ক্ষুধা সূচকের নিরিখে বাংলাদেশের চেয়েও নীচে নেমে গেল ভারত। ‘সবকা বিকাশ’ এমনই হল যে ধনী আরও ধনী হল। গরিব হল আরও গরিব। ‘আচ্ছে দিনের’ স্বপ্ন দেখানো প্রধানমন্ত্রী মোদির জমানায় ক্ষুধা সূচকে ১০৭টি দেশের মধ্যে ৯৪তম স্থানে ভারত।   বিশদ

19th  October, 2020
কোভিড নিয়ে রাজনীতি নয় 

তৃণমূল সরকারকে বেকায়দায় ফেলার মতো কোনও জুতসই ইস্যু বোধহয় এখন খুঁজে পাচ্ছে না বিরোধীরা। বিশেষত বিজেপি। সেভাবে তুলতে পারছে না অনুন্নয়নের অভিযোগ। রাজ্যে আইনশৃঙ্খলার অবনতির অভিযোগে যে সরব হবে সে উপায়ও প্রায় নেই। কারণ এই অভিযোগ করলেই এসে পড়বে বিজেপি শাসিত রাজ্য উত্তরপ্রদেশের প্রসঙ্গ।  
বিশদ

18th  October, 2020
সুরক্ষাবিধি মেনে পুজো 

পুজোর বাদ্যি বেজে গেল। ভার্চুয়ালি পুজোর উদ্বোধন পর্ব শুরু। করোনা সংক্রমণ বাঁচিয়ে সতর্কতার সঙ্গে পুজো করার পরামর্শ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সব ধর্ম সব মত একাকার হয়ে সম্প্রীতির বাতাবরণ তৈরি হয় বাঙালির এই সবচেয়ে বড় উৎসব দুর্গাপুজোয়। 
বিশদ

17th  October, 2020
অপরাধীদের স্বর্গরাজ্য! 

কুর্সি দখলের লড়াইয়ে যে কোনও ভোটারের ভোটই সমান মূল্যবান। সেক্ষেত্রে ধনী-দরিদ্র বা উচ্চবর্ণ-দলিত বিচার করাটা মূর্খামি। দক্ষ রাজনীতিবিদরা ভোটের আগে তাই কাউকেই চটাতে চান না। সে পথেই এখন হাঁটতে চাইছে গেরুয়া শিবির।  
বিশদ

16th  October, 2020
প্যাঁচের প্যাকেজ 

দেশের অর্থনীতির হাল বেহাল হলেও ভবি ভোলবার নয়। এবার উৎসব মরশুমে অর্থনীতি চাঙ্গা করার যে দাওয়াই দিল মোদি সরকার তাতে অর্থনীতির পুনরুজ্জীবন আদৌ ঘটবে কি না সন্দেহ। প্যাকেজের নামে শর্তাবলি চাপানো ফেস্টিভ্যাল অফারে দেশের অধিকাংশ মানুষের, বিশেষত গরিব মানুষের কোনও লাভ হল না।  
বিশদ

14th  October, 2020
ড্যামেজ কন্ট্রোলের কৌশল 

একদিকে দলিত মহিলা নির্যাতন, অন্যদিকে কৃষি আইন—এই জোড়া ফলায় বিদ্ধ কেন্দ্রের শাসক শিবির। বিহার ভোটের আগে তাদের একেবারে বেসামাল অবস্থা। তবে ‘হ্যাঁ’ কে ‘না’ এবং ‘না’ কে ‘হ্যাঁ’ করতে পটু দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিলক্ষণ জানেন, দলিত বঞ্চনার ইস্যু এবং দেশজুড়ে কৃষক আন্দোলনের প্রভাব পড়তে পারে আসন্ন বিহার ভোটে।  
বিশদ

13th  October, 2020
ভুল পথে ভারতীয় রেল 

ভারতীয় রেলের আয়ের ৭০ শতাংশই আসে পণ্য পরিবহণ মাশুল থেকে। তাই মালগাড়ি চলাচলের বিষয়টিতেই অগ্রাধিকার কাম্য ছিল। উল্টে এটাই এদেশে সবচেয়ে অবহেলিত। ভারতীয় রেলের যে নেটওয়ার্ক ক্যাপাসিটি তার মাত্র ৩৩ শতাংশ এই ক্ষেত্র ব্যবহার করতে পারে।
বিশদ

