Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

ছন্দে ফিরছে পরিবহণ

করোনা-যুদ্ধে নেমে দেশের অর্থনীতি বিপর্যস্ত। আর্থিক বিকাশের হার একেবারে তলানিতে নেমে এসেছে। হু হু করে বাড়ছে বেকারত্বের হার। মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের (জিডিপি) হার হ্রাসের প্রবণতা আগেই ছিল। সেই অনুযায়ী, ২০১৯-২০ অর্থবর্ষের আর্থিক বিকাশের একটা অনুমান করা হয়েছিল। হিসেব করা হয়েছিল, বিকাশের হার সবচেয়ে খারাপ কী হতে পারে? দিন কয়েক আগে ন্যাশনাল স্যাম্পেল সার্ভে অফিস (এনএসও) এই ব্যাপারে যে সমীক্ষা রিপোর্ট প্রকাশ করেছে, তাতে দেখা যাচ্ছে সরকার ও রিজার্ভ ব্যাঙ্কের অনুমান মেলেনি। তাদের আশঙ্কার থেকেও খারাপ আছে দেশ। খারাপ হয়ে গিয়েছে অর্থনীতি। ২০১৯-২০ অর্থবর্ষ শেষ হয়েছে গত ৩১ মার্চ। ওই বছরের শেষ ত্রৈমাসিকেও করোনার প্রভাব বিশেষ একটা পড়ার কথা নয়। তাও জানুয়ারি-এপ্রিল (২০২০) ত্রৈমাসিকে জিডিপি বৃদ্ধির হার ৩.১ শতাংশে নেমে এসেছে—যা, বিগত ৪০টি ত্রৈমাসিকের ভিতরে সবচেয়ে মন্থরগতির। আর, ২০১৯-২০-তে সার্বিক বিকাশের হারটা ছিল ৪.২ শতাংশ—সেটাও গত ১১ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। একমাত্র আইএমএফ কিছুটা ভরসার কথা শুনিয়েছে: চলতি অর্থবর্ষেই ভারতের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও মনে করেন, দেশ ফের মাথা তুলছে। তিনি ‘মেড ইন ইন্ডিয়া, মেড ফর ওয়ার্ল্ড’-এর আওয়াজ তুলেছেন; পরোক্ষে বিশ্বজুড়ে চীনা আধিপত্যে ভাগ বসানোর ডাক দিয়েছেন। এজন্য তাঁর সরকার বিশেষ কিছু শিল্পে ইনসেনটিভ দেবে বলেও ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী। সম্প্রতি এক বণিকসভার অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে তিনি কৃষক, শ্রমিক, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প ইউনিটগুলি এবং বৃহৎ শিল্প মহলকে একজোট হয়ে কাজে নামার আহ্বান জানিয়েছেন।
ঠিক সময়ে ঠিক বার্তাই দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও অনেক দিন যাবৎ একই অভিপ্রায় ব্যক্ত করে আসছেন। সত্যিই তো অর্থনীতির চাকা সচল রাখার বিকল্প তো কিছু হবে না। মানুষের হাতে টাকা চাই। টাকা-পয়সা হাতে না-পেলে মানুষ কিনবে কী করে? প্রয়োজনের পরিষেবা নিয়ে দাম মেটাবে কীভাবে? এই যে পণ্য, পরিষেবা ও অর্থের কথা আমরা ভাবছি, সবাই মিলে অনন্তকাল ঘরে বসে থাকলে সেসব জুটবে না। তার জন্য মানুষকে পথে বেরতে হবে, কাজে যেতে হবে। স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, গবেষণা সংস্থা সবেতেই তালা ঝুলছে। শিক্ষা এবং গবেষণা অনির্দিষ্টকাল থমকে রেখে কোনও সভ্য সমাজের পক্ষে এগনো অসম্ভব। আমাদের সভ্যতা এসেছে চাকায় ভর করে, চাকায় ভর দিয়েই এগচ্ছে। সহজ করে বলা যায়, যানবাহন বা পরিবহণ ব্যবস্থাই হল আজকের সমাজ-অর্থনীতির জিয়নকাঠি। সুতরাং সবকিছু ঠিক রাখতে হলে পরিবহণের চাকা সামনের দিকে গড়িয়ে নিয়ে যেতেই হবে। পরিবহণের চাকা যত গড়াবে, তাতে যত বেশি গতি আসবে, সমাজ-অর্থনীতি তত সচল এবং স্বাভাবিক হবে।
আমাদের গরিব দেশ। পশ্চিমবঙ্গও ব্যতিক্রম নয়। গণপরিবহণই বেশিরভাগ মানুষের ভরসা। সরকারি বেসরকারি বাস, ট্যাক্সি, অটোরিকশ, ফেরিসার্ভিস প্রভৃতির ভরসাতেই মানুষ কর্মস্থলে যায় এবং অন্যান্য প্রয়োজন মেটায়। তাই রাজ্য সরকার ধীরে ধীরে পরিবহণ ব্যবস্থাকে স্বাভাবিক করার উপর গুরুত্ব দিয়েছে। উদ্ভূত পরিস্থিতির সীমাবদ্ধতার কারণ দেখিয়ে বেসরকারি পরিবহণ মালিকরা বাড়তি ভাড়া দাবি করেছিলেন। কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার তাতে রাজি হয়নি—পুরনো ভাড়াতেই গাড়ি চালাতে বলেছে। সরকার ঠিকই করেছে। কারণ, এমনিতেই গরিব ও মধ্যবিত্ত শ্রেণী চরম অর্থসঙ্কটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এইসময় গাড়ি চড়ার খরচ বাড়িয়ে দিলে সেটা হতো মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা! সুখের কথা, সরকারের আন্তরিক তৎপরতায় বৃহস্পতিবার থেকে কিছু রুটে পুরনো ভাড়াতেই বেসরকারি বাস নেমেছে। কিছু সরকারি বাস আগেই চালু হয়ে গিয়েছে। চালু হয়েছে ফেরিসার্ভিসও। স্বাভাবিক জীবনে ফেরার আশাই তৈরি হচ্ছে। এবার আমাদের সকলের দায়িত্ব হল, এইসময়ের জন্য নির্দিষ্ট বিশেষ স্বাস্থ্যবিধি সকলকেই মানতে হবে এবং আরও কঠোরভাবে। না-হলে বিপরীত ফল হতে পারে। তখন ফিরতে থাকা এই ছন্দ রক্ষা করা সরকারের পক্ষেও কঠিন হবে।
05th  June, 2020
আপাতত দুর্ভোগের গ্যারান্টি

