ধনাগম যোগটি অনুকূল। দুপুর থেকে কর্মের বাধা মুক্তি ও উন্নতি। শরীর-স্বাস্থ্য সমস্যার যোগ। ... বিশদ
বোলপুর কেন্দ্রে চতুর্থ দফায় ভোট। তার আগে তাপপ্রবাহ উপেক্ষা করে তৃণমূল, বিজেপি, সিপিএম ও অন্যান্য প্রার্থীরা নিজেদের মতো প্রচার সারছেন। বোলপুর, নানুর, লাভপুর, ময়ূরেশ্বর, কেতুগ্রাম, মঙ্গলকোট ও আউশগ্রাম এই সাতটি বিধানসভা কেন্দ্র রয়েছে বোলপুর লোকসভায়। বীরভূম ও পূর্ব বর্ধমান জেলার অংশ নিয়ে এই লোকসভাটি গঠিত। বীরভূম কেন্দ্রের প্রার্থীরা প্রচারের ময়দানে একে অপরকে টেক্কা দেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু বোলপুরে উল্টো ছবি ধরা পড়েছে। তৃণমূল, বিজেপি কিংবা সিপিএম, প্রত্যেক দলের প্রার্থীরা নমোনমো করে প্রচার সেরেছেন। বাড়ি বাড়ি প্রচার বা ছোট আকারে পথসভায় অংশ নিচ্ছেন। যা একপ্রকার জৌলুসহীন। এদিন দুপুরে বিজেপি প্রার্থী পিয়া সাহা ও দলের লোকজনকে নিয়ে বোলপুর শান্তিনিকেতন স্টেশনে হাজির হন। যাত্রীদের সঙ্গে জনসংযোগ সারেন। একটি লোকাল ট্রেনেও তিনি চেপে পড়েন। প্রবল গরমে প্রতিটি কামরায় গিয়ে তিনি যাত্রীদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। বিজেপিকে ভোট দিতে বলেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন বোলপুরের বিজেপি নেতা উজ্জ্বল মজুমদার, উদ্বাস্তু সেলের আহ্বায়ক দীপক ঢালি সহ অন্যান্য কর্মী-সমর্থকরা। ট্রেন থেকে গুসকরায় নেমে যাত্রী ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে জনসংযোগ করেন। পরে আবার গুসকরা থেকে ট্রেনে চেপে বোলপুরে ফেরেন। পিয়া বলেন, হাতে সময় কম। তাই প্রতিদিনই নানা উপায়ে সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছনোর চেষ্টা করছি। তাঁদের সমস্যার কথা জানার চেষ্টা করছি। মানুষের সাড়া দেখে আমি আপ্লুত। এবারের নির্বাচনে জেতা শুধু সময়ের অপেক্ষা।
তৃণমূল প্রার্থী অসিত মাল বলেন, সারা বছর বিজেপির কারও টিকি খুঁজে পাওয়া যায় না। আমরাই মানুষের পাশে থাকি। তাই এখন আর জনসংযোগ করে লাভ নেই। মানুষ তৃণমূলকে জেতানোর সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে।