একাধিক সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। উপস্থিত বুদ্ধি ও যথাযথ ব্যবস্থাগ্রহণে কর্মে বাধামুক্তি ও উন্নতি। ... বিশদ
উত্পলের অভিযোগ, বিকেল সোয়া চারটে নাগাদ খাবার খেয়ে ২২৭ নম্বর বুথে ঢোকার সময় মদন বিষ্ণু নামে তৃণমূলের এক কর্মীসহ দলবল তাঁকে গালিগালাজ করেন। এরপর গলায় থাকা গামছা ধরে টানাটানি করতে করতে কানে জোরে চড় মারা হয়। পরবর্তীতে বুলবুলচণ্ডী গ্রামীণ হাসপাতলে চিকিৎসার জন্য নিয়ে গেলে সেখানেও প্রাণে মারার হুমকি দেন তৃণমূল কর্মীরা।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে খগেন গেলে তৃণমূলের পক্ষ থেকে তাঁকে ‘গো ব্যাক’ স্লোগান দিতে দেখা যায়। তৃণমূলের অভিযোগ, পাঁচ বছর সাংসদ থাকাকালীন খগেন মুর্মুকে এলাকায় দেখা যায়নি। এখন কী করতে এসেছেন? স্থানীয় তৃণমূল কংগ্রেস নেতা পীযূষ মণ্ডলের দাবি, বিজেপির এজেন্টকে মারধরের অভিযোগ ভিত্তিহীন। লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা সাধারণ মানুষকে ওই বিজেপির এজেন্ট প্রভাবিত করছিলেন। তৃণমূল কর্মীরা তাঁকে বাধা দেওয়ায় তর্কাতর্কি হয়। এর বেশি কিছু হয়নি। সাধারণ মানুষ পাঁচ বছর বিজেপি সাংসদকে এলাকায় দেখতে পাননি বলে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। আসল কথা হল, সারাদিন তৃণমূলকে প্রচুর মানুষ ভোট দিয়েছেন। সেকথা বুঝতে পেরে নাটকের চেষ্টা করছেন বিজেপি প্রার্থী।
এবিষয়ে খগেন বলেন, বিজেপির পোলিং এজেন্ট বুথে ঢুকতে যাওয়ার সময় তাঁকে তৃণমূল আশ্রিত এক দুষ্কৃতী চড় মারে। তার নামে নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ জানানো হবে। এলাকার এক পঞ্চায়েত সদস্যকেও তৃণমূলের গুন্ডারা আটকে রেখেছে। সব কমিশনকে জানাবো।