12th  October, 2020
মূল্যবৃদ্ধি: দুশ্চিন্তা বাড়াচ্ছে 

দুবেলা দু’মুঠো অন্ন জোগাতে না পেরে মাত্র চার হাজার টাকার বিনিময়ে কন্যাসন্তানকে বিক্রি করে দিতে বাধ্য হলেন বাবা-মা। এই ঘটনাটি কোনও গল্পকথা নয়, বাস্তব সত্য। ঘরে ঘরে এমন ঘটনা না ঘটলেও অপরিকল্পিত লকডাউন আর করোনা ক্লিস্ট অর্থনীতির ধাক্কায় বিপর্যয় নেমে এসেছে বহু পরিবারে।  
বিশদ

11th  October, 2020
পুজো: উৎসব এবং চ্যালেঞ্জ 

ভারতে করোনা কাঁপুনি ধরিয়েছিল গত মার্চেই। দ্বিধাগ্রস্ত সরকার কয়েক ঘণ্টার নোটিসে সারা দেশে লকডাউন ঘোষণা করেছিল ২৫ মার্চ থেকে। আধুনিক ভারতের ইতিহাসে অভূতপূর্ব ওই নিষেধাজ্ঞা মোট চার দফায় ৩১ মে পর্যন্ত বলবৎ ছিল। লকডাউনের সওয়া দু’মাসেই ভারতের অর্থনীতির নাভিশ্বাস উঠে যাওয়ার জোগাড় হয়।  
বিশদ

10th  October, 2020
হল্লা ছাপিয়ে কৃষক স্বার্থ 

নতুন কৃষি আইন নিয়ে দেশজুড়ে বিক্ষোভ চরমে। এই আইনকে সামনে রেখে কৃষক শ্রেণীর বন্ধনমুক্তির ফানুস উড়িয়ে চলেছে মোদি সরকার। অন্যদিকে বিরোধীদের স্পষ্ট অভিযোগ, বাস্তবে কৃষকদের কর্পোরেট গোষ্ঠীর অধীনে নিয়ে যাওয়ার পাকা বন্দোবস্ত করা হচ্ছে। আগামী দিনে কৃষকের নিজের ইচ্ছা বলে কিছু থাকবে না। বিশদ

09th  October, 2020
পাশে থাকার বার্তা 

বাম জমানায় জঙ্গলমহল ছিল মাওবাদীদের মুক্তাঞ্চল। সেখানকার অনুন্নয়ন আর দারিদ্রের সুযোগকে কাজে লাগিয়ে আস্তানা গেড়ে দাপিয়ে বেড়াত মাওবাদীরা। আতঙ্কে দিন কাটত জঙ্গলমহলবাসীর।  বিশদ

08th  October, 2020
একনজরে
করোনা আবহেও লক্ষ্মীর আরাধনার বাজেটে খামতি পড়েনি। এমনকী বাইরে থেকে চাঁদা আদায়ও নয়। গ্রামবাসীরাই বছরভর মাটির ভাঁড়ে যে টাকা জমিয়েছেন, তাতেই হচ্ছে পুজোর আয়োজন। ...

সংবাদদাতা, পতিরাম: ১৯৩৩ সালের ২৮ অক্টোবর। অবিভক্ত ভারতের হিলি স্টেশনে দার্জিলিং মেলে লুটপাট চালিয়েছিলেন স্বাধীনতা সংগ্রামীরা। দেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের কাজে লেগেছিল সেই ‘লুটের টাকা’।   ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, তমলুক: ভুয়ো ভাউচার ছাপিয়ে ময়নার শ্রীকণ্ঠা সমবায় কৃষি উন্নয়ন সমিতি থেকে প্রায় ১৩ লক্ষ টাকা আত্মসাৎতের অভিযোগ উঠল সমিতির ম্যানেজারের বিরুদ্ধে। গত ১৭ অক্টোবর সমবায় সমিতির সম্পাদক সুবোধচন্দ্র মাইতি ম্যানেজার সোমনাথ দাসের বিরুদ্ধে ময়না থানায় এফআইআর করেছেন।   ...

