Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

হল্লা ছাপিয়ে কৃষক স্বার্থ 

নতুন কৃষি আইন নিয়ে দেশজুড়ে বিক্ষোভ চরমে। এই আইনকে সামনে রেখে কৃষক শ্রেণীর বন্ধনমুক্তির ফানুস উড়িয়ে চলেছে মোদি সরকার। অন্যদিকে বিরোধীদের স্পষ্ট অভিযোগ, বাস্তবে কৃষকদের কর্পোরেট গোষ্ঠীর অধীনে নিয়ে যাওয়ার পাকা বন্দোবস্ত করা হচ্ছে। আগামী দিনে কৃষকের নিজের ইচ্ছা বলে কিছু থাকবে না। কৃষকরা কী চাষ করবেন, কতটা চাষ করবেন, ফসল কী দামে এবং কোথায় বেচবেন—ঘুর পথে তা কর্পোরেটরাই ঠিক করে দেবে। কৃষকদের
ন্যূনতম সহায়ক মূল্য বা এমএসপির বেশি পাইয়ে দেওয়ার ব্যবস্থাটা আল্টিমেটলি এক ‘জুমলা’ বা ধাপ্পায় পরিণত হবে। ফড়ে-দালাল খেদানোর নামে এগ্রিকালচার সেক্টরে কর্পোরেটের পত্তন হবে। এই কীর্তির জন্য বিজেপির নাম লেখা থাকবে ভারতের কৃষির ইতিহাসে।
সব মিলিয়ে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে দেশ। করোনাকাল-সহ বারবার বড় বিপদে বন্ধুর ভূমিকা পালন করেছেন যে কৃষকরা, তাঁদেরকেই আজ সবচেয়ে বেশি অসহায় ও উদ্বিগ্ন দেখাচ্ছে।
তবে, এ নিয়ে শুধু হল্লা করে কাটিয়ে দেওয়ার রাস্তা নেয়নি পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল সরকার। খরিফ মরশুমে ফসল, বিশেষ করে ধান বিক্রিটাই এই মুহূর্তে বাংলার অর্থনীতির প্রধান বিষয়। রাজ্য সরকার সেই ধান সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে ন্যায্যমূল্যে কিনে নেওয়ার অভিযানে নামছে আগামী ২ নভেম্বর থেকে। মনে রাখতে হবে, এখানকার ৭১ লক্ষ ২৩ হাজার পরিবার সরাসরি কৃষির সঙ্গে যুক্ত। বাংলার কৃষকদের ৯৬ শতাংশই ছোট চাষি। বাম আমল থেকে ফড়েরাজ বাংলার জন্য এক নির্মম সত্য। সেই অব্যবস্থা রাতারাতি পাল্টানোও যায়নি। কৃষককে সুরাহা দেওয়ার জন্য গভর্নমেন্ট প্রোকিওরমেন্ট সিস্টেমের উপরেই জোর দেওয়া হয়েছে। ৫২ লক্ষ টন ধান কেনার জন্য প্রস্তুত হচ্ছে খাদ্যদপ্তর। সেন্ট্রালাইজড প্রোকিওরমেন্ট সেন্টার বা সিপিসির সংখ্যা বাড়ানো হচ্ছে। প্রস্তুত থাকছে সরাসরি ধান ক্রয় কেন্দ্রগুলি বা ডিপিসিও। বিশেষভাবে কাজে লাগানো হচ্ছে স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলির সঙ্ঘ ও মহাসঙ্ঘগুলিকে। করোনা পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যবিধি মেনেই এই বিপণন সম্পন্ন করার লক্ষ্য নিয়েছে সরকার। সরকারের এক ও একমাত্র লক্ষ্য—ফড়ে-দালালদের খপ্পর থেকে কৃষকদের বের করা এবং তাঁদের সর্বাধিক দাম পেতে সাহায্য করা।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ২০১১ সালে রাইটার্স দখল করেছিলেন কৃষকদের স্বার্থকে সামনে রেখে। বলেছিলেন, কৃষকদের আয় দ্রুত বৃদ্ধিই তাঁর লক্ষ্য। সেই লক্ষ্যকে আরও বিস্তৃত করার পুরস্কার হিসেবে ২০১৬ সালে পুনর্নির্বাচিত হয় তৃণমূল। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হিসেব দিয়েছেন, ২০১১ সালে বাংলার কৃষকের গড়পড়তা বার্ষিক আয় ছিল ৯১ হাজার টাকা। ২০১৮ সালে তা বেড়ে হয়েছে ২ লক্ষ ৯১ হাজার টাকা। এর জন্য এই সরকার অবশ্যই কৃতিত্ব দাবি করতে পারে।
বাংলায় আগামী বিধানসভা ভোটের অন্যতম প্রধান ইস্যু হয়ে উঠতে চলেছে এই কৃষি আইন। কৃষকরা আর কতদিন রাজনীতির পুতুল থাকবেন? কৃষকদের প্রকৃত মুক্তির পথ বের করতে হবে। তাঁদের ফসলের ন্যায্য দাম পাইয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। যে-কোনও পরিস্থিতিতে ন্যূনতম দাম দেওয়ার গ্যারান্টার হতে হবে সরকারকে। এজন্য দেশজুড়ে কৃষি পরিকাঠামোর উন্নতিতে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। প্রতিটি বড় গ্রাম এবং ছোট শহরের রাস্তাঘাট গাড়ি চলাচলের উপযোগী করতে হবে। যেসব অঞ্চলে বেশি ফসল হয় তার কাছাকাছি অঞ্চলে সরকারি উদ্যোগে বাজার তৈরি করতে হবে। হাজার হাজার নতুন বাজার দরকার। নিশ্চিত করতে হবে যে একজনও কৃষক কোনওভাবেই এমএসপির নীচে দাম পাবেন না। কৃষক এবং ক্রেতার মধ্যে বিবাদ মীমাংসায় কৃষক যেন কোনওভাবেই অসহায় বোধ না করেন। সবদিক থেকে কৃষকের সুবিচারটাই হতে হবে শেষকথা। তা না-হলে ভারতের কৃষি অর্থনীতি ভয়ানক বিপদের মধ্যে পড়ে যাবে। এই একুশ শতকেও ভারত বিশেষভাবে কৃষিনির্ভর। তাই কৃষির বিপন্নতা সামগ্রিকভাবে ভারতের অর্থনীতির সামনেই বড় প্রশ্নচিহ্ন ঝুলিয়ে দিতে পারে। একবগ্গা কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত নয়, রাজ্যগুলির সঙ্গে আগাম আলোচনার মাধ্যমেই কেন্দ্র একটি বাঞ্ছিত সর্বমান্য উপায় বের করতে পারে।
09th  October, 2020
উন্নতশির বাংলার অর্থনীতি

