উত্তম বিদ্যালাভের যোগ আছে। কাজকর্মে উন্নতি ও কাজে আনন্দলাভ। অর্থাগমের উত্তম যোগ। ... বিশদ
শিভাংশীর বাবা ইঞ্জিনিয়ার। কর্মসূত্রে বাইরে থাকেন। মা পুনম যাদব পাখিরা ও দিদিমা সঞ্জিতা যাদবের কাছেই সারাদিন থাকে ওই শিশুকন্যা। পুনম বলেন, মেয়ে যখন ভালোভাবে কথা বলা শেখেনি, তখন থেকেই ওর পড়ার ঝোঁক তৈরি হয়। আমি কিংবা আমার মা বই নিয়ে ওর সামনে ছবি দেখিয়ে পড়তাম। সেটা দেখেই কিছুদিনের মধ্যে মেয়ে কোনটা, কী চিনে যায়। তখন কোনও পশুর নাম বললে ছবিতে দেখিয়ে দিত ও। তারপর ধীরে ধীরে পশু-পাখি, ফুল-ফল, সব্জি, গাড়ি, রং, শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ কিংবা গৃহস্থলীর জিনিসপত্রের নাম সবটাই শিখে যায় মেয়ে। আমরা টুকরো টুকরো ভিডিও করে রেকর্ডসের জন্য পাঠাই। তারপরই সেখান থেকে শংসাপত্র ও মেডেল এসেছে।
২০২২ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর জন্ম শিভাংশীর। পরিবারের দাবি, বর্তমানে সে ২৩ ধরনের পশুর নাম বলতে পারে কিংবা নাম বললে ছবিতে চিনিয়ে দিতে পারে। একই ভাবে ২১ রকমের ফল চেনে। অনেকগুলির নাম বলতে পারে। ২৪ ধরনের সব্জি চেনে, নাম বলে। ১০ রকমের গাড়ির নাম জানা তার। ১০ রকমের পাখি চেনে। ১২টি রঙের নাম বলতে পারে। শরীরের ২০টি অঙ্গপ্রত্যঙ্গ চিনিয়ে দিতে পারে। গৃহস্থলীতে ব্যবহৃত হয় এমন ৩১ রকমের জিনিসের নাম জানা তার। ডাক শুনে বলে দিতে পারে, কোনটি কোন পশু। এ থেকে জেড পর্যন্ত মুখস্থ। শিভাংশী পাখিরা। - নিজস্ব চিত্র