ট্যুইটারে লাদাখকে চীনের অংশ হিসেবে দেখানো হচ্ছে। এনিয়ে ভারতের যৌথ সংসদীয় কমিটির প্রশ্নের মুখে ট্যুইটার ইন্ডিয়া। তাদের তরফে বিষয়টি নিয়ে এই মাইক্রোব্লগিং সাইট কর্তৃপক্ষের কাছে কৈফিয়ত তলব করা হয়। যার উত্তরে সংশ্লিষ্ট কমিটিকে ট্যুইটার ইন্ডিয়া জানিয়েছে, এ ব্যাপারে তারা ভারতের ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে মধ্যম ফল আশা করা যায়। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে নতুনত্ব আছে। কর্মরতদের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব স্ট্রোক দিবস
১৯৬৯: ইন্টারনেটের আগের স্তর আরপানেটের আবিষ্কার
১৯৭১: অস্ট্রেলিয় ক্রিকেটার ম্যাথু হেডের জন্ম
১৯৮১: অভিনেত্রী রীমা সেনের জন্ম
১৯৮৫: বক্সার বিজেন্দর সিংয়ের জন্ম
১৯৮৮: সমাজ সংস্কারক ও স্বাধীনতা সংগ্রামী কমলাদেবী চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯৯৯: ওড়িশায় ঘূর্ণিঝড়ে কমপক্ষে ১০ হাজার মানুষের মৃত্যু
২০০৫: দিল্লিতে পরপর তিনটি বিস্ফোরণে অন্তত ৬২জনের মৃত্যু  



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭২.৮৯ টাকা ৭৪.৬০ টাকা
পাউন্ড ৯৪.৪৭ টাকা ৯৭.৮৪ টাকা
ইউরো ৮৫.২৮ টাকা ৮৮.৪৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৫১,৮১০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৪৯,১৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪৯,৮৯০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৬২,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৬২,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১২ কার্তিক, ১৪২৭, বৃহস্পতিবার, ২৯ অক্টোবর ২০২০, ত্রয়োদশী ২৩/৫২ দিবা ৩/১৬। উত্তরভাদ্রপদ নক্ষত্র ১৫/৪১ দিবা ১২/০। সূর্যোদয় ৫/৪৩/১৬, সূর্যাস্ত ৪/৫৭/৩০। অমৃতযোগ দিবা ৭/১৩ মধ্যে পুনঃ ১/১৩ গতে ২/৪২ মধ্যে। রাত্রি ৫/৪৮ গতে ৯/১৩ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৬ গতে ৩/১০ মধ্যে পুনঃ ৪/১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ২/১০ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/২১ গতে ১২/৫৬ মধ্যে।
১২ কার্তিক, ১৪২৭, বৃহস্পতিবার, ২৯ অক্টোবর ২০২০, ত্রয়োদশী দিবা ৩/২১। উত্তরভাদ্রপদ নক্ষত্র দিবা ১/১২। সূর্যোদয় ৫/৪৪, সূর্যাস্ত ৪/৫৮। অমৃতযোগ দিবা ৭/১৮ মধ্যে ও ১/১১ গতে ২/৩৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৪৩ গতে ৯/১১ মধ্যে ও ১১/৪৬ গতে ৩/১৪ মধ্যে ও ৪/৬ গতে ৫/৪৫ মধ্যে। কালবেলা ২/১০ গতে ৪/৫৮ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/২১ গতে ১২/৫৭ মধ্যে।
১১ রবিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের দিনটি কেমন যাবে?  
মেষ: কর্মরতদের উপার্জনের ক্ষেত্রে কোনও বাধা নেই। বৃষ: শেয়ার বা ফাটকায় বিনিয়োগ ...বিশদ

04:29:40 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে  
বিশ্ব স্ট্রোক দিবস ১৯৬৯: ইন্টারনেটের আগের স্তর আরপানেটের আবিষ্কার ১৯৭১: অস্ট্রেলিয় ক্রিকেটার ...বিশদ

04:28:18 PM

আইপিএল: কেকেআর-কে ৬ উইকেটে হারাল সিএসকে 

11:14:20 PM

আইপিএল: চেন্নাই ১২১/৩ (১৫ ওভার) 

10:43:26 PM

আইপিএল: চেন্নাই ৮৮/১ (১১ ওভার) 

10:19:05 PM

আইপিএল: চেন্নাই ৩৭/০ (৫ ওভার) 

09:51:13 PM