কোভিড সংক্রমণ ভারতীয় অর্থনীতিকে খাদের কিনারে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। লকডাউনের ফলে মাইনাস ২৩.৯ শতাংশের পতন প্রত্যক্ষ করেছে। এই রেকর্ড সঙ্কোচন থেকে অর্থনীতিকে উদ্ধার করা কতটা কঠিন তা অর্থনীতির পণ্ডিতরা জানেন। যে সরকার তার যে-কোনও রকম ব্যর্থতা অস্বীকার করতে কুণ্ঠিত, এমনকী লজ্জিত নয়, সেই সরকারের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনও অবশেষে অর্থনীতির হাড়ির হাল মেনে নিয়েছেন। বিশদ

শারদ শুভেচ্ছা 

জাতীয় সড়ক ধরে এগলে হালকা হাওয়ায় দুলতে থাকা কাশফুল চোখে পড়ছে। গ্রাম বাংলার আনাচে-কানাচে শিউলি ফুলের গন্ধ জানান দিচ্ছে দেবীপক্ষ শুরু হয়ে গেছে। সেই পুজো মণ্ডপ, সেই আলোর বাহার, সেই একচালা থেকে নানা বিহঙ্গে মায়ের রূপ।   বিশদ

23rd  October, 2020
কেবলই স্তুতি! 

