নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: পশ্চিমবঙ্গে তাদের পঞ্চদশ হাসপাতাল চালু করল দিশা আই হসপিটালস গোষ্ঠী। রবিবার দুপুরে রাজারহাট-নিউটাউনে বিশ্ব বঙ্গ কনভেনশন সেন্টার থেকে ঢিল ছোঁড়া দূরে ১১ তলা হাসপাতাল বাড়িটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়। নাম দেওয়া হয়েছে ‘দিশা মহানগর’।
কর্মলাভের যোগ রয়েছে। ব্যবসায়ী যুক্ত হওয়া যেতে পারে। কর্মক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। বুদ্ধিমত্তার জন্য প্রশংসা দুযবে। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: একদিনের তফাতে ১০ গ্রাম সোনার দাম বাড়ল ১ হাজার ২৫০ টাকা। আর সেই ধাক্কায় কলকাতার বাজারে পাকা সোনার ১০ গ্রামের দর ৪৫ হাজার টাকা ছাড়াল। গত দু’মাসে কয়েকদিন অন্তরই লাফিয়ে দাম বাড়ছে। ফলে নিজের রেকর্ড নিজেই ভেঙেছে সোনা। ৪৫ হাজার দর ছাড়ানোয় শুক্রবার ফের রেকর্ড হল। করোনা ভাইরাস নিয়ে আতঙ্কই এর মূল কারণ বলে ফের দাবি করলেন বিশেষজ্ঞরা। বিয়ের মরশুমে সোনার এই দরে মাথায় হাত সাধারণ মানুষের।
এদিন কলকাতায় বুলিয়ান বাজারে ২৪ ক্যারেট ১০ গ্রাম সোনার দর পৌঁছয় ৪৫ হাজার ৮০ টাকায়। অথচ তার আগের দিন, অর্থাৎ বৃহস্পতিবার দর ছিল ৪৩ হাজার ৮৩০ টাকা। সোনা কিনতে গেলে ক্রেতাকে তিন শতাংশ হারে জিএসটি মেটাতে হয়। স্বাভাবিকভাবেই শুক্রবারের দর ৪৬ হাজার টাকা ছাড়িয়ে যাওয়ার কথা। এদিন গয়নার জন্য ২২ ক্যারেটের সোনার দর ছিল ১০ গ্রাম পিছু ৪২ হাজার ৭৭০ টাকা টাকা। হলমার্কযুক্ত গয়নার সোনার দর ঘোষিত হয় ৪৩ হাজার ৪১০ টাকা। এই সব দরের উপরই তিন শতাংশ জিএসটি যোগ করে ক্রেতাকে সোনা কিনতে হয়েছে।
বিগত কয়েক মাস ধরেই গোটা বিশ্বে আর্থ-সামাজিক অবস্থা ভালো নয়। আমেরিকা এবং চীনের মধ্যে শুল্ক যুদ্ধ এবং আমেরিকা ও ইরানের মধ্যে তুমুল সংঘাতের বাতাবরণ তৈরি হওয়ায় সব দেশেই বারবার ধাক্কা খেয়েছে শেয়ার বাজার। ভারতও তার বাইরে বেরতে পারেনি। এই সমস্যার সঙ্গে বিষফোঁড়ার মতো সামনে এসেছে করোনা ভাইরাস। সেই আতঙ্ক ভীষণভাবে পড়েছে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের উপর। ফলে বিনিয়োগকারীরা শেয়ারের ঝুঁকি ছেড়ে মন দিয়েছেন সোনা কেনায়, এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। টাকার দামের পতনের কারণেও সোনা কিনতে বেশি খরচ করতে হচ্ছে ভারতকে। তার জেরেও হু হু করে চড়ছে সোনার দর। আর তাতেই দফারফা সোনার গয়নার বাজারের। শুক্রবারও টাকার দামের পতন অব্যাহত ছিল। এদিন মার্কিন ডলার পিছু টাকার মূল্য দাঁড়ায় ৭৩ টাকা ৯৯ পয়সা। এদিন সকালে শেয়ার বাজার খোলার সময় সূচকের পতন হতে থাকে হু হু করে। বিএসই’র সূচক সেনসেক্স ১ হাজার ৪০০ পয়েন্ট পড়ে যায় সকালেই।
