উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে মধ্যম ফল আশা করা যায়। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে নতুনত্ব আছে। কর্মরতদের ... বিশদ
এনকাউন্টার প্রসঙ্গে আইজি বিজয় কুমার বলেন, ওই এলাকায় কয়েকজন জঙ্গি লুকিয়ে রয়েছে বলে গোয়েন্দা সূত্রে খবর মেলে। তার ভিত্তিতে শ্রীনগর পুলিস, বদগাঁও পুলিস এবং সিআরপিএফের যৌথবাহিনী সংশ্লিষ্ট এলাকা ঘিরে তল্লাশি শুরু করে। তল্লাশি চলার সময় জঙ্গিরা হঠাৎই বাহিনীকে লক্ষ্য করে গুলি ছুঁড়তে থাকে। পাল্টা জবাব দেয় যৌথবাহিনীও। এর ফলে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় দু’পক্ষের মধ্যে তুমুল গুলির লড়াই শুরু হয়। এরপর বুধবার সকালে দুই জঙ্গির দেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই তাদের চিহ্নিত করেছেন প্রশাসনিক আধিকারিকরা। জানা গিয়েছে, এক জঙ্গির নাম ইলিয়াস। সে পাকিস্তানের নাগরিক। হত আর এক জঙ্গি হল পুলওয়ামার বাসিন্দা জাভিদ আহমেদ। বেশ কয়েকটি নাশকতার ঘটনায় পাকিস্তানি জঙ্গি ইলিয়াস জড়িত বলে অনুমান পুলিসের।
এদিকে, চলতি বছরে এনকাউন্টার চলার সময় বেশ কয়েকজন জঙ্গি আত্মসমর্পণ করেছে। আইজি বিজয় কুমার বলেন, চলতি বছরে কাশ্মীরে এনকাউন্টার চলার সময় আট জন জঙ্গি আত্মসমর্পণ করেছে। এর মধ্যে শুধু অক্টোবরেই পাঁচ জন। এনকাউন্টারের সময় এত সংখ্যক জঙ্গিদের আত্মসমর্পণের ঘটনা বেশ ভালো ইঙ্গিত বলে মত আইজির। একই সঙ্গে, এখনও যারা বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে, তাদেরও বন্দুক ছেড়ে জীবনের মূলস্রোতে ফিরে আসার আর্জি জানিয়েছেন তিনি।
বিগত কয়েক মাসে শ্রীনগর ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকায় বেশ কয়েকটি এনকাউন্টার হয়েছে। সার্বিকভাবে জঙ্গি দমনে ভালোই সাফল্য পেয়েছে জম্মু-কাশ্মীর প্রশাসন। এর জন্যই গোয়েন্দাদের তথ্য এবং স্থানীয় স্তরের যোগাযোগকেই অন্যতম কারণ বলে উল্লেখ করেছেন আইজি। বিজয় কুমার বলেন, গোয়েন্দাদের তথ্য ও প্রযুক্তিগত সহায়তার ফলে জঙ্গিদের কার্যকলাপের উপর নজর রাখা সম্ভব হচ্ছে।