২০১৪ সালে মোদি দিল্লির কুর্সি দখল করেন মনমোহন সিংয়ের অর্থনীতিকে দুয়ো দিয়ে। তিনি একইসঙ্গে মুণ্ডপাত করেন নেহরু-গান্ধী পরিবারতন্ত্রের। তাঁর মূল বক্তব্য ছিল, স্বাধীনতার সাড়ে ছয় দশক পরেও সবদিক থেকে দেশের দীনহীন অবস্থার এক ও একমাত্র কারণ ওই পরিবার নিয়ন্ত্রিত কংগ্রেস দলের নীতি।
বিশদ

কমিশনের নজরদারি জরুরি

‘দেশ কে গদ্দারোঁ কো গোলি মারো সালো কো।’—এই হিন্দি স্লোগানের বাংলা মানে, ‘দেশদ্রোহীদের গুলি করে মেরে দাও।’ ২০২০ সালে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরের বিরুদ্ধে এই স্লোগান দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। নালিশ যায় নির্বাচন কমিশনে। সে-বছর ১ মার্চ নয়াদিল্লিতে এক সাংবাদিক বৈঠকে এই হেট স্পিচ নিয়ে মন্ত্রী মহোদয় একাধিক মিডিয়ার প্রশ্নের মুখে পড়েন।
বিশদ

25th  April, 2024
অবিশ্বাস্য, উদ্বেগজনক

সাধারণ নির্বাচনে, ১৯ এপ্রিল প্রথম দফার ভোট নেওয়া হল—২১টি রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে অবস্থিত লোকসভার ১০২টি আসনে এবং অরুণাচল প্রদেশ ও সিকিম রাজ্য বিধানসভার জন্য। বিশদ

24th  April, 2024
অবাস্তব দাবি

লক্ষ্যে পৌঁছতে হলে স্বপ্ন দেখতে হয়। প্রায় প্রত্যেকের জীবনে ছোটবেলায় শোনা এই কথাটাকে শিরোধার্য করে অনেকে স্বপ্ন সত্যি করে দেখায়। আবার অনেকেই তা পারে না। কিন্তু স্বপ্নকে সাকার করার চেষ্টা আর গল্পের গোরু গাছে তোলা এক কথা নয়। বিশদ

23rd  April, 2024
আগাম অবাঞ্ছিত ভাবনা

নির্বাচনে লড়তে রাজনৈতিক দলগুলিকে বিপুল অর্থ খরচ করতে হয়। কিন্তু তারা টাকা পাবে কোত্থেকে? ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বা রোজগেরে ব্যক্তির মতো তো তার কোনও আয়ের উৎস নেই।
বিশদ

22nd  April, 2024
রং নিয়ে রং-বাজি!