এখন লগনসা চলছে। তবুও কলকাতা সহ পশ্চিমবঙ্গের সর্বত্রই মুখ থুবড়ে পড়েছে সোনার ব্যবসা। স্বর্ণশিল্প বাঁচাও কমিটির কার্যনির্বাহী সভাপতি বাবলু দে বলেন, এর অন্যতম কারণ কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকারের আরোপ করা উৎপাদন শুল্ক। এমনিতেই আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম বাড়ছে। তার উপর ১২.৫ শতাংশ শুল্ক চাপিয়ে ভারতে যখন সোনা আসছে, তা আরও মহার্ঘ হয়ে যাচ্ছে। আমরা ব্যবসা হারাচ্ছি।
এদিন কলকাতায় বুলিয়ান বাজারে ২৪ ক্যারেট ১০ গ্রাম সোনার দর পৌঁছয় ৪৫ হাজার ৮০ টাকায়। অথচ তার আগের দিন, অর্থাৎ বৃহস্পতিবার দর ছিল ৪৩ হাজার ৮৩০ টাকা। সোনা কিনতে গেলে ক্রেতাকে তিন শতাংশ হারে জিএসটি মেটাতে হয়। স্বাভাবিকভাবেই শুক্রবারের দর ৪৬ হাজার টাকা ছাড়িয়ে যাওয়ার কথা। এদিন গয়নার জন্য ২২ ক্যারেটের সোনার দর ছিল ১০ গ্রাম পিছু ৪২ হাজার ৭৭০ টাকা টাকা। হলমার্কযুক্ত গয়নার সোনার দর ঘোষিত হয় ৪৩ হাজার ৪১০ টাকা। এই সব দরের উপরই তিন শতাংশ জিএসটি যোগ করে ক্রেতাকে সোনা কিনতে হয়েছে।
বিগত কয়েক মাস ধরেই গোটা বিশ্বে আর্থ-সামাজিক অবস্থা ভালো নয়। আমেরিকা এবং চীনের মধ্যে শুল্ক যুদ্ধ এবং আমেরিকা ও ইরানের মধ্যে তুমুল সংঘাতের বাতাবরণ তৈরি হওয়ায় সব দেশেই বারবার ধাক্কা খেয়েছে শেয়ার বাজার। ভারতও তার বাইরে বেরতে পারেনি। এই সমস্যার সঙ্গে বিষফোঁড়ার মতো সামনে এসেছে করোনা ভাইরাস। সেই আতঙ্ক ভীষণভাবে পড়েছে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের উপর। ফলে বিনিয়োগকারীরা শেয়ারের ঝুঁকি ছেড়ে মন দিয়েছেন সোনা কেনায়, এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। টাকার দামের পতনের কারণেও সোনা কিনতে বেশি খরচ করতে হচ্ছে ভারতকে। তার জেরেও হু হু করে চড়ছে সোনার দর। আর তাতেই দফারফা সোনার গয়নার বাজারের। শুক্রবারও টাকার দামের পতন অব্যাহত ছিল। এদিন মার্কিন ডলার পিছু টাকার মূল্য দাঁড়ায় ৭৩ টাকা ৯৯ পয়সা। এদিন সকালে শেয়ার বাজার খোলার সময় সূচকের পতন হতে থাকে হু হু করে। বিএসই’র সূচক সেনসেক্স ১ হাজার ৪০০ পয়েন্ট পড়ে যায় সকালেই।
এখন লগনসা চলছে। তবুও কলকাতা সহ পশ্চিমবঙ্গের সর্বত্রই মুখ থুবড়ে পড়েছে সোনার ব্যবসা। স্বর্ণশিল্প বাঁচাও কমিটির কার্যনির্বাহী সভাপতি বাবলু দে বলেন, এর অন্যতম কারণ কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকারের আরোপ করা উৎপাদন শুল্ক। এমনিতেই আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম বাড়ছে। তার উপর ১২.৫ শতাংশ শুল্ক চাপিয়ে ভারতে যখন সোনা আসছে, তা আরও মহার্ঘ হয়ে যাচ্ছে। আমরা ব্যবসা হারাচ্ছি।