 নানা দেশের স্বাস্থ্য পরিষেবার বেহাল দশাকে সামনে এনে দিয়েছে করোনা মহামারী। ভারতের স্বাস্থ্য পরিষেবার চিত্রটিও করুণ। করোনা সংক্রামিত সঙ্কটাপন্ন প্রতিটি রোগীর জন্য হাসপাতালে চিকিৎসার সুযোগ নেই। এই সুযোগ করে দিতে কেন্দ্রের সরকার ব্যর্থ হয়েছে। কারণ উপযুক্ত পরিকাঠামোর অভাব। নেই প্রয়োজনীয় সংখ্যক চিকিৎসক। বিশদ

22nd  October, 2020
দূর থেকে দুর্গা দর্শন 

করোনা বদলে দিয়েছে জীবনের অনেক কিছুই। বদলে দিয়েছে বহু মানুষের পেশা। করমর্দন আলিঙ্গনের দিনও শেষ। বদলে হাতজোড় করে নমস্কার। জীবনমরণের সমস্যা যেখানে, সেখানে ইচ্ছায় হোক বা অনিচ্ছায় সতর্কীকরণের বিধিনিষেধ মানতেই হবে সকলকে। দেবীপক্ষের শুরুও হয়ে গেছে। মণ্ডপে মণ্ডপে দেবী আরাধনার জন্য প্রস্তুতিপর্ব তুঙ্গে। বিশদ

21st  October, 2020
এবার কি রাষ্ট্রপতি শাসনের জুজু! 

 শাসক এবং বিরোধীদল, সকলেরই এখন পাখির চোখ বাংলার ভোট। তাই উৎসবের আবহে ভোটের জন্য জমি তৈরির কাজও শুরু করে দিয়েছে রাজনৈতিক দলগুলি। শাসকদল তৃণমূল চাইছে ভোট ব্যাঙ্ক অক্ষত রেখে ফের ক্ষমতায় ফিরতে। আর বিরোধীরা, বিশেষত বিজেপি স্বপ্ন দেখছে বাংলা জয়ের। বিশদ

20th  October, 2020
‘সবকা’ নয়, ধনীদের বিকাশ 

ব্যক্তিগত অর্থ সম্পদে তাঁর নাকি বিন্দুমাত্র আসক্তি নেই। তিনি দেশবাসীর ‘সেবক’ হিসেবে নিজেকে প্রচারের আলোয় আনতে ভালোবাসেন। সেই তাঁর সরকারের ‘কল্যাণেই’ বিশ্ব ক্ষুধা সূচকের নিরিখে বাংলাদেশের চেয়েও নীচে নেমে গেল ভারত। ‘সবকা বিকাশ’ এমনই হল যে ধনী আরও ধনী হল। গরিব হল আরও গরিব। ‘আচ্ছে দিনের’ স্বপ্ন দেখানো প্রধানমন্ত্রী মোদির জমানায় ক্ষুধা সূচকে ১০৭টি দেশের মধ্যে ৯৪তম স্থানে ভারত।   বিশদ

19th  October, 2020
কোভিড নিয়ে রাজনীতি নয় 

তৃণমূল সরকারকে বেকায়দায় ফেলার মতো কোনও জুতসই ইস্যু বোধহয় এখন খুঁজে পাচ্ছে না বিরোধীরা। বিশেষত বিজেপি। সেভাবে তুলতে পারছে না অনুন্নয়নের অভিযোগ। রাজ্যে আইনশৃঙ্খলার অবনতির অভিযোগে যে সরব হবে সে উপায়ও প্রায় নেই। কারণ এই অভিযোগ করলেই এসে পড়বে বিজেপি শাসিত রাজ্য উত্তরপ্রদেশের প্রসঙ্গ।  
বিশদ