রাষ্ট্রযন্ত্রের মাথায় বসে রং-বাজি শুরু করেছেন গেরুয়া শাসক! যে রং ত্যাগের প্রতীক হয়ে দেশের ত্রিবর্ণ রঞ্জিত পতাকায় জ্বলজ্বল করছে, যে রঙের বসন সাধু-সন্ন্যাসীদের আলাদা করে চিনিয়ে দেয়, সেই গেরুয়া রঙের যেন ঠিকাদারি নিয়েছে আরএসএস-বিজেপি। বিশদ

21st  April, 2024
বিরোধী দমনে এজেন্সি ‘অস্ত্র’!

বহু প্রতীক্ষিত চর্চিত লোকসভা ভোট শুরু হয়েছে শুক্রবার। এই ভোট শেষ হতে মে মাস গড়িয়ে যাবে। একদিকে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এনডিএ-র তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরার চেষ্টা, অন্যদিকে বিরোধীদের জোট ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের শাসন ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার লড়াইয়ের উত্তাপ যেন প্রবল দাবদাহকেও হার মানাচ্ছে।
বিশদ

20th  April, 2024
মানবসম্পদ সৃষ্টির ব্যর্থতা

জনসংখ্যা নিয়ে মত দু’রকম। একদল মানুষ একটি দেশে জনসংখ্যা কম রাখার পক্ষে। তাঁরা মনে করেন, স্বল্প সংখ্যক মানুষকে সহজেই পর্যাপ্ত ও উপযুক্ত মানের পরিষেবা ও স্বাচ্ছন্দ্য দেওয়া সম্ভব। অন্য পক্ষের বক্তব্য, বেশি জনসংখ্যা কোনোভাবেই অগ‍্রগতির অন্তরায় নয়, বরং অনেকাংশে সহায়ক। বিশদ

19th  April, 2024
অবশেষে আশার আলো

রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাত স্বাধীন ভারতের আদি সমস্যা। মোদিযুগে সেটা ভয়ংকর খারাপ জায়গায় পৌঁছেছে। সংঘাতের কেন্দ্রে একাধিক বিষয়।
বিশদ

18th  April, 2024
স্বখাত-সলিলে বিজেপি

শাসন ব্যবস্থার যে সংসদীয় গণতান্ত্রিক মডেল ভারত গ্রহণ করেছে, সেখানে বিভিন্ন স্বীকৃত রাজনৈতিক দল অংশ নিতে পারে। দলবহির্ভূত নাগরিকও প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে পারেন ‘নিদল’ প্রার্থী হিসেবে। বিশদ

17th  April, 2024
ব্যক্তিপুজো!

বিক্রির নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু গেরুয়া শিবিরের সবচেয়ে মূল্যবান ‘ম্যাজিক পণ্য’ যে নরেন্দ্র মোদি, আর একবার যেন তা বুঝিয়ে দিল বিজেপি। কেন একথা উঠছে? নির্বাচন এলে জাতীয়, আঞ্চলিক প্রায় সব দলই ইস্তাহার প্রকাশ করে। সেটাই দস্তুর। বাংলা নববর্ষের দিন, সংবিধানপ্রণেতা আম্বেদকরের জন্মদিনকে স্মরণে রেখে রবিবার সেই ইস্তাহার প্রকাশ করেছে দেশের শাসকগোষ্ঠী।
বিশদ

16th  April, 2024
শুরুর মুহূর্তেই অশুভ ইঙ্গিত

সাধারণ নির্বাচনের জন্য দেশজুড়ে ভোট নেওয়া হবে মোট সাত দফায়। প্রথম দফার ভোট গ্রহণের বাকি আর মাত্র তিনদিন। তামিলনাড়ু-সহ ১৭টি রাজ্য এবং জম্মু ও কাশ্মীরসহ চারটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি লোকসভা আসনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ১৯ এপ্রিল। উল্লেখ্য, এদিন পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১৬টি রাজ্যের কিয়দংশ আসনেই ভোট নেওয়া হবে।
বিশদ

15th  April, 2024
কণ্ঠস্বরে কীসের ইঙ্গিত?

ভোটের দিন যত এগিয়ে আসছে, হিন্দু ভাবাবেগ উস্কে দিতে তত বেলাগাম হয়ে উঠছেন নরেন্দ্র মোদি! এতদিন তবু দেখা গিয়েছে, হিন্দুধর্ম, তার সনাতনী ঐতিহ্য, রামমন্দিরের মতো বিষয়গুলিকে নিয়ে ভোটের প্রচার চালাচ্ছেন মোদি। বিশদ

14th  April, 2024
চোরাস্রোত

ভোট মানে জনমত যাচাই। আর সপ্তাহ খানেকের মধ্যে সেই জনমত যাচাই শুরু হয়ে যাবে গোটা দেশে। দেড় মাস ধরে এই যাচাইয়ের কাজ শেষ হলেই জানা যাবে, দিল্লির মসনদ এবার কার দখলে থাকবে। বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ জোট, নাকি বিরোধীদের ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের হাতে। বিশদ

