Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

এখনও সময় আছে

ভারত বিপুল জনসংখ্যার এক গরিব দেশ। বিকেন্দ্রীকরণের নীতি ছাড়াই দেশের সামান্য কয়েকটি পকেটে কিছু বড় শিল্প তৈরি হয়েছে। হাতে গোনা কয়েকটি মহানগরকে কেন্দ্র করে ঘটেছে বাণিজ্য ও অর্থনীতির সীমিত বিকাশ। এরকম একটি দেশের অসংখ্য মানুষের পক্ষে জীবিকার সন্ধানে শত শত, এমনকী দু’-এক হাজার কিমি দূরে ছুটে যাওয়ার দুর্ভাগ্যটাই চরম বাস্তব। আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রের এই প্রবণতা অবশ্য নতুন নয়, শতাধিক বছরের পুরনো। স্বাধীনতার পূর্বেকার পরিস্থিতির দায় সাম্রাজ্যবাদী বিদেশি শাসকের উপর চাপিয়ে দিতেই অভ্যস্ত দেশের অভিভাবকরা। কিন্তু স্বাধীনতালাভেরও তো সাত দশক অতিক্রান্ত। এই সুদীর্ঘ সময়ে স্বাধীন রাষ্ট্র কতটুকু দায়িত্ব পালন করেছে? প্রসঙ্গটি ঘুরিয়ে ফিরিয়ে উঠেছে। পালাক্রমে কেন্দ্রের প্রধান দুই শাসক কংগ্রেস এবং বিজেপির কাছ থেকে এর সদুত্তর মেলেনি। (মাঝে বিক্ষিপ্তভাবে একাধিক বার উদয় হওয়া অতি স্বল্পায়ু বারোভাজা সরকারগুলিকে এই আলোচনার বাইরে রাখা হল।) দেশবাসীর প‍্রাপ্তিযোগ একটাই—তরজা। দু’পক্ষের দায় এড়ানোর প্রতিযোগিতা। দোষারোপ আর পাল্টা দোষারোপের পালা। বলা বাহুল্য, এই নির্মম সার্কাস চরম নির্লজ্জকেও লজ্জায় ফেলে দেওয়ার পক্ষে যথেষ্ট। দেশবাসীর প্রাপ্তির ভাঁড়ার কতটা শূন্যগর্ভ তা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে আজকের করোনা পরিস্থিতি।
‘পরিযায়ী শ্রমিক’—শ্রমজীবীদের এই একটি শ্রেণী আমাদের মধ্যে বিরাটভাবে থেকেও যেন কোনওভাবেই ছিল না। আমরা জানতাম পরিযায়ী পাখিদের কথা শুধু। তারা খাদ্যের সন্ধানে বিভিন্ন ঋতুতে এদেশ সেদেশ করে বেড়ায়। ঘরের পাশের অগুনতি মানুষও যে পেটের দায়ে একই জীবনে অভ্যস্ত সে সম্পর্কে মধ্যবিত্ত সমাজ ওয়াকিবহাল ছিল না। কিন্তু রাষ্ট্র? এখন দেখা যাচ্ছে, খোঁজটা রাষ্ট্রও রাখেনি অথবা রেখেও চরমভাবে উপেক্ষা করে গিয়েছে। লকডাউন ঘোষণার আগে দু’টি বিকল্প পথের যে-কোনও একটি গ্রহণ করতে হতো: (এক) লকডাউন বলবৎ হওয়ার আগেই নিরাপদে তাঁদের বাড়িতে ফেরাতে হতো, অথবা (দুই) বর্তমান কর্মস্থলেই তাঁদের থাকা খাওয়ার ন্যূনতম স্বাস্থ্যকর বন্দোবস্ত করতে হতো। এই সাময়িক ব্যবস্থা করা যেত কেন্দ্র এবং সংশ্লিষ্ট রাজ্যের