গৃহে বা বাইরে পড়ে গিয়ে দেহে আঘাত বা অস্থিভঙ্গ হতে পারে। কাজকর্মে মনোযোগের অভাব। ... বিশদ
বিআইটিএমের ডিরেক্টর শুভব্রত চৌধুরী বলেন, ‘২০০৭ সালে এই গ্যালারিটির পরিমার্জন হয়। তারপর গোটা পরিবহণ ব্যবস্থার আমুল পরিবর্তন হয়েছে। সেই বিষয়গুলিকে এই গ্যালারিতে তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে।’ প্রাচীন যুগের চাকা থেকে হাল আমলের মেট্রো রেলের মিনিয়েচার রয়েছে এই গ্যালারিতে। তার সঙ্গে নানা ধরনের নৌকা, সাবমেরিন, বাইক, আকাশযান, বিমান, সুপার ট্রান্সপোর্ট সম্পর্কিত মডেল ও তথ্যও রয়েছে। এই গ্যালারিতে গেলে দেখা যাবে, ১৯২৬ সালের রোলস রয়েস, আচার্য জগদীশচন্দ্র বসুর ব্যবহৃত গাড়ি। কয়লায় চালানো রেল ইঞ্জিন। শুভব্রতবাবু বলেন, ‘আমরা একেবারে রেল থেকে আসল ড্রয়িং নিয়ে এসে মেট্রোর মিনিয়েচার তৈরি করেছি। গঙ্গার নীচে ৫২০ মিটার পথ কীভাবে মেট্রো অতিক্রম করছে তা দেখা যাবে। তার সঙ্গে বন্দে ভারতের মিনিয়েচারও নতুন সংযোজন।’ বিশ্বের যেখানে যেখানে মেট্রো রেল রয়েছে, সেই সম্পর্কিত তথ্যও রয়েছে এই গ্যালারিতে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে বিআইটিএমের গ্যালারিতে গিয়ে দেখা গিয়েছে, সাজসজ্জার কাজ চলছে পুরোদমে। কিছু মডেলের গায়ে কিউআর কোড বসানোর কাজ হচ্ছে। কিউআর কোডে স্ক্যান করলে বিস্তারিত তথ্য জানা যাবে। শুধু তাই নয়, এআর বেসড প্রেজেন্টেশন অব আর্টিফ্যাক্ট পদ্ধতির মাধ্যমে ভার্চুয়াল মাধ্যমে সেই মডেলটি ফ্লোরে চলা শুরু করবে। এই গোটা বিষয়টি স্মার্ট ফোনে দেখা যাবে। এর পাশাপাশি দুঃস্থ বাচ্চাদের নিয়ে একটি রোবোটিক্স টেকনোলজির বিষয়ে ওয়ার্কশপেরও আয়োজন করা হয়েছে।