18th  October, 2020
সুরক্ষাবিধি মেনে পুজো 

পুজোর বাদ্যি বেজে গেল। ভার্চুয়ালি পুজোর উদ্বোধন পর্ব শুরু। করোনা সংক্রমণ বাঁচিয়ে সতর্কতার সঙ্গে পুজো করার পরামর্শ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সব ধর্ম সব মত একাকার হয়ে সম্প্রীতির বাতাবরণ তৈরি হয় বাঙালির এই সবচেয়ে বড় উৎসব দুর্গাপুজোয়। 
বিশদ

17th  October, 2020
অপরাধীদের স্বর্গরাজ্য! 

কুর্সি দখলের লড়াইয়ে যে কোনও ভোটারের ভোটই সমান মূল্যবান। সেক্ষেত্রে ধনী-দরিদ্র বা উচ্চবর্ণ-দলিত বিচার করাটা মূর্খামি। দক্ষ রাজনীতিবিদরা ভোটের আগে তাই কাউকেই চটাতে চান না। সে পথেই এখন হাঁটতে চাইছে গেরুয়া শিবির।  
বিশদ

16th  October, 2020
বাংলা পথ দেখাল 

দেশে অভাবী মানুষের সংখ্যা নেহাত কম নয়। খুব বেশি আগের ঘটনা নয়। দিল্লিতে অনাহারে অপুষ্টিতে মা ও শিশুসন্তানের মৃত্যুর ঘটনায় দেশবাসী চমকে উঠেছিল সেদিন। যা দেশের লজ্জা, শাসকের ব্যর্থতা। প্রতিটি দেশবাসীকে খাদ্যের সংস্থান করে দেওয়ার দায়িত্ব সরকারের।  
বিশদ

15th  October, 2020
প্যাঁচের প্যাকেজ 

দেশের অর্থনীতির হাল বেহাল হলেও ভবি ভোলবার নয়। এবার উৎসব মরশুমে অর্থনীতি চাঙ্গা করার যে দাওয়াই দিল মোদি সরকার তাতে অর্থনীতির পুনরুজ্জীবন আদৌ ঘটবে কি না সন্দেহ। প্যাকেজের নামে শর্তাবলি চাপানো ফেস্টিভ্যাল অফারে দেশের অধিকাংশ মানুষের, বিশেষত গরিব মানুষের কোনও লাভ হল না।  
বিশদ

14th  October, 2020
ড্যামেজ কন্ট্রোলের কৌশল 

একদিকে দলিত মহিলা নির্যাতন, অন্যদিকে কৃষি আইন—এই জোড়া ফলায় বিদ্ধ কেন্দ্রের শাসক শিবির। বিহার ভোটের আগে তাদের একেবারে বেসামাল অবস্থা। তবে ‘হ্যাঁ’ কে ‘না’ এবং ‘না’ কে ‘হ্যাঁ’ করতে পটু দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিলক্ষণ জানেন, দলিত বঞ্চনার ইস্যু এবং দেশজুড়ে কৃষক আন্দোলনের প্রভাব পড়তে পারে আসন্ন বিহার ভোটে।  
বিশদ

13th  October, 2020
ভুল পথে ভারতীয় রেল 

ভারতীয় রেলের আয়ের ৭০ শতাংশই আসে পণ্য পরিবহণ মাশুল থেকে। তাই মালগাড়ি চলাচলের বিষয়টিতেই অগ্রাধিকার কাম্য ছিল। উল্টে এটাই এদেশে সবচেয়ে অবহেলিত। ভারতীয় রেলের যে নেটওয়ার্ক ক্যাপাসিটি তার মাত্র ৩৩ শতাংশ এই ক্ষেত্র ব্যবহার করতে পারে।
বিশদ