যৌথ প্রয়াসে। দীর্ঘ মেয়াদে কী কর্তব্য, তার বিবেচনা পরিস্থিতির স্বাভাবিকতার উপর নির্ভর করত অবশ্যই। কিন্তু এসবের কিছুই হয়নি। দীর্ঘ দু’মাসে কেন্দ্রের তরফে ঘোষিত একাধিক আর্থিক প্যাকেজ থেকেও পরিযায়ীদের জন্য কী জুটেছে—এখনও পর্যন্ত বেশিরভাগ ভুক্তভোগী পরিবার জানে না। সরকার যখন এতটা চোখবোজা, বিবেকহীন তখন আতান্তরে পড়ে যাওয়া মানুষগুলির সামনে আর কী অবশিষ্ট থাকে—নিজের পায়ের উপর ভরসা রাখা ছাড়া? দেশ-গাঁয়ে নিজের প্রিয় কুটির ভাঙা হলেও সেদিকেই পা বাড়ানো ছাড়া? হলই-বা তা কয়েকশো, এমনকী দু’-এক হাজার কিমি দূরে! শুকনো রুটি চিবিয়ে আছেন কিংবা খালি পেটেই—তবুও পরোয়া করছেন না তাঁরা। সঙ্গে আছেন স্ত্রী, শিশু, বৃদ্ধ বাবা-মা, পরিবারের প্রতিবন্ধী সদস্যও। আসন্নপ্রসবা মহিলাদেরকেও সঙ্গে নেওয়ার ঝুঁকি নিয়েছেন কেউ কেউ। নানা ধরনের মিডিয়ায় চোখ রাখতেই এখন আতঙ্ক হয়। কেননা কাগজের পাতা, টিভির পর্দা, সোশ্যাল মিডিয়া অধিকার করে আছে পরিযায়ী শ্রমিকদের অসংখ্য করুণ ছবি। ক্যামেরার ঝলকেও উঠে আসছে সেসব।
মানুষের অবর্ণনীয় কষ্ট আর মৃতের বিরামহীন মিছিল আমাদের সকলকে ভারাক্রান্ত করে তুলছে। স্বাভাবিকভাবেই আমাদের সংবেদনশীল মন চাইছে, মানুষগুলির দুর্ভাগ্যে এখানেই পূর্ণচ্ছেদ পড়ুক। বন্ধ হোক মরু অভিযানের থেকেও দুঃসাধ্য তাঁদের এই হেঁটে ঘরে ফেরা। নাগরিক ও নাগরিক সমাজের এই বৈধ দাবিতে সরকার যখন কর্ণপাত করছে না, তখন এক আইনজীবী বিষয়টি সর্বোচ্চ আদালতের গোচরে এনে সুরাহা দাবি করেন। শুক্রবার এই বিষয়ে শুনানি করতে গিয়ে সলিসিটর জেনারেলের মাধ্যমে আদালত সরকারের বক্তব্য জেনে নেয়। তার ভিত্তিতে মামলাটি খারিজ করার পর্বে সুপ্রিম কোর্ট জানায়, সারা দেশে পরিযায়ী শ্রমিকদের হেঁটে বাড়ি ফেরা আদালত বন্ধ করতে পারবে না কিংবা বিষয়টির উপর নজরদারি করাও তাদের পক্ষে সম্ভব নয়। করণীয় যা প্রশাসনকেই করতে হবে। দেশবাসী মনে করছে, সরকারের শব্দ, শব্দবন্ধ, বাক্য ও পরিসংখ্যানের জাগলারি ঢের হয়েছে। এসব আর শুধু ক্লান্তিকর মনে হচ্ছে না, সব ছাপিয়ে তা হয়ে উঠেছে নিন্দনীয়, ভীষণ নিষ্ঠুর বিনোদন! দয়া করে এখনও কিছু করুন মহামান্য প্রধানমন্ত্রী। সর্বনাশের অর্ধেকটা এখনও ঠেকানোর সুযোগ আছে। পারলে সেটাই হবে প্রশংসনীয় পদক্ষেপ।
17th  May, 2020
আপাতত দুর্ভোগের গ্যারান্টি

