কাজকর্ম ও উচ্চশিক্ষায় দিনটি শুভ। ব্যবসার উন্নতির জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ। আয় বাড়বে। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, দিলীপ ঘোষ গোপীবল্লভপুর-২ ব্লকের কুলিয়ানা গ্রামের বাসিন্দা। ছোট থেকে গ্রামের বাড়িতেই তিনি বেড়ে উঠেছেন। গ্রামের সেই বাড়িতেই তাঁর মা ও পরিবারের বাকি সদস্যরা থাকেন। জানা গিয়েছে, কুলিয়ানা গ্রামে দিলীপবাবুর বাড়ির সামনের রাস্তা বেহাল ছিল। এর ফলে সমস্যায় পড়তে হতো গ্রামবাসীদের। অল্প বৃষ্টিতে গোটা রাস্তা জলমগ্ন হয়ে পড়ত। বাইক তো বটেই, রাস্তা দিয়ে সাইকেল চালিয়ে যাওয়ারও উপায় ছিল না। কুলিয়ানা গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার বাসিন্দা ভক্তিপদ ঘোড়াই বলেন, রাস্তার অবস্থা খুব খারাপ ছিল। যাতায়াতে খুব সমস্যা হতো। তবে এবার দেখছি রাস্তা সংস্কারের কাজ হচ্ছে। তাই আমার সকলে খুশি। এবারের বর্ষায় আর সমস্যা হবে না। জানা গিয়েছে, ২০১৮ সালের পঞ্চায়েতে জেলায় বিজেপির ভালো ফলের পিছনে দিলীপ ঘোষের হাত ছিল।
এরপর উনিশের লোকসভার ভোটেও বিজেপি প্রার্থী জয়ী হন। কিন্তু এরপর বিজেপি আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। তবে ভোট এলেই বিজেপি নেতারা কুলিয়ানা গ্রামে রাস্তার বেহাল দশা নিয়ে ঢালাও প্রচার করত।
এক তৃণমূল নেতা বলেন, গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিজেপি দিলীপবাবুর বুথে কোনও প্রার্থী দিতে পারেনি। তাই পঞ্চায়েত ভোটেও বাড়িতে আসেননি দিলীপ ঘোষ। তিনি নিজের ভোটার কার্ডের ঠিকানা বদল করেছেন। ভোট এলেই বিজেপি এই রাস্তা নিয়ে প্রচারে ঝড় তুলত। এবার লোকসভা ভোটের আগে সেই ইস্যু আর থাকল না।