12th  October, 2020
মূল্যবৃদ্ধি: দুশ্চিন্তা বাড়াচ্ছে 

দুবেলা দু’মুঠো অন্ন জোগাতে না পেরে মাত্র চার হাজার টাকার বিনিময়ে কন্যাসন্তানকে বিক্রি করে দিতে বাধ্য হলেন বাবা-মা। এই ঘটনাটি কোনও গল্পকথা নয়, বাস্তব সত্য। ঘরে ঘরে এমন ঘটনা না ঘটলেও অপরিকল্পিত লকডাউন আর করোনা ক্লিস্ট অর্থনীতির ধাক্কায় বিপর্যয় নেমে এসেছে বহু পরিবারে।  
বিশদ

11th  October, 2020
পুজো: উৎসব এবং চ্যালেঞ্জ 

ভারতে করোনা কাঁপুনি ধরিয়েছিল গত মার্চেই। দ্বিধাগ্রস্ত সরকার কয়েক ঘণ্টার নোটিসে সারা দেশে লকডাউন ঘোষণা করেছিল ২৫ মার্চ থেকে। আধুনিক ভারতের ইতিহাসে অভূতপূর্ব ওই নিষেধাজ্ঞা মোট চার দফায় ৩১ মে পর্যন্ত বলবৎ ছিল। লকডাউনের সওয়া দু’মাসেই ভারতের অর্থনীতির নাভিশ্বাস উঠে যাওয়ার জোগাড় হয়।  
বিশদ

10th  October, 2020
পাশে থাকার বার্তা 

বাম জমানায় জঙ্গলমহল ছিল মাওবাদীদের মুক্তাঞ্চল। সেখানকার অনুন্নয়ন আর দারিদ্রের সুযোগকে কাজে লাগিয়ে আস্তানা গেড়ে দাপিয়ে বেড়াত মাওবাদীরা। আতঙ্কে দিন কাটত জঙ্গলমহলবাসীর।  বিশদ

08th  October, 2020
একনজরে
কাশ্মীর ইস্যুতে আন্তর্জাতিক মহল, বিশেষ করে দুই মুসলিম দেশের কাছে বড় ধাক্কা খেল পাকিস্তান। জম্মু ও কাশ্মীরের উপর থেকে ৩৭০ ধারা প্রত্যাহারের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে মঙ্গলবার ইরানে কালা দিবস পালন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ইমরান খানের সরকার। এমনকী, সৌদি আরবের রিয়াধেও সেই ...

‘দরওয়াজা বন্ধ’ করেই অনুশীলন করাতে পছন্দ করেন এটিকে মোহন বাগানের হেডস্যার আন্তোনিও লোপেজ হাবাস। গতবার সল্টলেক স্টেডিয়ামের সংলগ্ন প্র্যাকটিস মাঠে এরকমই চিত্র দেখা গিয়েছিল। এবার গোয়াতে আইএসএলের প্রস্তুতি নিচ্ছেন প্রণয়-প্রবীররা। ...

বংশপরম্পরায় আজও মহানায়ক উত্তমকুমারের বাড়ির লক্ষ্মী প্রতিমা তৈরি করে চলেছেন কুমোরটুলির একটি নির্দিষ্ট শিল্পী পরিবার। পটুয়াপাড়ার ৪০/১, বনমালি সরকার স্ট্রিটে মৃৎশিল্পী জয়ন্ত পালের ঘরে জোরকদমে ...

