কর্মের উন্নতি হবে। হস্তশিল্পীদের পক্ষে সময়টা বিশেষ ভালো। ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারদের কর্মের প্রসার। আর্থিক দিকটি অনুকূল। ... বিশদ
জয় অধিকারী অবশ্য এদিন সাংবাদমাধ্যমকে কিছু বলতে চাননি। তবে সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁরই এক ঘনিষ্ঠ গোটা ঘটনা পোস্ট করেছেন। তাতে ওই ব্যক্তি জানিয়েছেন, জয়ের মুখ থেকে শোনার পর গোটা বিষয়টি তুলে ধরা হল।
ওই পোস্টের নির্যাস, জয় মঙ্গলবার রাতে এনজেপিগামী ট্রেনের বদলে ভুলবশত দিল্লিগামী ট্রেনের সাধারণ কামরায় ওঠেন। পরিচয় হয় কয়েকজনের সঙ্গে। গল্পের ছলে তাদের দেওয়া কিছু খাবার খান। তারপরই অস্বস্তি শুরু হয়। বিপদে পড়েছেন বুঝে বাথরুমে গিয়ে স্ত্রীকে ভুল ট্রেনে উঠে ট্র্যাপে পড়ার কথা মেসেজ করেন। ছেলেগুলি ব্যাগ, মোবাইল কেড়ে নেয়। পরে পৌঁছন হাওড়ায়। বুধবার বিকেলে মুম্বইগামী ট্রেনে তাঁকে চাপিয়ে দেওয়া হয়। বৃহস্পতিবার দাদর পৌঁছন। সেখানে জিআরপি আধিকারিকদের সমস্যার কথা জানান। জিআরপি খাওয়া ও থাকার ব্যবস্থা করে। এনজেপি ফেরার ব্যবস্থা করে দিলে রবিবার শিলিগুড়ি আসেন।
হাকিমপাড়ার বাসিন্দা জয় অধিকারী। পরিবারের লোকেরও এদিন কিছু বলতে চাননি। ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার সুজয় ঘটক বলেন, ছেলেটি বাড়ি ফিরে এসেছে। কোথায় ছিল, কী অবস্থায় ছিল পুলিস নিশ্চয়ই খতিয়ে দেখবে। জিআরপি’র সুপারিন্টেন্ডেন্ট কুনোয়ার ভূষণ সিং বলেন, নিখোঁজ ওই যুবক বাড়ি ফিরেছেন। মিসিং ডায়েরি হয়েছিল। তদন্তের স্বার্থে ওই যুবকের সঙ্গে কথা বলা হবে।
(এনজেপিতে স্ত্রী, বন্ধুদের সঙ্গে জয় অধিকারী।)