বিদ্যায় সাফল্যও হতাশা দুই বর্তমান। নতুন প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠবে। কর্মপ্রার্থীদের শুভ যোগ আছে। কর্মক্ষেত্রের ... বিশদ
কোয়েসের সঙ্গে সম্পর্ক এখন কোন পর্যায়ে? সংশ্লিষ্ট কর্তাটির উত্তর, ‘৩১ মে কোয়েসের চলে যাওয়ার কথা। ওই সংস্থাটি সরকারীভাবে চলে যাওয়ার পরেই আমরা ফুটবরলের স্পনসর ও ইনভেস্টর নিয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ নেব। জুনের প্রথম সপ্তাহেই সবকিছু চূড়ান্ত করতে হবে এমন বাধ্যবাধকতা নেই। আমরা আইএসএলেই খেলব ২০২০-২১ মরশুমে।’
লাল-হলুদের শীর্ষ কর্তারা আইএসএলে খেলা নিয়ে যতই আত্মবিশ্বাসী হন না কেন, তথ্যাভিজ্ঞমহল এই ব্যাপারে তেমন আশা দেখছে না। প্রবল রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ এবং গত বছরের ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলি মধ্যে অন্তত একটি সরে না দাঁড়ালে ইস্ট বেঙ্গলের পক্ষে নতুন মরশুমে আইএসএল খেলা সম্ভব নয়। এবার এফএসডিএল কোনওভাবেই দলের সংখ্যা বাড়াতে চাইছে না। তবে ইস্ট বেঙ্গলকে সংশ্লিষ্ট প্রতিযোগিতায় খেলানোর জন্য প্রফুল্ল প্যাটেলকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের করা ফোনের পর ফেডারেশন কর্তাদের কণ্ঠে সহমর্মিতার সুর শোনা গেল। মঙ্গলবার দুপুরে কুশল দাস এই প্রসঙ্গে বলেন, ‘ফুটবল রাইটস ফিরে পাওয়ার পর ইস্ট বেঙ্গল আবেদন করলে আলোচনার দরজা খোলা। তবে ব্যাঙ্ক গ্যারান্টিসহ সব শর্ত পূরণ করতে হবে।’
কোভিড-১৯ এর প্রকোপের পর দেশজুড়ে আর্থিক মন্দা। পাঁচ বছরে ২০০ কোটির ব্যাঙ্ক গ্যারান্টিসহ বিশাল অঙ্ক জোগাড় করা ইস্ট বেঙ্গলের কাছে কার্যত অসম্ভব বলেই অনেকের ধারণা। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের হস্তক্ষেপের মাধ্যমে লাল-হলুদ কর্তারা এই কঠিন চ্যালেঞ্জ টপকানোর চেষ্টা করছেন। আইএসএলে না খেললে এখনও পর্যন্ত চুক্তিবদ্ধ ফুটবলাররা ক্লাবের থেকে রিলিজ নিতে পারেন। দেখে নেওয়া যাক এখনও পর্যন্ত রিক্রুট করা ফুটবলারদের তালিকা:
গোলরক্ষক: শঙ্কর রায়, মির্শাদ, মহম্মদ রফিক সর্দার। রক্ষণ: রিনো অ্যান্টাও, গুরতেজ সিং, বিশাল সাইনি, অনিল চাভান, কিগান পেরেরা, প্রীতম সিং, নবীন গুরুং। মিডফিল্ডার: মহম্মদ রফিক, শেহনাজ সিং, কেভিন লোবো, বিকাশ জাইরু, থইবাং লোকেন মিতেই, আঙ্গাউদসানা নুযং, মিলন সিং, উবেদ সিং, ইউজেনসন লিংডো। ফরোয়ার্ড: সিকে বিনীথ, বলবন্ত সিং, গিরিক খোলসা। এছাড়া কথাবার্তা চলছে দেবজিৎ মজুমদার, আনাস, রিকি সাওয়ান্ত, বিক্রম প্রতাপ সিংয়ের সঙ্গে। অনুশীলন শুরু হলে ডাকা হবে অর্ণব মণ্ডলকেও। সচিব কল্যাণ মজুমদারের সঙ্গে ঝামেলা মিটিয়ে নিলে গোলরক্ষক কোচ হতে পারেন সন্দীপ নন্দী।