ট্যুইটারে লাদাখকে চীনের অংশ হিসেবে দেখানো হচ্ছে। এনিয়ে ভারতের যৌথ সংসদীয় কমিটির প্রশ্নের মুখে ট্যুইটার ইন্ডিয়া। তাদের তরফে বিষয়টি নিয়ে এই মাইক্রোব্লগিং সাইট কর্তৃপক্ষের কাছে কৈফিয়ত তলব করা হয়। যার উত্তরে সংশ্লিষ্ট কমিটিকে ট্যুইটার ইন্ডিয়া জানিয়েছে, এ ব্যাপারে তারা ভারতের ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে মধ্যম ফল আশা করা যায়। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে নতুনত্ব আছে। কর্মরতদের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব স্ট্রোক দিবস
১৯৬৯: ইন্টারনেটের আগের স্তর আরপানেটের আবিষ্কার
১৯৭১: অস্ট্রেলিয় ক্রিকেটার ম্যাথু হেডের জন্ম
১৯৮১: অভিনেত্রী রীমা সেনের জন্ম
১৯৮৫: বক্সার বিজেন্দর সিংয়ের জন্ম
১৯৮৮: সমাজ সংস্কারক ও স্বাধীনতা সংগ্রামী কমলাদেবী চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯৯৯: ওড়িশায় ঘূর্ণিঝড়ে কমপক্ষে ১০ হাজার মানুষের মৃত্যু
২০০৫: দিল্লিতে পরপর তিনটি বিস্ফোরণে অন্তত ৬২জনের মৃত্যু  



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭২.৮৯ টাকা ৭৪.৬০ টাকা
পাউন্ড ৯৪.৪৭ টাকা ৯৭.৮৪ টাকা
ইউরো ৮৫.২৮ টাকা ৮৮.৪৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৫১,৮১০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৪৯,১৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪৯,৮৯০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৬২,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৬২,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১২ কার্তিক, ১৪২৭, বৃহস্পতিবার, ২৯ অক্টোবর ২০২০, ত্রয়োদশী ২৩/৫২ দিবা ৩/১৬। উত্তরভাদ্রপদ নক্ষত্র ১৫/৪১ দিবা ১২/০। সূর্যোদয় ৫/৪৩/১৬, সূর্যাস্ত ৪/৫৭/৩০। অমৃতযোগ দিবা ৭/১৩ মধ্যে পুনঃ ১/১৩ গতে ২/৪২ মধ্যে। রাত্রি ৫/৪৮ গতে ৯/১৩ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৬ গতে ৩/১০ মধ্যে পুনঃ ৪/১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ২/১০ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/২১ গতে ১২/৫৬ মধ্যে।
১২ কার্তিক, ১৪২৭, বৃহস্পতিবার, ২৯ অক্টোবর ২০২০, ত্রয়োদশী দিবা ৩/২১। উত্তরভাদ্রপদ নক্ষত্র দিবা ১/১২। সূর্যোদয় ৫/৪৪, সূর্যাস্ত ৪/৫৮। অমৃতযোগ দিবা ৭/১৮ মধ্যে ও ১/১১ গতে ২/৩৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৪৩ গতে ৯/১১ মধ্যে ও ১১/৪৬ গতে ৩/১৪ মধ্যে ও ৪/৬ গতে ৫/৪৫ মধ্যে। কালবেলা ২/১০ গতে ৪/৫৮ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/২১ গতে ১২/৫৭ মধ্যে।
১১ রবিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের দিনটি কেমন যাবে?  
মেষ: কর্মরতদের উপার্জনের ক্ষেত্রে কোনও বাধা নেই। বৃষ: শেয়ার বা ফাটকায় বিনিয়োগ ...বিশদ

04:29:40 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে  
বিশ্ব স্ট্রোক দিবস ১৯৬৯: ইন্টারনেটের আগের স্তর আরপানেটের আবিষ্কার ১৯৭১: অস্ট্রেলিয় ক্রিকেটার ...বিশদ

04:28:18 PM

আইপিএল: কেকেআর-কে ৬ উইকেটে হারাল সিএসকে 

11:14:20 PM

আইপিএল: চেন্নাই ১২১/৩ (১৫ ওভার) 

10:43:26 PM

আইপিএল: চেন্নাই ৮৮/১ (১১ ওভার) 

10:19:05 PM

আইপিএল: চেন্নাই ৩৭/০ (৫ ওভার) 

09:51:13 PM