২০১৪ সালে মোদি দিল্লির কুর্সি দখল করেন মনমোহন সিংয়ের অর্থনীতিকে দুয়ো দিয়ে। তিনি একইসঙ্গে মুণ্ডপাত করেন নেহরু-গান্ধী পরিবারতন্ত্রের। তাঁর মূল বক্তব্য ছিল, স্বাধীনতার সাড়ে ছয় দশক পরেও সবদিক থেকে দেশের দীনহীন অবস্থার এক ও একমাত্র কারণ ওই পরিবার নিয়ন্ত্রিত কংগ্রেস দলের নীতি।
বিশদ

কমিশনের নজরদারি জরুরি

‘দেশ কে গদ্দারোঁ কো গোলি মারো সালো কো।’—এই হিন্দি স্লোগানের বাংলা মানে, ‘দেশদ্রোহীদের গুলি করে মেরে দাও।’ ২০২০ সালে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরের বিরুদ্ধে এই স্লোগান দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। নালিশ যায় নির্বাচন কমিশনে। সে-বছর ১ মার্চ নয়াদিল্লিতে এক সাংবাদিক বৈঠকে এই হেট স্পিচ নিয়ে মন্ত্রী মহোদয় একাধিক মিডিয়ার প্রশ্নের মুখে পড়েন।
বিশদ

25th  April, 2024
অবিশ্বাস্য, উদ্বেগজনক

সাধারণ নির্বাচনে, ১৯ এপ্রিল প্রথম দফার ভোট নেওয়া হল—২১টি রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে অবস্থিত লোকসভার ১০২টি আসনে এবং অরুণাচল প্রদেশ ও সিকিম রাজ্য বিধানসভার জন্য। বিশদ

24th  April, 2024
অবাস্তব দাবি

লক্ষ্যে পৌঁছতে হলে স্বপ্ন দেখতে হয়। প্রায় প্রত্যেকের জীবনে ছোটবেলায় শোনা এই কথাটাকে শিরোধার্য করে অনেকে স্বপ্ন সত্যি করে দেখায়। আবার অনেকেই তা পারে না। কিন্তু স্বপ্নকে সাকার করার চেষ্টা আর গল্পের গোরু গাছে তোলা এক কথা নয়। বিশদ

23rd  April, 2024
আগাম অবাঞ্ছিত ভাবনা

নির্বাচনে লড়তে রাজনৈতিক দলগুলিকে বিপুল অর্থ খরচ করতে হয়। কিন্তু তারা টাকা পাবে কোত্থেকে? ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বা রোজগেরে ব্যক্তির মতো তো তার কোনও আয়ের উৎস নেই।
বিশদ

22nd  April, 2024
রং নিয়ে রং-বাজি!

রাষ্ট্রযন্ত্রের মাথায় বসে রং-বাজি শুরু করেছেন গেরুয়া শাসক! যে রং ত্যাগের প্রতীক হয়ে দেশের ত্রিবর্ণ রঞ্জিত পতাকায় জ্বলজ্বল করছে, যে রঙের বসন সাধু-সন্ন্যাসীদের আলাদা করে চিনিয়ে দেয়, সেই গেরুয়া রঙের যেন ঠিকাদারি নিয়েছে আরএসএস-বিজেপি। বিশদ

21st  April, 2024
বিরোধী দমনে এজেন্সি ‘অস্ত্র’!

বহু প্রতীক্ষিত চর্চিত লোকসভা ভোট শুরু হয়েছে শুক্রবার। এই ভোট শেষ হতে মে মাস গড়িয়ে যাবে। একদিকে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এনডিএ-র তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরার চেষ্টা, অন্যদিকে বিরোধীদের জোট ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের শাসন ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার লড়াইয়ের উত্তাপ যেন প্রবল দাবদাহকেও হার মানাচ্ছে।
বিশদ

20th  April, 2024
মানবসম্পদ সৃষ্টির ব্যর্থতা

জনসংখ্যা নিয়ে মত দু’রকম। একদল মানুষ একটি দেশে জনসংখ্যা কম রাখার পক্ষে। তাঁরা মনে করেন, স্বল্প সংখ্যক মানুষকে সহজেই পর্যাপ্ত ও উপযুক্ত মানের পরিষেবা ও স্বাচ্ছন্দ্য দেওয়া সম্ভব। অন্য পক্ষের বক্তব্য, বেশি জনসংখ্যা কোনোভাবেই অগ‍্রগতির অন্তরায় নয়, বরং অনেকাংশে সহায়ক। বিশদ