13th  April, 2024
আদালতের দায়িত্ব বৃদ্ধি

প্রতিষ্ঠার তিনবছরের মধ্যে একটি কোম্পানি কোনও রাজনৈতিক দলকে আর্থিক অনুদান বা চাঁদা দিতে পারবে না। ভারতে এই নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে প্রায় চার দশক যাবৎ। কোম্পানির তরফে রাজনৈতিক দলগুলিকে চাঁদা প্রদানের নিষেধাজ্ঞা কিছু শর্তসাপেক্ষে তুলে দিতে ১৯৮৫ সালে সংসদে ধারা ২৯৩এ সংশোধন করা হয়। বিশদ

12th  April, 2024
দুর্নীতির শিকার রাজকোষ

সারা দেশে একটি আধুনিক কর ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার কথা শিল্প-বাণিজ্য মহল এবং অর্থনীতির পণ্ডিতরা কখনও অস্বীকার করেননি। তবে তাঁদের দাবি ছিল, এই সিস্টেম চালু করতে হবে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে।
বিশদ

11th  April, 2024
একনজরে
ভোট মরশুমে চোখ রাঙাচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত গরম। আজ, শুক্রবার, লোকসভার দ্বিতীয় দফার নির্বাচন। বৃহস্পতিবার আগামী পাঁচদিনের জন্য পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা, বিহার, ঝাড়খণ্ড, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, কর্ণাটক এবং উত্তরপ্রদেশের ...

আইপিএলে ইমপ্যাক্ট প্লেয়ারের নিয়ম নিয়ে আগেই মুখ খুলেছিলেন রোহিত শর্মা ও রিকি পন্টিং। এবার একই সুর শোনা গেল দিল্লি ক্যাপিটালসের অক্ষর প্যাটেলের ...

কথা ছিল বাড়ি ফিরে পাকা বাড়ি দেওয়ার। সেই স্বপ্ন নিয়ে আর ফেরা হল না। কফিনবন্দি হয়ে ফিরছে পরিযায়ী কিশোর শ্রমিক। কর্মরত অবস্থায় বহুতল ...

মতুয়া ঠাকুরবাড়ির মন্দিরের তালাভাঙা এবং মারধর সংক্রান্ত মামলায় শান্তনু ঠাকুর ও তাঁর পরিবারকে রক্ষাকবচ দিল হাইকোর্ট। উচ্চ আদালতে নির্দেশ, তাঁদের বিরুদ্ধে আপাতত কোনও কঠোর পদক্ষেপ করতে পারবে না পুলিস। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৮৪- উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী, সেতার ও সুরবাহার বাদক ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁর জন্ম
১৮৯৭- বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালক নীতীন বসুর জন্ম
১৯২০- ভারতীয় গণিতবিদ শ্রীনিবাস রামানুজনের মৃত্যু
১৯২৪- সাহিত্যিক নারায়ণ সান্যালের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.৫০ টাকা ৮৪.৯৩ টাকা
পাউন্ড ১০১.৪৭ টাকা ১০৫.৯২ টাকা
ইউরো ৮৭.১৪ টাকা ৯১.১৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৭০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,০৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,৪৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৫৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া ৬/১৩ দিবা ৭/৪৭। অনুরাধা নক্ষত্র ৫৮/৪০ রাত্রি ৩/৪০। সূর্যোদয় ৫/১১/৩০, সূর্যাস্ত ৫/৫৭/২৪। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৪ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৪ গতে ১০/১৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৫ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৮ গতে ৮/৫৭ মধ্যে পুনঃ ২/৫৭ গতে ৩/৪১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া দিবা ৬/২৮। অনুরাধা নক্ষত্র রাত্রি ২/২৬। সূর্যোদয় ৫/১২, সূর্যাস্ত ৫/৫৯। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/১৫ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১১ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৭ গতে ১০/১১ মধ্যে। 
১৬ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: ১৮ বলে হাফসেঞ্চুরি প্রভসিমরনের, পাঞ্জাব ৬৮/০ (৪.৪ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:03:53 PM

আইপিএল: পাঞ্জাবকে ২৬২ রানের টার্গেট দিল কেকেআর

09:39:04 PM

আইপিএল: ৫ রানে আউট রিঙ্কু সিং, কেকেআর ২৫৯/৫ (১৯.৩ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

09:32:37 PM

আইপিএল: ২৮ রানে আউট শ্রেয়স আয়ার, কেকেআর ২৪৬/৪ (১৮.৩ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

09:26:32 PM

আইপিএল: ২৪ রানে আউট আন্দ্রে রাসেল, কেকেআর ২০৩/৩ (১৫.৩ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

09:10:16 PM

আইপিএল: কেকেআর ১৯৭/২ (১৫ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

09:06:39 PM