বিদ্যায় সাফল্যও হতাশা দুই বর্তমান। নতুন প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠবে। কর্মপ্রার্থীদের শুভ যোগ আছে। কর্মক্ষেত্রের ... বিশদ
মঙ্গলবার লিভারপুল ওয়েবসাইটে এক ভিডিও বার্তায় ক্লপ জানান, ‘কোনও কিছুর জন্য তাড়াহুড়ো করতে নেই। তবে মনে হয় না, আর বেশি অপেক্ষা করার প্রয়োজন রয়েছে। পুনরায় সব কিছু আগের মতো স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে ফিরিয়ে আনার জন্য এটাই উপযুক্ত সময়। আমি নিশ্চিত, সকলেই আমার সঙ্গে সহমত হবেন। লিগ ফের শুরু হলে অনেকেরই আত্মবিশ্বাস বাড়বে।’ চলতি সপ্তাহেই অনুশীলনে ফিরবে লিভারপুলও। ফুটবলারদের ফিটনেস নিয়ে বিন্দুমাত্র দুশ্চিন্তা নেই ক্লপের। তিনি জানান, ‘দলের প্রত্যেকেই যথেষ্ট ভালো জায়গায় রয়েছে। এখন দেখার মাঠে নামার পর তারা কত তাড়াতাড়ি নিজেদের মেলে ধরতে পারে।’
ঘরের মাঠ অ্যানফিল্ডে সমর্থকদের উপস্থিতি সবসময় লিভারপুল ফুটবলারদের বাড়তি উদ্দীপনা জোগায়। ফের লিগ শুরু হলেও, দর্শকশূন্য মাঠেই ম্যাচ খেলতে হবে মো সালাহ-ফন ডিকদের। যা কিছুটা হলেও ফুটবলারদের জন্য চ্যালেঞ্জ হবে বলেই মত জার্মান কোচের। তিনি বলেন, ‘সমর্থকরা সবসময় বড় শক্তি। সেই প্রেক্ষিতে ফাঁকা গ্যালারির সামনে খেলা মোটেই সহজ নয়। তাছাড়া খেতাব জয়ের জন্য এখনও দু’টি ম্যাচ জিততে হবে আমাদের। অনেকেরই মনে হতে পারে, এই কাজ খুবই সহজ। কিন্তু সেটাও আমাদের অর্জন করতে হবে।’ উল্লেখ্য, বর্তমানে পয়েন্ট টেবলে দ্বিতীয় স্থানে থাকা ম্যাঞ্চেস্টার সিটির চেয়ে ২৫ পয়েন্টে এগিয়ে লিভারপুল। এদিকে, অনুশীলনে যোগ দেওয়ার আগে প্রিমিয়ার লিগে অংশগ্রহণকারী ক্লাবগুলির ফুটবলার ও সাপোর্ট স্টাফদের মেডিক্যাল টেস্ট করতে বলা হয়েছিল। যেখানে প্রথমদিন ৭৪৮ জনের পরীক্ষা হলে, ৬ জনের রিপোর্ট পজিটিভ বেরয়। এঁদের মধ্যে ওয়াটফোর্ডের এক ফুটবলারসহ তিনজন। পাশাপাশি বার্নলের সহকারী কোচ ইয়ান ওয়েনের রিপোর্টও পজিটিভ। লিগের গাইডলাইন মেনে এই ৬ জনকেই আগামী সাতদিন গৃহবন্দি থাকতে হবে।