19th  April, 2024
অবশেষে আশার আলো

রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাত স্বাধীন ভারতের আদি সমস্যা। মোদিযুগে সেটা ভয়ংকর খারাপ জায়গায় পৌঁছেছে। সংঘাতের কেন্দ্রে একাধিক বিষয়।
বিশদ

18th  April, 2024
স্বখাত-সলিলে বিজেপি

শাসন ব্যবস্থার যে সংসদীয় গণতান্ত্রিক মডেল ভারত গ্রহণ করেছে, সেখানে বিভিন্ন স্বীকৃত রাজনৈতিক দল অংশ নিতে পারে। দলবহির্ভূত নাগরিকও প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে পারেন ‘নিদল’ প্রার্থী হিসেবে। বিশদ

17th  April, 2024
ব্যক্তিপুজো!

বিক্রির নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু গেরুয়া শিবিরের সবচেয়ে মূল্যবান ‘ম্যাজিক পণ্য’ যে নরেন্দ্র মোদি, আর একবার যেন তা বুঝিয়ে দিল বিজেপি। কেন একথা উঠছে? নির্বাচন এলে জাতীয়, আঞ্চলিক প্রায় সব দলই ইস্তাহার প্রকাশ করে। সেটাই দস্তুর। বাংলা নববর্ষের দিন, সংবিধানপ্রণেতা আম্বেদকরের জন্মদিনকে স্মরণে রেখে রবিবার সেই ইস্তাহার প্রকাশ করেছে দেশের শাসকগোষ্ঠী।
বিশদ

16th  April, 2024
শুরুর মুহূর্তেই অশুভ ইঙ্গিত

সাধারণ নির্বাচনের জন্য দেশজুড়ে ভোট নেওয়া হবে মোট সাত দফায়। প্রথম দফার ভোট গ্রহণের বাকি আর মাত্র তিনদিন। তামিলনাড়ু-সহ ১৭টি রাজ্য এবং জম্মু ও কাশ্মীরসহ চারটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি লোকসভা আসনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ১৯ এপ্রিল। উল্লেখ্য, এদিন পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১৬টি রাজ্যের কিয়দংশ আসনেই ভোট নেওয়া হবে।
বিশদ

15th  April, 2024
কণ্ঠস্বরে কীসের ইঙ্গিত?

ভোটের দিন যত এগিয়ে আসছে, হিন্দু ভাবাবেগ উস্কে দিতে তত বেলাগাম হয়ে উঠছেন নরেন্দ্র মোদি! এতদিন তবু দেখা গিয়েছে, হিন্দুধর্ম, তার সনাতনী ঐতিহ্য, রামমন্দিরের মতো বিষয়গুলিকে নিয়ে ভোটের প্রচার চালাচ্ছেন মোদি। বিশদ

14th  April, 2024
চোরাস্রোত

ভোট মানে জনমত যাচাই। আর সপ্তাহ খানেকের মধ্যে সেই জনমত যাচাই শুরু হয়ে যাবে গোটা দেশে। দেড় মাস ধরে এই যাচাইয়ের কাজ শেষ হলেই জানা যাবে, দিল্লির মসনদ এবার কার দখলে থাকবে। বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ জোট, নাকি বিরোধীদের ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের হাতে। বিশদ

13th  April, 2024
আদালতের দায়িত্ব বৃদ্ধি

প্রতিষ্ঠার তিনবছরের মধ্যে একটি কোম্পানি কোনও রাজনৈতিক দলকে আর্থিক অনুদান বা চাঁদা দিতে পারবে না। ভারতে এই নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে প্রায় চার দশক যাবৎ। কোম্পানির তরফে রাজনৈতিক দলগুলিকে চাঁদা প্রদানের নিষেধাজ্ঞা কিছু শর্তসাপেক্ষে তুলে দিতে ১৯৮৫ সালে সংসদে ধারা ২৯৩এ সংশোধন করা হয়। বিশদ

12th  April, 2024
দুর্নীতির শিকার রাজকোষ

সারা দেশে একটি আধুনিক কর ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার কথা শিল্প-বাণিজ্য মহল এবং অর্থনীতির পণ্ডিতরা কখনও অস্বীকার করেননি। তবে তাঁদের দাবি ছিল, এই সিস্টেম চালু করতে হবে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে।
বিশদ

11th  April, 2024
একনজরে
লন্ডনের ভারতীয় দূতাবাসে হামলার ঘটনায় অবশেষে গ্রেপ্তার মূল অভিযুক্ত। ধৃতের নাম ইন্দরপাল সিং গাবা। তিনি ব্রিটেনের হাউন্সলোরের বাসিন্দা। দিল্লি থেকে ...

কথা ছিল বাড়ি ফিরে পাকা বাড়ি দেওয়ার। সেই স্বপ্ন নিয়ে আর ফেরা হল না। কফিনবন্দি হয়ে ফিরছে পরিযায়ী কিশোর শ্রমিক। কর্মরত অবস্থায় বহুতল ...

বুধবার রাতে নদীয়ার কালীগঞ্জের বল্লভপাড়ায় দু’টি বাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে তিন যুবকের মর্মান্তিক মৃত্যু হল। বাইকের গতি এতটাই বেশি ছিল যে এক যুবক ছিটকে একটি টোটোর কাচ ভেঙে ঢুকে যান। ...

রক্তক্ষরণ আটকাতে পারবে কি সিপিএম? আটকানো যাবে কি বামের ভোট রামে যাওয়া? —মূলত এই দু’টি প্রশ্নই এখন আলোচনার কেন্দ্রে। ব্রিগেড ভরাতে পারলেও ভোটবাক্স ভরাতে পারবেন কি না, তা নিয়েই এখন চিন্তিত সিপিএমের বঙ্গ রাজনীতির কুশীলবরা। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৮৪- উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী, সেতার ও সুরবাহার বাদক ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁর জন্ম
১৮৯৭- বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালক নীতীন বসুর জন্ম
১৯২০- ভারতীয় গণিতবিদ শ্রীনিবাস রামানুজনের মৃত্যু
১৯২৪- সাহিত্যিক নারায়ণ সান্যালের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.৫০ টাকা ৮৪.৯৩ টাকা
পাউন্ড ১০১.৪৭ টাকা ১০৫.৯২ টাকা
ইউরো ৮৭.১৪ টাকা ৯১.১৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৭০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,০৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,৪৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৫৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া ৬/১৩ দিবা ৭/৪৭। অনুরাধা নক্ষত্র ৫৮/৪০ রাত্রি ৩/৪০। সূর্যোদয় ৫/১১/৩০, সূর্যাস্ত ৫/৫৭/২৪। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৪ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৪ গতে ১০/১৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৫ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৮ গতে ৮/৫৭ মধ্যে পুনঃ ২/৫৭ গতে ৩/৪১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া দিবা ৬/২৮। অনুরাধা নক্ষত্র রাত্রি ২/২৬। সূর্যোদয় ৫/১২, সূর্যাস্ত ৫/৫৯। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/১৫ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১১ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৭ গতে ১০/১১ মধ্যে। 
১৬ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: কেকেআর ৭/০ (১ ওভার)(বিপক্ষ পাঞ্জাব)

07:47:09 PM

আইপিএল: চোটের কারণে পাঞ্জাবের বিরুদ্ধে খেলছেন না কেকেআরের মিচেল স্টার্ক

07:28:29 PM

দেখে নিন ৫টা অবধি দেশের কোন অংশে কত ভোট পড়ল
লোকসভা নির্বাচন ২০২৪(দ্বিতীয় দফা): বিকেল পাঁচটা অবধি গোটা দেশে গড়ে ...বিশদ

07:25:25 PM

আইপিএল: টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত পাঞ্জাবের (বিপক্ষ কেকেআর)

07:15:19 PM

বিকেল ৫টা পর্যন্ত বাংলার ৩ আসনে কত ভোট পড়ল
লোকসভা নির্বাচনের দ্বিতীয় দফায়, বিকেল ৫টা অবধি বাংলার ৩ আসনে ...বিশদ

06:35:21 PM

সন্দেশখালিতে গেল এনএসজি টিম

05:12:03 PM