ব্যবসার গতি ও বেচাকেনার সঙ্গে লাভও বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। শত্রু সংখ্যা বাড়বে। ... বিশদ
এদিন সকালে রাজনৈতিক ভাবে অশান্ত রঘুনাথগঞ্জ-২ ব্লকের সেকেন্দ্রা এলাকায় ভোট প্রচার সারেন খলিলুর। সেকেন্দ্রা গ্রামপঞ্চায়েতের ফুটানিমোড় থেকে প্রচার শুরু করেন। হুড খোলা গাড়িতে চেপে তিনি শ্রীধরপুর গ্রামে যান। তারপর বিশ্বনাথপুরে হেঁটে প্রচার করেন। এলাকাবাসীর সঙ্গে কথাও বলেন। সেখান থেকে কয়েক কিমি রাস্তা হুড খোলা গাড়িতে চেপে সেকেন্দ্রায় যান তিনি। সেকেন্দ্রা গ্রামপঞ্চায়েতের খেজুরতলা, মাঠপাড়া ও লালাখান দিয়ারে যান। সেকেন্দ্রা এলাকা বাম আমল থেকেই রাজনৈতিক ভাবে অশান্ত। পূর্বে এলাকাটি বামেদের দখলে ছিল। এলাকায় রাজনৈতিক কোন্দল লেগেই থাকত। সরকার বদলের পর কোন্দল কিছুটা কমলেও পুরোপুরি তা পুরোপুরি মেটেনি। শাসকদলের দুই পক্ষের গণ্ডগোলে প্রায়শই এলাকা উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। তবে এলাকায় পুলিস পিকেট ও ভোটের আগেই কেন্দ্রীয় বাহিনী এসে পড়ায় এলাকা শান্ত রয়েছে।
গত পঞ্চায়েত ভোটে সেকেন্দ্রা গ্রামপঞ্চায়েত মূলত বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় দখল নেয় শাসকদল। এবার লোকসভা ভোটে সেকেন্দ্রা থেকেই কয়েক হাজার ভোটের লিড থাকবে বলে শাসকদলের দাবি। প্রচারের দ্বিতীয় পর্বে এদিন বিকেলে, জোতকমল, বড়োশিমূল অঞ্চলে প্রচার চালান। বিকেলে পাড়ায় পাড়ায় ও এলাকার মোড়গুলোতে প্রচার করেন। খলিলুর বলেন, আমি সারা বছরই আপদে বিপদে মানুষের পাশে থেকেছি। জঙ্গিপুর আমার কাছে পরিবারের মতো। জঙ্গিপুরের জন্য আমি সাধ্যমতো কাজ করেছি। সুযোগ পেলে আবার কাজ করব।