ঘরে বা পথেঘাটে পড়ে গিয়ে শরীরে বড় আঘাত পেতে পারেন। আমদানি রপ্তানির ব্যবসা ভালো হবে। ... বিশদ
পূর্বস্থলী দক্ষিণ বিধানসভার অন্তর্গত কালনা-১ ও পূর্বস্থলী-১ ব্লকে প্রায় এক হাজারের বেশি মহিলা স্বনির্ভর গোষ্ঠী রয়েছে। এক একটি গোষ্ঠীতে ১০-১২ জন করে মহিলা রয়েছেন। বলা যায়, গোষ্ঠীর সকলেই সরকারি আর্থিক সহায়তার পাশাপাশি লক্ষ্মীর ভাণ্ডার পান। এদিন বিকেল সাড়ে ৩টে নাগাদ সভা শুরুর ঘণ্টা খানেক আগে থেকেই স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা লক্ষ্মীর ভাণ্ডার সহ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নানা প্রকল্পের প্ল্যাকার্ড হাতে সভাস্থলে ভিড় করেন। প্রচণ্ড গরমের কারণে কর্মী সমর্থকদের জন্য গুড় ও আমপোড়া শরবতের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। এদিনের সভায় মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আমি থাকতে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার কেউ বন্ধ করতে পারবে না। সঙ্গে সঙ্গে করতালি ও উলুধ্বনিতে ফেটে পড়েন মহিলারা।
পূর্বস্থলী-১ ব্লকের স্বনির্ভর গোষ্ঠীর নেত্রী সবিতা মজুমদার, তনয়া বসাক বলেন, আমরা মহিলারা মুখ্যমন্ত্রীর নানা প্রকল্পের সুবিধা পাচ্ছি। মাথা উঁচু করে সম্মানের সঙ্গে বাঁচতে শিখেছি। স্কুল পোশাক তৈরি করে বহু মহিলা আজ যথেষ্ট রোজগার করছেন। এছাড়াও কেউ হাতে ভাজা মুড়ি, মশলা, ঢেঁকি ছাটা চাল ও সেলাই মেশিনে কাজ করে নিজের পায়ে দাঁড়িয়েছেন। পশু পালনের মধ্যে দিয়েও অনেকে আর্থিক দিক দিয়ে পরিবারকে সচ্ছল রেখেছেন। তাই মুখ্যমন্ত্রীর হাত শক্ত করতে এদিন আমরা সভাস্থলে ভিড় করেছি। বাংলার মাকে খুব কাছ থেকে দেখতে পেয়েছি। এর থেকে আর কী চাই?
বর্ধমানের রায়না এবং সমুদ্রগড়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভার বিভিন্ন মুহূর্ত।-নিজস্ব চিত্র