বিদ্যায় সাফল্যও হতাশা দুই বর্তমান। নতুন প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠবে। কর্মপ্রার্থীদের শুভ যোগ আছে। কর্মক্ষেত্রের ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ঘটনার সূত্রপাত বিজেপির পাণ্ডবেশ্বর ৪ মণ্ডলের সহ সভাপতি সরোজ বাউরিকে কেন্দ্র করে। বিজেপির অভিযোগ, তৃণমূল তাঁকে জোর করে শাসক দলের ঝান্ডা ধরাতে চায়। কিন্তু তিনি তা না করায় তাঁকে অপহরণ করে নিয়ে যায় তৃণমূল। এই পরিস্থিতিতে বৃহস্পতিবার বিজেপি সভাপতি নিজের বেশ কিছু অনুগামী নিয়ে চারটি গাড়ি করে দুর্গাপুর-ফরিদপুর ব্লকের পানশিউলি গ্রামের উদ্দেশে রওনা দেন। গ্রামে ঢোকার আগে তাঁদের আটকায় পুলিস। বিনা অনুমতিতেই তাঁরা রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখানো শুরু করেন। পরে লাউদোহা থানায় হাজির হন। অভিযোগ, থানা থেকে বিজেপি জেলা সভাপতি সহ নেতৃত্ব বের হওয়ার মুখেই তৃণমূল ব্লক সভাপতির নেতৃত্বে তাঁদের ব্যাপক মারধর করা হয়। বিজেপির এক শিক্ষক সংগঠনের নেতার মাথা ফেটে যায়। সেখান থেকে দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালে এসে চিকিৎসা করান জেলা সভাপতি। তাঁর দাবি, বাঁ হাতে চোট লেগেছে।
যদিও পুরো অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল। তৃণমূল ব্লক সভাপতি সুজিত মুখোপাধ্যায় বলেন, আমার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ ভিত্তিহীন। ওই বিজেপি নেতা তৃণমূলে যোগদান করেছেন। তাঁকে স্থানীয় এলাকার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। বিজেপি জেলা সভাপতি রাজনীতি করতে গিয়ে জনরোষে পড়েছেন।
ডিসি (পূর্ব) অভিষেক গুপ্তা বলেন, বিজেপি জেলা সভাপতির এই কর্মসূচির কোনও অনুমতি নেওয়া হয়নি। এমনকী পুলিসকে জানানোও হয়নি। লকডাউন ভাঙার জন্য আমরা তাঁর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেব। তাঁকে মারধর করার কোনও অভিযোগ আমরা পাইনি।
বিজেপি জেলা সভাপতি বলেন, থানার সামনে আমাদের উপর বর্বোরচিত আক্রমণ হল। পুলিস এরপর আর কী বলবে। আমরা আক্রান্ত হওয়ায় লিখিত অভিযোগ করার সময় পাইনি। শুক্রবারই অভিযোগ করব।