ব্যবসার গতি ও বেচাকেনার সঙ্গে লাভও বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। শত্রু সংখ্যা বাড়বে। ... বিশদ
এদিন সকাল ১১টা নাগাদ তৃণমূল প্রার্থী বড়ঞার কুমরাই গ্রাম থেকে হুডখোলা গাড়িতে প্রচার শুরু করেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন দলের বড়ঞা ব্লক উত্তর সভাপতি গোলাম মুর্শিদ সহ স্থানীয় নেতৃত্ব। দলীয় প্রার্থী কুমরাই গ্রামে ঢুকতেই অসংখ্য মানুষ রাস্তায় নেমে পড়েন। প্রচুর যুবক রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ব্যাট হাতে প্রার্থীর নামে জয়ধ্বনি দিতে থাকেন। অভ্যর্থনা দেখে ইউসুফ গাড়িতে থেকেই অনেকের ব্যাট নিয়ে অটোগ্রাফ দেন। মাইক হাতে জনতার উদ্দেশে বাংলায় বলেন, ভালো থাকবেন, দেখবেন। গাড়ি থেকেই তিনি জোড় হাত করে নমস্কার করেন। হাসি মুখে হাত নেড়ে মানুষকে ধন্যবাদ জানান।
ওই গ্রামে প্রচারের সময় স্থানীয় কুলি পঞ্চায়েত প্রধান জেসমিনা আহম্মেদ ইউসুফকে মালা পরাতে গেলে দলের কর্মীদের মধ্যে বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়। এই ঘটনা নিয়ে স্থানীয় নেতৃত্বের মধ্যেও বাকবিতণ্ডা শুরু হয়। পঞ্চায়েত প্রধান বলেন, প্রার্থীর প্রচার রয়েছে বলে আমাদের জানানো হয়নি। আমরা তৃণমূল কংগ্রেসকে ভালোবাসি। তাই জানতে পেরেই মালা নিয়ে চলে আসি। কিন্তু প্রার্থীকে মালা পরাতে গিয়ে বাধার মুখে পড়ি। যদিও দলের ব্লক সভাপতি গোলাম সাহেব বলেন, তেমন কিছু ঘটনা নয়। আসলে এত ভিড় ছিল যে, কে মালা দিচ্ছেন কে ফুল ছড়াচ্ছেন, তা বুঝে ওঠা যাচ্ছে না। ইউসুফ সাহেবের নিরাপত্তারও বিষয় রয়েছে।
ওই গ্রামের পর তৃণমূল প্রার্থী বধুয়া, কুলি, খোরজুনা হয়ে হরিবাটি গ্রাম পর্যন্ত প্রচার করেন। দুপুরে কিছুটা সময় বিশ্রাম নেন দলের ব্লক সভাপতি গোলাম সাহেবের বাড়িতে। সেখানেই দলীয় কর্মীদের জন্য দুপুরের খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। পরে বিকেলের দিকে সেখান থেকে ফের প্রচারে নামেন প্রার্থী। আন্দি, বিপ্রশেখর গ্রামে রোডশো করে এদিনের প্রচার শেষ হয়।