কর্মক্ষেত্রে অশান্তি সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কারও শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যা-শিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার— ... বিশদ
বিধানসভা ভোটের প্রস্তুতি হিসাবে সোম ও মঙ্গলবার দু’দিন বিধানসভা এলাকা ধরে ধরে দলের আলিপুরদুয়ার জেলা নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠক করেন বিজেপি’র রাজ্য সাধারণ সম্পাদক। এদিন দলের জেলা পার্টি অফিসে ওই সাংবাদিক সন্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিজেপি’র জেলা সভাপতি গঙ্গাপ্রসাদ শর্মাও।
প্রসঙ্গত, এনআরসি’র বিরুদ্ধে তৃণমূল প্রচার করছে। কুমারগ্রামের আন্তরাজ্য সীমান্ত বারোবিশায় এনআরসি বিরোধী মিছিল করে ভালো সাড়াও পেয়েছে শাসক দল।
এদিন সাংবাদিক সন্মেলনে সেই প্রসঙ্গ তোলা হলে সায়ন্তনবাবু বলেন, এনআরসি’র জন্য কোনও হিন্দুকে হেনস্তা করা হবে না। তাঁকে দেশ ছাড়তে হবে না।
এদিকে, চা শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ও ডুয়ার্সে বন্ধ চা বাগান অধিগ্রহণ প্রসঙ্গে সায়ন্তনবাবু বলেন, এর দায় সম্পূর্ণভাবে রাজ্যের। কেন্দ্রীয় সরকার বড়জোর চা শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি নিয়ে রাজ্যকে পরামর্শ দিতেও অনুরোধ করতে পারে। শ্রমিকদের জন্য প্যাকেজ দিতে পারে। কিন্তু রাজ্যকেই চা বাগান অধিগ্রহণ ও শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি কার্যকর করতে হবে। কেন্দ্র তো বন্ধ চা বাগান অধিগ্রহণ করতেই গিয়েছেল। এদিন বিধানসভা নির্বাচন নিয়ে সায়ন্তনবাবু বলেন, লোকসভা নির্বাচনে আমরা আলিপুরদুয়ারে জিতেছি। এখানে পাঁচটি বিধানসভার আসন আছে। আমরা ৫-০ গোলে জিতব। তৃণমূল তো গোলকিপারই পাচ্ছে না।
এদিকে, তৃণমূলের জেলা সভাপতি মৃদুল গোস্বামী বিজেপি নেতার দিকে পাল্টা প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়ে বলেন, সায়ন্তনবাবু বলছেন একজন হিন্দুর নামও এনআরসি’তে বাদ যাবে না। তাহলে অসমে ১৯ লক্ষ এনআরসি ছুটদের মধ্যে ১৩ লক্ষ হিন্দুর নাম আসছে কেন? মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যতদিন মুখ্যমন্ত্রী আছেন, ততদিন এই রাজ্যে এনআরসি চালু করা যাবে না।