সম্পত্তিজনিত বিষয়ে অশান্তি বৃদ্ধির আশঙ্কা, আত্মীয়-পরিজনের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি। শেয়ার, ফাটকা, লটারিতে অর্থাগম, কর্মক্ষেত্রে গোলযোগের ... বিশদ
কোচবিহার কনট্রাক্টর্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মৃণালকান্তি ভদ্র বলেন, আগে কোনও জরুরি পরিস্থিতিতে এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার আমাদের অ্যাসোসিয়েশনকে এজেন্সি ঠিক করে দিতে বলতেন। যাতে কাজ নির্দিষ্ট সময়ে করে দেওয়া যায়। এখন যিনি এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার আছেন, তাঁকে আমরা বলেছিলাম আমাদের কাজের কথা জানাতে। কিন্তু তিনি তাতে পাত্তা না দিয়ে নিজের ইচ্ছেমতো লোক লাগিয়েছেন। এর আগেও এমন কাজ তিনি করেছেন। টেন্ডার না ডেকেই এই কাজ শুরু করা হয়েছে। আজকে বিড ডাকা হয়েছে। অথচ কাজ তো শুরু হয়ে গিয়েছে চার দিন আগে। এই বিষয়টি আমরা চিফ ইঞ্জিনিয়ার সহ অন্যান্য উচ্চপদস্থ আধিকারিক এবং কর্তৃপক্ষের নজরেও এনেছি। ওই এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার নিজের ইচ্ছে মতো দু একটি এজেন্সিকে দিয়ে কাজ করাতে চাইছেন।
কোচবিহারের পূর্তদপ্তরের সেই ইঞ্জিনিয়ার নিমাইচন্দ্র পাল বলেন, সার্কিট হাউস ও তার অ্যানেক্স বিল্ডিংয়ের একটি কাজ আগে থেকেই চলছিল। তার মধ্যে কিছুটা রঙের কাজ ধরা ছিল। বাকিটার জন্য বিড করা হয়েছে। সেটার কাজ চালু হয়েছে। আগের কাজ এখনও শেষ হয়নি। এখনও দু’তিন দিন কাজ চলবে। বিকালে হেলিপ্যাডের কাজের জন্য বিডে সকলকেই ডাকা হয়েছে। অন্য সময়েও এইভাবে কাজ হয়। তখন যদি এমন অভিযোগ না ওঠে, তাহলে এই সময়ে কেন এই অভিযোগ উঠলো? আগে থেকেই তো এসবের প্রতিবাদ করা যেত। তাছাড়া সারা বছর যা টেন্ডার হয়, অনলাইনে তার সব ডকুমেন্ট রয়েছে। এসব অভিযোগ ভিত্তিহীন।