কাজকর্ম ও উচ্চশিক্ষায় দিনটি শুভ। ব্যবসার উন্নতির জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ। আয় বাড়বে। ... বিশদ
বালুরঘাট ট্রাফিক পুলিসের আইসি অরুণ কুমার তামাং বলেন, নো পার্কিংয়ে কেউ গাড়ি রেখে গেলে আমরা জরিমানা করি। তবে কিছুদিন ভোটের কারণে আমাদের অফিসার ও পুলিস কর্মী কম রয়েছে। তাই একটু সমস্যা হচ্ছে। ভোট মিটে গেলেই এই সমস্যাগুলি ঠিক হয়ে যাবে।
এবিষয়ে বালুরঘাট পুরসভার চেয়ারম্যান ইন কাউন্সিল মহেশ পারেখ বলেন, রাস্তায় যাতে যানজট না হয়, সেজন্য আমরা পার্কিংজোন করে দিয়েছি। সেখানে যাতে গাড়ি রাখা হয়, তা দেখার জন্য আমরা ট্রাফিক পুলিস ও প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠক করব। যাতে শহরে যানজট না হয়। এবিষয়ে শহরের আন্দোলন সেতু এলাকার ব্যবসায়ী দিলীপ মহন্ত ও সৌরভ ভগৎ বলেন, এখানে একটি পার্কিংজোন করে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ওই পার্কিংয়ে কেউ গাড়ি রাখে না। আমাদের দোকানের সামনে রাস্তাতে এসে গাড়ি রাখা হয়। ফলে আমাদের খুব সমস্যা হয়। এখানে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে।
এবিষয়ে শহরের এক বাসিন্দা কিঙ্কর দাস ও জগন্নাথ দত্ত বলেন, সত্যি এটা বালুরঘাট শহরের গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা। যত্রতত্র গাড়ি রাখা হচ্ছে। ফলে যানজট বাড়ছে। রাস্তার মধ্যে এভাবে গাড়ি রাখা উচিত নয়। বালুরঘাট পুরসভা জানিয়েছে, শহরে যানজটের সমস্যা দীর্ঘদিনের। এই সমস্যা মোকাবিলা করতে শহরের দুই জায়গায় দু’টি পার্কিংজোন করা হয়। একটি ট্যাক্সি স্ট্যান্ডের পাশে এবং আরেকটি শহরের আন্দোলন সেতুর কাছে পার্কিংজোন করা হয়। ওই পার্কিংজোন চালু হয়ে গিয়েছে। কিন্তু ওই পার্কিংয়ে কেউ গাড়ি রাখে না। বেশিরভাগ গাড়ি রাখা হয়, শহরের আন্দোলন সেতুর কাছে রাস্তার দু’পাশে। ফলে রাস্তায় যানজট বাড়ছে। অভিযোগ, শুধু ওই আন্দোলন সেতু নয়। বালুরঘাট শহরের বাসস্ট্যান্ড থেকে বিশ্বাসপাড়া হয়ে ডানলপ মোড় হয়ে আন্দোলন সেতু পর্যন্ত বাজারের রাস্তার যেখানে সেখানে গাড়ি বাইক রাখা হচ্ছে। এনিয়ে পুলিসের অভিযান চলে না বলে অভিযোগ। মাঝে মাঝে এনিয়ে অভিযান চালালেও বর্তমানে কোনও অভিযান নেই পুলিসের। যা নিয়ে ক্ষোভ বাড়ছে শহরে।