বিদ্যায় সাফল্যও হতাশা দুই বর্তমান। নতুন প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠবে। কর্মপ্রার্থীদের শুভ যোগ আছে। কর্মক্ষেত্রের ... বিশদ
বিতর্কিত ট্যুইট সম্পর্কে বিভ্রান্তি কাটাতে চলতি মাস থেকে তথ্য যাচাই চালু করেছে ট্যুইটার কর্তৃপক্ষ। কিন্তু, তার আওতায় প্রেসিডেন্টের ট্যুইটকেও আনা হবে, এটা ভাবতে পারেনি হোয়াইট হাউস। তাঁর ট্যুইটের সত্যতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করায় বুধবার ট্যুইটারকে একের পর এক হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ট্রাম্প। ট্যুইটার বাক স্বাধীনতার কণ্ঠরোধ করছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি। জানা গিয়েছে, ট্যুইটারের মতো সোশ্যাল মিডিয়ার বিরুদ্ধে মার্কিন সংস্থাগুলিকে তদন্তের অধিকার দিয়ে এগজিকিউটিভ অর্ডারে সই করতে চলেছেন ট্রাম্প। তাতে সোশ্যাল মিডিয়াগুলিকে সংবাদ মাধ্যমের তকমার বাইরে রাখার ব্যবস্থা হবে। সেক্ষেত্রে সোশ্যাল মিডিয়াগুলি সম্পাদকীয় সিদ্ধান্ত নিতে পারবে না।